উচ্চমাধ্যমিকের জীববিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্রের ২৫টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হলো। এগুলো বার বার করে পড়লে আরো অনেক পড়া গেঁথে যাবে মাথায়। জীববিজ্ঞান শিখতে হলে এসব তথ্য একেবারে মুখস্থ করে নিলেই ভালো।
- নটোকর্ড আছে কি নেই তার ওপর ভিত্তি করে প্রাণিজগতকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
- নিডোসাইট কোষ থাকে হাইড্রায়।
- পরিফেরা পর্বের প্রাণীদের দেহপ্রাচীরে অসংখ্য ছিদ্র থাকে। এগুলোকে বলে অস্টিয়া।
- ঠড়ষাড়ী, জধফরড়ষধৎরধ, ঐবষরড়ুড়ধ এসব হলো গোলীয় প্রতিসাম্যের উদাহরণ।
- ডান ফুসফুসে ১০টি ও বাম পাশের ফুসফুসে ৮টি লবিউল থাকে।
- ২৩ সপ্তাহে মানবভ্রূণে প্রথমবারের মতো সারফেকট্যান্ট ক্ষরণ শুরু হয়।
- আমাদের শরীর থেকে প্রতিদিন নিঃশ্বাসের মাধ্যমে ৪০০-৬০০ মিলিলিটার পানি বেরিয়ে যায়।
- বাতাসে কার্বন ডাই-অক্সাইডের ঘনত্ব ০.২৫ শতাংশ বাড়লে শ্বসনের হার দ্বিগুণ হয়ে যায়। অক্সিজেনের ঘনত্ব ২০-৫ শতাংশে নেমে আসলেও শ্বসনের হার দুই গুণ বাড়ে।
- মধ্যকর্ণে সংক্রমণ হলে সেটার প্রদাহকে বলে ওটিটিস মিডিয়া।
- কিডনির অবতল অংশের ভাঁজকে বলে হাইলাস।
- কিডনি তথা বৃক্কের অন্যতম কাজ হলো নাইট্রোজেনের কারণে সৃষ্ট বর্জ্য বের করে দেওয়া।
- আমাদের শরীরে নাইট্রোজেনের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি যে বর্জ্য তৈরি হয়, সেটা হলো ইউরিয়া।
- জীবন রাকারী হরমোন হলো অ্যালডোস্টেরন।
- প্রতিটি কিডনিতে ১০-১২ লাখ নেফরন থাকে।
- হেনলির লুপ আবিষ্কার করেন ফ্রেডরিখ হেনলি।
- যকৃতের ম্যাক্রোফেজকে বলে কুফার কোষ।
- বংশগতিবিদ্যার জনক মেন্ডেল।
- হরমোন সৃষ্টিকারী প্রধান গ্রন্থি হলো পিটুইটারি গ্রন্থি।
- একটি শুক্রাশয়ের ওজন ১০-১২ গ্রাম।
- আমাদের দেশে প্রথম টেস্টটিউব বেবির জন্ম হয় ২০০১ সালে।
- গর্ভাবস্থায় জরায়ুর আকার ২০ গুণ বেড়ে যায়।
- চোখের পানি ও লালায় লাইসোজাইম এনজাইম থাকে। এই লাইসোজাইম এনজাইম ব্যাকটেরিয়ানাশক হিসেবে কাজ করে।
- একটি নিউট্রোফিল ৩-২০টি ব্যাকটেরিয়া গ্রাস করতে পারে।
- হার্ট অ্যাটাকের আরেক নাম মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন।
- রক্তে লোহিত রক্তকণিকা ও শ্বেত রক্তকণিকার অনুপাত ৭০০:১।
এ সাইটে জীববিজ্ঞান নিয়ে আরো আরো ফ্যাক্টস ও প্রশ্ন আসবে অচিরেই। পরীায় ভালো করতে চাইলে বার বার পড়ো। বন্ধুদের জানাতে চাইলে শেয়ার করো। আর তোমাদের পরামর্শ, চিন্তাভাবনা শেয়ার করতে সাইটের একদম উপরে বাম পাশে থাকা Study Guide Club বাটনে কিক করে যোগ দাও গ্রুপে।