ডা. রাজিবুল ইসলাম রাজনের পরামর্শ : উচ্চ কোলেস্টেরল-এর কিছু কারণ ও করণীয়
শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। উচ্চ কোলেস্টেরলের জন্য বেশি দায়ী কিছু কারণ হলো—
উচ্চ কোলেস্টেরল
অস্বাস্থ্যকর খাদ্য
খাদ্যতালিকায় চর্বিযুক্ত খাবার যেমন—লাল মাংস, মাখন, পনির, ঘি ইত্যাদি খাবার যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো।
বংশগত কারণ
যাদের উচ্চ কোলেস্টেরলের পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে, তাদের অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে হবে। কারণ তাদের উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রার ঝুঁকি অন্যদের চেয়ে বেশি থাকে।
অতিরিক্ত ওজন
স্থূলতা বা মাত্রাতিরিক্ত ওজন উচ্চ কোলেস্টেরলের অন্যতম কারণ।
অলসতা
অনেকে সারা দিন তেমন শারীরিক পরিশ্রম করেন না। শুয়ে-বসে কাটিয়ে দেন বেশির ভাগ সময়। এভাবে চললে শরীরের ওজন বেড়ে যায় আর উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকিও থাকে অনেক বেশি।
ধূমপান
ধূমপান কোলেস্টেরল স্তর বাড়াতে বেশ ভূমিকা রাখে।
বয়স
২০ বছর বয়সের পর থেকে মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিকভাবেই বাড়তে শুরু করে। সাধারণত ৬০ বছর পর্যন্ত নারী-পুরুষ উভয়েরই এই মাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে। তবে মেনোপজের আগে নারীদের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়।
ওষুধ
কিছু কিছু ওষুধ সেবনে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই কোনো ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
মানসিক চাপ
অতিরিক্ত মানসিক চাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেয়।
রোগ
ডায়াবেটিস ও থাইরয়েডের মতো কিছু রোগ শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। তাই সঠিক রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ থাকা যায়।
লেখক : হরমোন ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, ল্যাবএইড, উত্তরা, ঢাকা।
শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। উচ্চ কোলেস্টেরলের জন্য বেশি দায়ী কিছু কারণ হলো—
উচ্চ কোলেস্টেরল
অস্বাস্থ্যকর খাদ্য
খাদ্যতালিকায় চর্বিযুক্ত খাবার যেমন—লাল মাংস, মাখন, পনির, ঘি ইত্যাদি খাবার যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো।
বংশগত কারণ
যাদের উচ্চ কোলেস্টেরলের পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে, তাদের অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে হবে। কারণ তাদের উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রার ঝুঁকি অন্যদের চেয়ে বেশি থাকে।
অতিরিক্ত ওজন
স্থূলতা বা মাত্রাতিরিক্ত ওজন উচ্চ কোলেস্টেরলের অন্যতম কারণ।
অলসতা
অনেকে সারা দিন তেমন শারীরিক পরিশ্রম করেন না। শুয়ে-বসে কাটিয়ে দেন বেশির ভাগ সময়। এভাবে চললে শরীরের ওজন বেড়ে যায় আর উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকিও থাকে অনেক বেশি।
ধূমপান
ধূমপান কোলেস্টেরল স্তর বাড়াতে বেশ ভূমিকা রাখে।
বয়স
২০ বছর বয়সের পর থেকে মানুষের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিকভাবেই বাড়তে শুরু করে। সাধারণত ৬০ বছর পর্যন্ত নারী-পুরুষ উভয়েরই এই মাত্রা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে। তবে মেনোপজের আগে নারীদের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়।
ওষুধ
কিছু কিছু ওষুধ সেবনে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই কোনো ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
মানসিক চাপ
অতিরিক্ত মানসিক চাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেয়।
রোগ
ডায়াবেটিস ও থাইরয়েডের মতো কিছু রোগ শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। তাই সঠিক রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ থাকা যায়।
লেখক : হরমোন ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, ল্যাবএইড, উত্তরা, ঢাকা।
https://www.youtube.com/watch?v=Geg0SPadJxM