যক্ষ্মায় সহায়ক খাবারদাবার
যক্ষ্মা নিরাময়ে নিয়মিত ওষুধ সেবনের পাশাপাশি রোগীর খাদ্যাভ্যাসের দিকটিও খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই জেনে রাখা দরকার, যক্ষ্মারোগীর খাদ্যতালিকা কেমন হওয়া উচিত। পরামর্শ দিয়েছেন কেয়ার মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পুষ্টিবিদ সোনিয়া সুলতানা
শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট
যক্ষ্মারোগীর খাদ্যতালিকায় অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণ শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট থাকতে হবে। কোনোভাবেই লো-কার্ব ডায়েট দেওয়া ঠিক হবে না। প্রধান খাবার হতে পারে লাল চালের ভাত, রুটি, খিচুড়ি, হালুয়া প্রভৃতি।
আমিষ বা প্রোটিন
খেয়াল রাখতে হবে, একজন নারী রোগী যাতে প্রতিদিন অন্তত ৪৬ গ্রাম এবং পুরুষ রোগী যাতে অন্তত ৫৬ গ্রাম আমিষ বা প্রোটিনজাতীয় খাবার গ্রহণ করে। এই খাবার হতে পারে শিমের বিচি, ডাল, দুধ, ডিম, পুডিং, মাছ, যেকোনো মাংস প্রভৃতি। এই খাবারগুলো রোগীর পুষ্টির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি নতুন দেহকোষ গঠনে এবং কোষের ক্ষয় পূরণে ভূমিকা রাখবে।
ফ্যাটজাতীয়
পর্যাপ্ত ফ্যাটজাতীয় খাবারের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে, যা তার ক্যালোরির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি স্নেহজাতীয় পদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিনগুলো (এ, ডি, ই, কে) সংশ্লেষণে সাহায্য করবে।
যক্ষ্মায় ভিটামিন
খেয়াল রাখতে হবে, যক্ষ্মারোগীর প্রতিদিনের খাবারে যেন পর্যাপ্ত ভিটামিনের উপস্থিতি থাকে। যেমন—
ভিটামিন ‘এ’ : খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন রাখুন হলুদ, সবুজ ফলমূল ও শাকসবজি।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স : ঢেঁকি ছাঁটা চাল, শাকসবজি, দুধ, পোলট্রি ইত্যাদি।
ভিটামিন ‘সি’ : মৌসুমি টক ফল, লেবু, টমেটো, কাঁচা মরিচ ইত্যাদি হতে পারে ভিটামিন ‘সি’র ভালো উৎস।
ভিটামিন ‘ই’ : বাদাম, ডিমের কুসুম, শিমের বিচি ইত্যাদি।
মিনারেলস
আয়রন : পালংশাক, কচুশাক, কাঁচা কলা, শিমের বিচি, মিষ্টি কুমড়ার বিচি, কাজুবাদাম, লাল মাংস ইত্যাদি।
সেলেনিয়াম : আখরোট, রসুন, মুরগি, টার্কি মুরগি, মাশরুম, ওটস, কলা, বাদাম প্রভৃতি।
জিংক : শস্যজাতীয় খাবার, ডিম, ডাল প্রভৃতি।
শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট
যক্ষ্মারোগীর খাদ্যতালিকায় অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণ শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট থাকতে হবে। কোনোভাবেই লো-কার্ব ডায়েট দেওয়া ঠিক হবে না। প্রধান খাবার হতে পারে লাল চালের ভাত, রুটি, খিচুড়ি, হালুয়া প্রভৃতি।
আমিষ বা প্রোটিন
খেয়াল রাখতে হবে, একজন নারী রোগী যাতে প্রতিদিন অন্তত ৪৬ গ্রাম এবং পুরুষ রোগী যাতে অন্তত ৫৬ গ্রাম আমিষ বা প্রোটিনজাতীয় খাবার গ্রহণ করে। এই খাবার হতে পারে শিমের বিচি, ডাল, দুধ, ডিম, পুডিং, মাছ, যেকোনো মাংস প্রভৃতি। এই খাবারগুলো রোগীর পুষ্টির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি নতুন দেহকোষ গঠনে এবং কোষের ক্ষয় পূরণে ভূমিকা রাখবে।
ফ্যাটজাতীয়
পর্যাপ্ত ফ্যাটজাতীয় খাবারের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে, যা তার ক্যালোরির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি স্নেহজাতীয় পদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিনগুলো (এ, ডি, ই, কে) সংশ্লেষণে সাহায্য করবে।
যক্ষ্মায় ভিটামিন
খেয়াল রাখতে হবে, যক্ষ্মারোগীর প্রতিদিনের খাবারে যেন পর্যাপ্ত ভিটামিনের উপস্থিতি থাকে। যেমন—
ভিটামিন ‘এ’ : খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন রাখুন হলুদ, সবুজ ফলমূল ও শাকসবজি।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স : ঢেঁকি ছাঁটা চাল, শাকসবজি, দুধ, পোলট্রি ইত্যাদি।
ভিটামিন ‘সি’ : মৌসুমি টক ফল, লেবু, টমেটো, কাঁচা মরিচ ইত্যাদি হতে পারে ভিটামিন ‘সি’র ভালো উৎস।
ভিটামিন ‘ই’ : বাদাম, ডিমের কুসুম, শিমের বিচি ইত্যাদি।
মিনারেলস
আয়রন : পালংশাক, কচুশাক, কাঁচা কলা, শিমের বিচি, মিষ্টি কুমড়ার বিচি, কাজুবাদাম, লাল মাংস ইত্যাদি।
সেলেনিয়াম : আখরোট, রসুন, মুরগি, টার্কি মুরগি, মাশরুম, ওটস, কলা, বাদাম প্রভৃতি।
জিংক : শস্যজাতীয় খাবার, ডিম, ডাল প্রভৃতি।