কলার খোসায় কী না হয়!

কলা তো সবাই খাই। প্রতিদিনই খাই। খাওয়ার পর অবহেলায় ছুড়ে ফেলে দেই কলার খোসা । কিন্তু ওই খোসারও যে গুণের শেষ নেই। কলায় আছে আয়রন, পটাশিয়াম, ফসফরাস আরো কত কী! খোসাতেও তাই। তাই বলে অবশ্য খোসা খেতে বলছি না। তবে কলার খোসার আছে অন্য আরো গুণ।

১. চামড়ার জুতো বা লেদারের ব্যাগটা ফ্যাকাশে দেখাচ্ছে? কলার খোসাটা ঘষে দিন। খোসার ভেতরের নরম অংশটাই ঘষবেন। দেখবেন কেমন শু শাইনারের কাজ করছে! ঘষার পর আবার টিসু দিয়ে মুছেও নেবেন খানিকটা। তা না হলে আবার জুতো থেকে কলা কলা গন্ধ বের হবে।

২. কলার খোসা বেটে তার সঙ্গে খানিকটা মধু মেখে বানাতে পারেন স্কিন ক্লিনজার। ত্বকের যত্নে এর জুড়ি নেই। অবশ্য যদি এটা বানানোর ধৈর্য থাকে !

৩. কলার খোসায় পটাশিয়াম ও ফরফরাস ভর্তি। তাই প্রাকৃতিক সার হিসেবে এর জুড়ি নেই। খোসা কুচি করে বা ব্লেন্ড করে টবের পছন্দের গাছের গোড়া খানিকটা খুড়ে নিয়ে মিশিয়ে দিন।

৪. কলার খোসাটি কিন্তু দাঁতেরও বন্ধু। ঝকঝক দাঁত পেতে চাইলে প্রতিদিন অন্তত দুই মিনিট একটা তাজা কলার খোসা দাঁতে ঘষুণ।

৫. ঘরের ভেতর বাহারি গাছ লাগিয়েছেন, কিন্তু পাতাগুলো দিন দিন কেমন মিইয়ে যাচ্ছে? ফ্যাকাসে দেখাচ্ছে? এখানেও ঘষতে পারেন কলার খোসা । ফলাফল পরীক্ষা করেই দেখুন!

অনুগ্রহ করে চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করুন