১) কারি পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান যেগুলি ত্বকের যে কোনও ধরনের সংক্রমণ কামতে অত্যন্ত কার্যকর!
২) কারি পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফলিক এবং আয়রন। এই দুই প্রকৃতিক উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর রক্তে লহিত কনিকার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ফলে অ্যানিমিয়ার মতো রোগের ঝুঁকি সহজেই এড়ানো যায়।
৩) কারি পাতায় রয়েছে ফেনলস নামক একটি উপাদান যা লিউকোমিয়া এবং প্রস্টেট ক্যান্সারের মতো ভয়াবহ রোধ-ব্যাধির ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৪) কারি পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ল্যাক্সেটিভ জাতীয় উপাদান যা আমাদের হজম শক্তির উন্নতি ঘটায় এবং একই সঙ্গে কোলেস্টেরল সহ শরীরের টক্সিক উপাদনগুলিকেও বাইরে বের করে দিতে সাহায্য করে।
৫) নিয়মিত কারি পাতা খেতে পারলে নানা রকম পেটের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়। কারি পাতায় থাকা কার্বেজল অ্যালকালয়েড নামের বিশেষ উপাদান এ ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকারী! আমাশয় বা ডায়ারিয়ার মতো পেটে সমস্যা কমাতে কারি পাতা অত্যন্ত কার্যকর!
৬) কারি পাতা ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা বাড়তে সাহায্য করে। ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তে শর্করার মাত্রাও।
৭) রক্তে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরল মাত্রা কমাতে কারি পাতা অত্যন্ত কার্যকর! তাই নিয়মিত কারি পাতা খেতে পারলে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।