- পৃথিবীর অক্সিজেনের বড় সরবরাহটা কিন্তু কোনো গহিন অরণ্য থেকে আসে না। আসে সমুদ্র থেকে। ন্যাশানল ওশেনিক সার্ভিসের তথ্যমতে, মহাসাগরের জলজ গাছ, প্লাঙ্কটন, সি-উইড ও অন্যান্য ফটোসিনথেসাইজার থেকে পৃথিবীর অর্ধেকেরও বেশি অক্সিজেনের সাপ্লাই আসে।
- বড় আকারের প্রোটিন ওষুধ মুখে খাওয়ার বড় সমস্যা হলো এ ধরনের ওষুধ মিউকাসের বাধা পেরোতে পারে না। তাই ইনসুলিনের মতো আরও অনেক বায়োলজিক ড্রাগ ইনজেকশনের মাধ্যমে দিতে হয়। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটি এমন এক রোবটিক ক্যাপসুল আবিষ্কার করেছে, যা পরে এ সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারবে। ক্যাপসুলটি ঘুরতে ঘুরতে মিউকাসের বাধা অতিক্রম করতে সক্ষম। এমনকি এটা যখন ক্ষুদ্রান্ত্রে পৌঁছাবে, তখন এর সঙ্গে থাকা কোষগুলোতে ওই প্রোটিন-ওষুধ পৌঁছে যেতে পারবে। সায়েন্স রোবটিকস জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা নিবন্ধে বলা হয়েছে, এ পদ্ধতিতে শরীরে আরও কার্যকরভাবে ইনসুলিন পৌঁছানো যাবে।
- মানুষের পাকস্থলীর হজম ক্ষমতা আমাদের অনেকের ধারণার চেয়েও বেশি। আমাদের পাকস্থলীতে যে অ্যাসিড নিঃসরণ ঘটে সেটার পিএইচ মাত্রা ১-২ এর মধ্যে। এর মানে হলো সবচেয়ে ক্ষমতাধর অ্যাসিডগুলোই থাকে সেখানে। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল এনডোসকপি জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা বলছে, একটি ধারালো রেজর ব্লেড পাকস্থলীতে যাওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যেই সেটা গলে যায়। তবে এ পরীক্ষা যেন আবার কেউ নিজে নিজে না করেন, সে ব্যাপারেও কড়াভাবে সতর্ক করেছেন গবেষকরা।
- কবুতর ও কিছু পাখি পৃথিবীর চৌম্বকশক্তি ব্যবহার করে পথ চেনার কাজ করে। ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে জানাল, সমুদ্রের অনেক প্রাণীরও এই ক্ষমতা আছে। পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্যবহার করে পথ চেনে সামুদ্রিক কচ্ছপ, স্যামন মাছসহ আরও কিছু প্রাণী।
Post Views: 1,600
Share