বয়স ৩০-এর পর ত্বকের কোলাজেন কমতে শুরু করে। ফলে ত্বক ধীরে ধীরে কুঁচকে যায় আর বলিরেখা প্রকট হয়। ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রুখতে কার্যকর প্রসাধনী সিরাম। দিনে একবার সিরাম ব্যবহারে ত্বকে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসবে।
- সঠিক ফলাফল পেতে ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানসমৃদ্ধ সিরাম বেছে নিতে হবে। তৈলাক্ত ত্বকের সিরাম স্বাভাবিকভাবেই শুষ্ক ত্বকে কাঙ্ক্ষিত ফল দেবে না। তাই সিরাম কেনার আগে ত্বকের ধরন ও সমস্যা নির্ণয় করে সে অনুযায়ী সিরাম কিনুন। জেনে নিন আপনার ত্বকের জন্য মানানসই সিরাম কোনটি—
- শুষ্ক ত্বকের জন্য বেছে নিন ভিটামিন-ই, গ্লাইকোলিক অ্যাসিড ও হাইড্রোলিক অ্যাসিডযুক্ত সিরাম। এই উপাদানগুলো ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করার পাশাপাশি ত্বকে অসামঞ্জস্যতা ও বলিরেখা কমায়।
- তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সিরাম বাছাই করতে হবে খুব সাবধানে। কারণ, ত্বকে বেশি পরিমাণ সিরাম উৎপাদন হলেই ত্বক তৈলাক্ত হয়। তাই এমন ত্বকের সিরামে তেল থাকা চলবে না। জেল বা ওয়াটার বেজড সিরাম তৈলাক্ত ত্বকের জন্য মানানসই।
- স্বাভাবিক ও মিশ্র ত্বকের জন্য রেটিনল আর ভিটামিন সি সম্পন্ন সিরাম ব্যবহার করুন।
- ত্বকে ব্রণ থাকলে স্যালিসিলিক অ্যাসিড ও জিঙ্ক সমৃদ্ধ সিরাম উপকারী।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত গ্রিন-টি নির্যাস সমৃদ্ধ সিরাম নির্জীব ত্বকে প্রাণ ফিরিয়ে আনতে সক্ষম।