এ স্টাইলে মাথার সামনের চুলগুলো ক্রমেই ছোট থেকে বড় হয়ে স্পাইক হয়। প্রায় সব সময় সব ধরনের পরিবেশের সঙ্গে চলনসই হলো স্পাইক। স্পাইকের অনেক রকমফের আছে। তবে চুল ছোট রেখে স্পাইক স্টাইল করার চলটাই বেশি দেখা যাচ্ছে। এই স্টাইলিংয়ে চুল সামনে-পেছনে যেভাবে খুশি রেখে একটু খাড়া করে দেওয়া হয়। আবার পেছনের চুলগুলো হালকা একটু খাড়া করে স্পাইকে নতুনত্ব আনার চেষ্টা করেন কেউ কেউ। একেবারে কোঁকড়ানো চুলের েেত্র স্পাইক করতে হলে অবশ্যই হেয়ার জেলের সাহায্য নিতে হবে।
স্পাইকের আরেকটা ধরন আছে, যেটায় দুই পাশের চুল কিছুটা বসিয়ে দিয়ে মাঝের চুলকে এলোমেলো করে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়। সব কিছু মিলিয়ে এবার ঈদে স্পাইকেরই রাজত্ব। বো-ড্রাই এবং হোল্ড হেয়ার জেল ব্যবহার করে চুলে স্পাইক স্টাইল ধরে রাখা খুব সহজ। স্পাইকের মধ্যে লেয়ার স্পাইকও জনপ্রিয়। এ স্টাইলে চুল কাটতে হলে কপালের ওপরের চুল ছোট করে স্পাইক করতে হবে। মাথার ওপরের দিকের চুল তুলনামূলক বড় হবে; কিন্তু পেছনের দিকে লেয়ার কাট হবে। গোল বা চারকোনা শেপের মুখের জন্য শর্ট স্পাইক মানায় ভালো।
কোথায় করাবেন
পারসোনা অ্যাডামস, মেনজ অপশন, সুপার কাট, হেয়ারোবিক্স, শিতল ডি রিফাইন্ডের মতো সেলুনগুলোতে করাতে পারেন।