কর্মবীর হতে যৌনতা শ্রেষ্ঠ মাধ্যম: গবেষণা

যৌনতা

মার্কিন প্রদেশের অরিজন স্টেট ইউনিভার্সিটির এক গবেষণার দাবি, অবিরাম কর্মজীবনের অন্যতম চাবিকাঠিই হল যৌনতা । সু-সম্পর্কের সঙ্গেই উদ্যাম যৌনজীবন সর্বদাই শ্রমক্ষমতাকে ত্বরান্বিত করে বলে অভিমত দিয়েছেন অরিজন স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষক কেট লেভিট।

প্রতিদিনের ইমেল, ফোন, মেসেজ-এ বিরক্ত? কর্পোরেট দুনিয়ার রক্তচোষা কর্মপদ্ধতি শরীর এবং মননের সমস্ত শক্তি শুষে নিয়ে শৈথল্য এনে দিচ্ছে? গবেষণা বলছে, এই দুরাবস্থা থেকে মুক্তির উপায় কেবল যৌনতা। উদ্যাম যৌনতা।

মার্কিন প্রদেশের অরিজন স্টেট ইউনিভার্সিটির এক গবেষণার দাবি, অবিরাম কর্মজীবনের অন্যতম চাবিকাঠিই হল যৌনতা। সু-সম্পর্কের সঙ্গেই উদ্যাম যৌনজীবন সর্বদাই শ্রমক্ষমতাকে ত্বরান্বিত করে বলে অভিমত দিয়েছেন অরিজন স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষক কেট লেভিট।

১৫৯ জনের ওপর ২ সপ্তাহ ধরে এই গবেষণা চালায় স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা। প্রতিদিনই দুটি করে সার্ভেও চালিয়েছেন তাঁরা। সেখানেই উঠে এসছে অবাক করা তথ্য। যারা প্রতিনিয়ত যৌনতায় লিপ্ত হয়েছেন তারাই সবথেকে বেশি কর্মচঞ্চল থেকেছেন, এমনই দাবি ওই গবেষণার। এতে নাকি কাজের প্রতিও সন্তুষ্টি আসে শ্রমিকদের। নারী এবং পুরুষ, উভয়ই এই ক্ষেত্রেই একই ধরনের ফলাফল পেয়েছেন মার্কিন গবেষকরা।  গবেষক কেট লেভিট জানাচ্ছেন, “যৌনতার একটি সামাজিক এবং মনস্তাত্ত্বিক উপকারিতা আছে। একই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, প্রযুক্তি মানুষকে যেভাবে কর্ম বিমুখ করে এতে যৌনতাই একমাত্র ওষুধ।

সপ্তাহভর সেক্স করলে বাড়ি ভাড়া ফ্রি, কুপ্রস্তাব দিয়ে ফ্যাসাদে বাড়িওয়ালা