মিয়া খলিফা সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

মিয়া খলিফা

মিয়া খলিফা ! নীল ছবির জনপ্রিয় এক নাম। পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে অল্প বয়সেই জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছেছেন তিনি। মিয়া খলিফার ভক্তদের দাবি, নীল ছবিকে বিদায় জানিয়ে নাকি স্পোর্টস সাংবাদিকতাকেই বেছে নিয়েছেন তিনি। তবুও নীল জগৎ তাকে পিঁছু ছাড়ছে না। গণমাধ্যমে খবর অনুয়ায়ী, তার ভক্তরা প্রতি মুহূর্ত তাকে জানার চেষ্টা করছেন। এবার আপনিও জেনে নিন মিয়া খলিফা সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য।

১. মিয়া ক্যালিস্টা নামেও পরিচিত তিনি। অবশ্য পর্ন সিনেমায় নামটি বড়ই বেমানান। লেবানন বংশোদ্ভুত ২২ বছর বয়সী এই তরুণী মাত্র ৭ বছর বয়সে আমেরিকা পাড়ি জমান।

২. ইতিহাসে গ্র্যাজুয়েশন করে একটি ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্টে কাজ করছিলেন মিয়া। পরে পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে একটি চাকরির আবেদন করেন। মুসলমান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পরে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করেন। এই পথে ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকে পরিবারের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই তার।

৩. মিয়া জানান, ২০১৫ সালের প্রথম দিকে একটি বিতর্কিত ভিডিও প্রকাশ করেই সবার চেনা হয়ে যান তিনি। ওই ভিডিওর মাধ্যমেই পর্নহাবে সার্চ করা পর্ন তারকার শীর্ষে চলে আসেন তিনি। লেবানন ও অন্যান্য মুসলিম অধ্যুষিত দেশে তাকে নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়। মধ্যপ্রাচ্য থেকে জীবননাশের হুমকিও দেওয়া হয় তাকে।

৪. ওই ভিডিওর কল্যাণে অনলাইনে তাকে সার্চের হার ৫ গুণ বেড়ে যায়। এই সার্চের এক-পঞ্চমাংশ সম্পন্ন হয় লেবানন, সিরিয়া ও জর্ডান থেকে। লেবানিজ জাতীয় সংগীতের প্রথম লাইন নিয়ে একটি ট্যাটু আঁকানোর কারণেও সমালোচিত হন মিয়া।

৫. ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর তার সমর্থনে ‘মিয়া খলিফা’ শিরোনামে একটি গান বের করে ইলেক্ট্রো-প ডুয়ো টাইমফ্লাইস। এখন তিনি স্বামী ও দুটো কুকুর নিয়ে মিয়ামিতে বাস করেন।

৬. ‘ব্যাটম্যান’ পর্ন সংস্করণেও নায়িকার চরিত্রে দেখা গেছে মিয়াকে।

মেহজাবীন আমার জমজ বোন : শিশির