শরীরের দুর্গন্ধ নিয়ে টেনশন?
ঘাম বেশি হোক বা কম—সবার ক্ষেত্রেই এই গরমে নানা বিড়ম্বনা ঘটায় ঘামের দুর্গন্ধ। তবে কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে এই বিড়ম্বনা থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
করণীয়
► শরীরের দুর্গন্ধ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে খাবার। ব্যাক্টেরিয়া মূলত দুর্গন্ধের জন্য দায়ী, তাই যেসব খাবার ব্যাক্টেরিয়ার দ্রুত বিস্তারে সাহায্য করে, সেসব খাবার বর্জন করতে হবে।
► গরমের সময় যথাসম্ভব সুতি কাপড় পরিধান করুন। সুতি, লিনেন বা সিল্কের কাপড়ে বাতাস ভালোভাবে আসা-যাওয়া করতে পারে বলে ঘাম কম হয়।
► নিয়মিত কাপড় বদলান, বিশেষ করে অন্তর্বাস। বাসায় ফিরে কাপড়চোপড় শুধু বাতাসে শুকাতে না দিয়ে বরং ধুয়ে ফেলার অভ্যাস করুন, ভালোভাবে রোদে শুকাতে দিন।
► নারীদের মাসিকের সময় তুলনামূলক অল্প বিরতিতে স্যানিটারি ন্যাপকিন বা প্যাড বদলানোর অভ্যাস করুন।
► পিএইচ লেভেল ঠিক আছে কি না এবং ভালো ব্র্যান্ডের ডিওডোরেন্ট দেখে কিনুন।
► যাঁদের হাইপারহাইড্রোসিসের প্রবণতা আছে, তাঁদের চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া ভালো।
যা করবেন না
► গরমের সময় পানি পানের ব্যাপারে উদাসীন থাকবেন না। বরং প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
► পা কখনো বেশিক্ষণ ঘর্মাক্ত রাখবেন না। পায়ের দুর্গন্ধ বেশ বিড়ম্বনায় ফেলে। গরমের সময় কাপড়ের জুতা পরা ঠিক নয়। প্রয়োজনে সুতির মোজা পরুন।
► শুধু পা ধোয়া আর বগলে স্প্রে করা নয়। এ সময় সম্ভব হলে প্রতিদিন দুবার গোসল করুন।
► শেভিংয়ের ব্যাপারে উদাসীন থাকা নয়; বরং বগলের নিচে নিয়মিত শেভিং করুন। এতে ঘাম নির্গমনের সময়কার অস্বস্তি দূর হবে, আর ব্যাক্টেরিয়া জন্মানোর পরিমাণও হ্রাস পাবে।
লেখক : হরমোন ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, ল্যাবএইড, উত্তরা, ঢাকা।
ঘাম বেশি হোক বা কম—সবার ক্ষেত্রেই এই গরমে নানা বিড়ম্বনা ঘটায় ঘামের দুর্গন্ধ। তবে কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে এই বিড়ম্বনা থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
করণীয়
► শরীরের দুর্গন্ধ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে খাবার। ব্যাক্টেরিয়া মূলত দুর্গন্ধের জন্য দায়ী, তাই যেসব খাবার ব্যাক্টেরিয়ার দ্রুত বিস্তারে সাহায্য করে, সেসব খাবার বর্জন করতে হবে।
► গরমের সময় যথাসম্ভব সুতি কাপড় পরিধান করুন। সুতি, লিনেন বা সিল্কের কাপড়ে বাতাস ভালোভাবে আসা-যাওয়া করতে পারে বলে ঘাম কম হয়।
► নিয়মিত কাপড় বদলান, বিশেষ করে অন্তর্বাস। বাসায় ফিরে কাপড়চোপড় শুধু বাতাসে শুকাতে না দিয়ে বরং ধুয়ে ফেলার অভ্যাস করুন, ভালোভাবে রোদে শুকাতে দিন।
► নারীদের মাসিকের সময় তুলনামূলক অল্প বিরতিতে স্যানিটারি ন্যাপকিন বা প্যাড বদলানোর অভ্যাস করুন।
► পিএইচ লেভেল ঠিক আছে কি না এবং ভালো ব্র্যান্ডের ডিওডোরেন্ট দেখে কিনুন।
► যাঁদের হাইপারহাইড্রোসিসের প্রবণতা আছে, তাঁদের চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া ভালো।
যা করবেন না
► গরমের সময় পানি পানের ব্যাপারে উদাসীন থাকবেন না। বরং প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
► পা কখনো বেশিক্ষণ ঘর্মাক্ত রাখবেন না। পায়ের দুর্গন্ধ বেশ বিড়ম্বনায় ফেলে। গরমের সময় কাপড়ের জুতা পরা ঠিক নয়। প্রয়োজনে সুতির মোজা পরুন।
► শুধু পা ধোয়া আর বগলে স্প্রে করা নয়। এ সময় সম্ভব হলে প্রতিদিন দুবার গোসল করুন।
► শেভিংয়ের ব্যাপারে উদাসীন থাকা নয়; বরং বগলের নিচে নিয়মিত শেভিং করুন। এতে ঘাম নির্গমনের সময়কার অস্বস্তি দূর হবে, আর ব্যাক্টেরিয়া জন্মানোর পরিমাণও হ্রাস পাবে।
লেখক : হরমোন ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, ল্যাবএইড, উত্তরা, ঢাকা।
https://www.youtube.com/watch?v=Geg0SPadJxM&feature=youtu.be&fbclid=IwAR28UxjTLzBH6rq0RRf7t_WsGFM0gx642XSx29cf1G-DNOoqXl6-mLqW1eo