জারিন দিয়া বলেন, ভালোবাসার সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ-কে হয়তো অনেক বেশিই ভালোবেসে ফেলেছি। আমি খুব সাধারণ একজন কর্মী। কারোর সাথে কোন শত্রুতা ছিল না কোন দিন। একটা স্ট্যাটাস এর মাধ্যমে হয়তো আজ অনেক আলোচনা সমালোচনার মুখোমুখি পড়েছি। পদ থেকে বঞ্চিত হয়েছি বলেই স্ট্যাটাসটা দেই নাই। আসলে জমে থাকা কষ্টগুলো ভিতরে আর রাখতে পারিনি। সত্যি অনেক পরিশ্রম করেছিলাম।
তিনি বলেন, মাকে ধরে যখন কেঁদেছি মার চোখের পানিটাও তখন সহ্য হচ্ছিল না। তাই ক্ষোভ থেকে যদি আপনাদের কষ্ট দিয়ে থাকি পারলে এই ছোট বোনটাকে ক্ষমা করে দিয়েন সবাই। আজ হসপিটালের বেডে অসহ্য শারীরিক (কোমরের পাঁজরে আঘাত) ও মানসিকভাবে আঘাতে দিন কাটাতে হচ্ছে। হয়তো মৃত্যুটা ঘনিয়ে আসছে।
গতকাল তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, মধুর ক্যান্টিনে সেদিনের মারামারিতে কোমরে ভীষণভাবে আঘাত প্রাপ্ত হই। দিনে দিনে কোমরের হাড়টি ফুলে যায়। গতকাল আল্ট্রাসনো এবং এক্সরেতে ধরা পড়ে কোমরের পাজরের হাড়টি ফ্র্যাকচার হয়ে গেছে। ডাক্তার আমাকে টোটালি বেডরেস্ট দিয়েছে। আমার বাবা মা ফ্যামিলির সবাই খুব চিন্তিত হয়ে পড়েছে। তারা আমাকে বাড়িতে নিয়ে চলে এসেছে। আপনারা সকলেই আমার জন্যে দোয়া করবেন।’