বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শীতকালে অনেক সময় ভিটামিন ডি কমে যায়। কমে যায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। হাড় ও জয়েন্টে ব্যথা বাড়ে। অনেক সময় ফুলে যায়। বাতাসের চাপের সঙ্গে শীতকালে অক্সিজেনের পরিমাণও কমে যায়। নিঃশ্বাসের সঙ্গে অল্প পরিমাণ অক্সিজেন শরীরে যায়। সহজেই ক্লান্তি আসে। শুধু ব্যথাই নয়, মাংসপেশির স্টিফনেসের সমস্যাও হয়।
সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর জয়েন্ট শক্ত হয়ে থাকে। যাঁরা ভারী কাজ করেন বা সারাদিন বসে কাজ করেন এবং যাঁদের ওজন বেশি, তাঁদের কোমরের ব্যথায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অন্যদের তুলনায় বেশি। শীতে হাত ও পায়ের দিকে রক্ত সঞ্চালন কমে যায়। ফলে, জয়েন্টে ব্যথা, ধীরে ধীরে জয়েন্ট ও মাংসপেশি শক্ত হয়ে যায়। বিভিন্ন জয়েন্টের চারপাশের ত্বক খুব বেশি ঠান্ডা হলে স্নায়ুপ্রান্তগুলোর সংবেদনশীলতা বেশি হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া বা মলম লাগানো ঠিক হবে না। পুষ্টিকর খাবার বেশি করে খেতে হবে। সর্দি-কাশি যেন না লাগে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।