বারান্দায় বসলে মনে হবে লেকের ওপরেই বসে আছেন। দিগন্তব্যাপী ছড়ানো স্থির জলরাশি আপানাকে মুহূর্তে করে তুলবে সতেজ, প্রাণবন্ত। আছে একটি বিস্তৃত ফিশিং পায়ার। যাতে ভোর কিংবা রাতে একাকী খানিকক্ষণ হেঁটে বেড়ালে আবিষ্কার করবেন অন্য এক নিজেকে।
রাঙ্গামাটি লাভ পয়েন্টে গিয়ে দুয়েকটা ছবি তো না তুললেই নয়। আর শিশুদের জন্য আছে কটেজ ঘেঁষা একটা মিনি পার্ক। সময় কাটবে বেশ। খাওয়ার মান এক কথায় অসাধারণ। আর সুইমিং পুলে সাঁতার কাটার পর লেকের ওপর বানানো বসার জায়গায় বসে বসে এক গ্লাস জুস খেলে মনে হবে আপনি বুঝি কোনো বিলাসি নৌবিহারে গিয়েছেন। এতসব কিন্তু মোটেও খুব বেশি খরুচে নয়। হাতের নাগালেই সব সেবা।
আর রাঙ্গামাটি জেলার আদিবাসী বাজার ও বিখ্যাত ঝুলন্ত সেতু আছে এ কটেজের হাঁটাপথ দূরত্বে। তবে নিরাপত্তার খাতিরে সিএনজি নিয়ে নিলেই ভালো।