পাঁচটি উপায়ে কনুই ও হাঁটুর কালো দাগ দূর করুন
কনুর ও হাঁটুর কালো দাগের কারণে আমরা সব সময় বিব্রত বোধ করি।যখন চেহারার সৌন্দর্যের সাথে কুনর কালো দাগগুলো পার্থক্য গড়ে তখন চেহারা মলিন হয়ে যায়। এটিই স্বাভাবিক। অনেকে আছি যারা গোসল করতে গেলেই সাবান লাগিয়ে কালো জায়গাটি ঘষি। কিন্তু আমাদের হয়তো জানা নেই এই কাজটি কালো জায়গাটিকে আরও কালো করে। কনুই ও হাঁটুর কালো দাগ দূর করার উপযুক্ত উপায় হচ্ছে প্রকৃতির কাতে। প্রাকৃতিক কিছু উপায় গ্রহণ করে এই কালো দাগগুলো সহজে তূর করা যায়। নিচের পাঁচটি উপায়ে সহজে দূর হবে কালো দাগ।
১। লেবু :
আমাদের বিভিন্ন ধোত কাজের প্রাকৃতিক এজেন্ট হচ্ছে লেবু। তাইতো সকল ধরণের ওয়াশিং পাউডারে লেবু ব্যবতার করা হয়। শুধু কি তাই! লেবুর আরও অনেক গুণ আমাদের সকলের জানা আছে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে এটি শরীরে ত্বককে উজ্জল ও মশ্রিণ করতে সাহাজ্য করে। তাই কনুই ও হাঁটুর কালো দাগে একটু লেবুর রস লাগিয়ে আলতো করে ম্যাসেজ কুরন।তারপর ১০ মিনিট রেখে দিন। ১০ মিনিট পরে হালকা গুরম পানি দিয়ে ধোয়ে নিন। এভাবে ১০-১৫ দিন করার পরে দেখেবেন আপনার কালো দাগ অনেকটাই কেটে গেছে।
২। এলোভ্যারা
এলোভ্যারা মানুষের শরীরের চামড়া নরম করতে সাহাজ্য করে। একটু এলোভ্যারা পেষ্ট কালো দাগে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে দিন। ২০ মিনিট পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে এক সপ্তাহ করলে উপকার পাবেন।
৩। নারকেল তেল :
রুক্ষ চামড়া নরম করার জন্য নারকেল তেল দিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ জাগায় ম্যাসেজ কুরন।এবার একটি উষ্ণ জায়গায় যান। নারকেল তেল ব্যবহার করা জায়গাটি শুকিয়ে ফেলুন।এমনটি প্রতিদিন করলে উপকার পাবেন।
৪। দই :
ভালো ময়শ্চরাইজার হিসেবে দইয়ের পরিচিতি খবু।কিন্তু আমাদের অনেকেরেই জানাই নেই যে, দই শরীরের চামড়া হালকা করতে খবুই উস্তাদ। এক চা চামচ দই, এক চা চামজ সিরকা ও এক চা চামচ আদাবাটা নিয়ে পেষ্ট তৈরি কুরন। এই পেষ্ট কনুই ও হাঁটুর কালো দাগে লাগিয়ে দিন। ১৫ মিনিট পরে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।এবার রেজাল্ট দেখুন।
৫। বেকিং সোডা ও দুধ :
বেকিং সোডা ও দুখ দিয়ে পেষ্ট তৈরি কুরন। পেষ্টটি কনিই ও হাঁটুর কালো দাগে লাগিয়ে দিন।৫ মিনিট পরে পেস্টটি ফেলে দিন। সপ্তাহে একবার করে এভাবে দুই মাস করলে ভালো উপকার পাবেন।