পঞ্চাশোর্ধ ওই শিক্ষিকার নাম মার্গারেট জিসযিঞ্জার।
কৌসুলিরা বলছেন, তিনি নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেছেন। তার বিরুদ্ধে শিশুর প্রতি নিষ্ঠুরতা, প্রহারসহ ছয়টি অভিযোগ আনা হয়। যার জন্য তার সাড়ে তিন বছরের জেল হতে পারে।
এদিকে, মিজ জিসযিঞ্জার এক লাক ডলার মুচলেকা দিয়ে শুক্রবার জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মোবাইল ফোনে ধারণ করা ভিডিও রেডিট-এ পোস্ট করা হলে তাতে দেখা যায় স্কুলটির বিজ্ঞানের শিক্ষক এক ছাত্রকে শ্রেণীকক্ষের একেবারে সামনের দিকে এসে বসতে বলেন। তিনি তারপর তার কয়েক মুঠো চুল কেটে দেন। ওই সময় শিক্ষার্থীরা ভুল সুরে জাতীয় সঙ্গীত গাইছিল।
ছাত্রটির পক্ষের আইনজীবী সিএনএনকে বলেছেন, নিষ্কৃতি পাওয়ার আগ পর্যন্ত তার মক্কেল ‘সম্পূর্ণ আতঙ্কগ্রস্ত’ হয়ে পড়েছিল। এরপর মিজ জিসযিঞ্জার নিজের মাথার ওপরে কাঁচি উঁচু করে ধরে এবং বলতে থাকে ‘এরপর!’ এরপর সে কোন মেয়ে শিক্ষার্থীর চুল কাটার হুমকি দেয়।
এই ঘটনার পর টুলারে কাউন্টি অফিসের শিক্ষা বিষয়ক কর্মকর্তা তার বিবৃতিতে বলেন, ক্লাসরুমে ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তাকে আমরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখি।