পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বের মোট আক্রান্তের ৮০ শতাংশের মধ্যে সংক্রমণ তেমন গুরুতর নয়। ১৪ শতাংশের মধ্যে সংক্রমণ বা তাঁদের শারীরিক পরিস্থিতি গুরুতর এবং বাকি ৬ শতাংশ আক্রান্তের অবস্থা অত্যন্ত সঙ্কটজনক। আক্রান্তদের পরীক্ষা করে চিকিত্সকরা জানিয়েছেন, এই ভাইরাস আক্রান্তের ফুসফুসের কর্মক্ষমতা দ্রুত নষ্ট করে দেয়। ফলে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে বেশ কষ্ট হয় আর আক্রান্তদের ঘন ঘন জোরে জোরে নিশ্বাস নিতে হয়।
করোনাভাইরাসে কী কী কষ্ট হয়? জেনে নিন আক্রান্তদের কথা
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এক মিনিটে ৩০ বারের বেশি শ্বাস-প্রশ্বাস নিলে রক্তে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা যায়। যথা সময়ে সঠিক চিকিত্সা না হলে মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহের ঘাটতি দেখা যায়। ফলে রোগী ধীরে ধীরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। এর পর ক্রমশ আক্রান্তের হার্ট, কিডনি-সহ একাধিক অঙ্গ বিকল হতে শুরু করে এবং রোগী ধীরে ধীরে এগিয়ে যায় মৃত্যুর দিকে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ডায়াবিটিস, হাইপারটেনশন, হার্টের সমস্যা, ক্যান্সার, হাপানির মতো সমস্যা থাকলে করোনাভাইরাসে মৃত্যুর আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রেও একই ভাবে বিপজ্জনক করোনাভাইরাস।