বেদানা: বেদানায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইটোকেমিক্যাল নামের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা আর্টারির স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। ফলে কমে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।
খেজুর: খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও পলিফেনল যা রক্তে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ফলে সুস্থ থাকে আমাদের হৃদযন্ত্র।
হলুদ: হলুদে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান আর্টারিতে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। ফলে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায় অনেকটাই।
ব্রকোলি: ব্রকোলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-কে যা আর্টারির কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ব্রকোলিতে থাকা ফাইবার রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
দারচিনি: দারচিনিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
ক্র্যানবেরি: ক্র্যানবেরির মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে অ্যাটাকের ঝুঁকি ৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে সাহায্য করে।
গ্রিন টি: দিনে অন্তত ২ কাপ গ্রিন টি খেতে পারলে তা রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।