খেজুরের পুষ্টিগুণ
খেজুরে রয়েছে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ, সালফার, কপারসহ খুব প্রয়োজনীয় উপাদান, যা আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। প্রচুর পরিমাণ খাদ্যশক্তি থাকায় খেজুর খেলে দ্রুত দুর্বলতা কেটে যায়। গ্লুকোজের ঘাটতিও পূরণ হয়
♦ কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
♦ কোলেস্টেরলের মাত্রা সহনীয় পর্যায়ে রাখে। হাড় মজবুত রাখে।
♦ ফুসফুসের প্রদাহ এবং সুরক্ষায় বিশেষ কার্যকর।
♦ ক্রনিক ব্রংকাইটিসে ভালো উপকার দেয়।
♦ অ্যামাইনো এসিড থাকার কারণে হজমে সহায়তা করে।
♦ অন্ত্রের কৃমি প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে। অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি ও হজমে সহায়তা করে।
♦ প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘এ’ থাকে বলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ানোর পাশাপাশি রাতকানা প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
♦ দাঁতের মাড়ি শক্ত করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
♦ ব্রংকাইটিস, রিকেট রোগে বেশ ভালো কাজ করে।
♦ ক্ষুধার তীব্রতা কমায়। পাকস্থলীকে কম খাবার নিতে উদ্বুদ্ধ করে। শরীরের প্রয়োজনীয় শর্করার ঘাটতি পূরণ করে, মুটিয়ে যাওয়াও প্রতিরোধ করে।
♦ রক্তশূন্যতা পূরণে ভূমিকা রাখে।
♦ মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে।
♦ অতিরিক্ত প্রোটিন শরীর থেকে বের হয়ে গেলে কিংবা শ্বেতপ্রদরে খেজুর খুব ভালো কাজ করে।
♦ পিপাসা নিবারক হিসেবে ভালো কাজ করে।
গ্রন্থনা : মাহবুবা চৌধুরী, পুষ্টিবিদ
খেজুরে রয়েছে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ, সালফার, কপারসহ খুব প্রয়োজনীয় উপাদান, যা আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। প্রচুর পরিমাণ খাদ্যশক্তি থাকায় খেজুর খেলে দ্রুত দুর্বলতা কেটে যায়। গ্লুকোজের ঘাটতিও পূরণ হয়
♦ কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
♦ কোলেস্টেরলের মাত্রা সহনীয় পর্যায়ে রাখে। হাড় মজবুত রাখে।
♦ ফুসফুসের প্রদাহ এবং সুরক্ষায় বিশেষ কার্যকর।
♦ ক্রনিক ব্রংকাইটিসে ভালো উপকার দেয়।
♦ অ্যামাইনো এসিড থাকার কারণে হজমে সহায়তা করে।
♦ অন্ত্রের কৃমি প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে। অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি ও হজমে সহায়তা করে।
♦ প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘এ’ থাকে বলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ানোর পাশাপাশি রাতকানা প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
♦ দাঁতের মাড়ি শক্ত করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
♦ ব্রংকাইটিস, রিকেট রোগে বেশ ভালো কাজ করে।
♦ ক্ষুধার তীব্রতা কমায়। পাকস্থলীকে কম খাবার নিতে উদ্বুদ্ধ করে। শরীরের প্রয়োজনীয় শর্করার ঘাটতি পূরণ করে, মুটিয়ে যাওয়াও প্রতিরোধ করে।
♦ রক্তশূন্যতা পূরণে ভূমিকা রাখে।
♦ মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে।
♦ অতিরিক্ত প্রোটিন শরীর থেকে বের হয়ে গেলে কিংবা শ্বেতপ্রদরে খেজুর খুব ভালো কাজ করে।
♦ পিপাসা নিবারক হিসেবে ভালো কাজ করে।
গ্রন্থনা : মাহবুবা চৌধুরী, পুষ্টিবিদ
https://www.youtube.com/watch?v=Geg0SPadJxM&feature=youtu.be&fbclid=IwAR2HglGA9JSXIEbcvEWF0-NSYX9OzQEZymVGMbPrRjOZLDTmhxxrotcebkA