আপনার হার্টে কোন সমস্যা আছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য যেসব পরীক্ষা করবেন
দৈহিক পরীক্ষা : যেকোনো ধরনের বিশ্লেষণমূলক পরীক্ষার আগে রোগীর দেহের বাহ্যিক পরীক্ষা করা হয় যেমন রোগীর রক্ত চাপ নাড়ির গতি তারপরেই লিপিড প্রোফাইল এবং ব্লাড সুগার পরীক্ষার আদেশ দেওয়া হয়
ইসিজি : এটা একটা অতিশয় নিরাপদ পরীক্ষা হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা বহুলভাবে এটার ব্যবহার করেন ইস ইজিয়ের রেখাচিত্রে পরিবর্তন দেখে হূদরোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়
টিএমটি : যখন ইসিজি রিপোর্ট একাধিক অনির্দিষ্ট ইঙ্গিত দেয় বা ধমনী গত হৃদরোগের কোন সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দেয় না তখন এই পরীক্ষার প্রয়োজন হয়| হৃদপিণ্ড বেষ্টনকারী ধমনীর রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার ব্যাপারে এটা একটা অতি নির্ভরযোগ্য অনাক্রমণ পরীক্ষা।
ইকোকার্ডিওগ্রাম: এটা সাধারণত করা হয় হৃদপিন্ডের পাম্পিং ক্ষমতা নির্ণয় করার জন্য এই পরীক্ষাগুলোর অবস্থা সম্বন্ধে খবর দেয়|
এনজিওগ্রাফি : এই পরীক্ষাতে একটা লম্বা তার ব্যবহৃত হয় এই তার হৃদপিন্ডের অবরুদ্ধ নলের মধ্যে অস্বচ্ছ রঙিন রশ্মির সাহায্যে পুরে দেওয়া হয় এবং তারপর আনুমানিক শতকরা অবরুদ্ধ অংশের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়| অধিক ব্যয়বহুল ও স্পষ্টরূপে নির্দিষ্ট না হওয়া সত্বেও এই পরীক্ষার মধ্যে যথেষ্ট ঝুঁকি আছে কেবল মাত্র যারা এনজিওপ্লাস্টি বা বাইপাস সার্জারি করতে আগ্রহী তাদেরই কেবলমাত্র এগিয়ে আসা উচিত এই পরীক্ষার জন্য