বেশিরভাগ কিডনির পাথর ক্যালসিয়াম পাথর। খাদ্যে উচ্চমাত্রায় ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এবং বিপাকীয় সমস্যার কারণে কিডনির টিবিউল বা অতিক্ষুদ্র নালিতে ক্যালসিয়াম ঘনীভ‚ত হতে পারে। বয়স্কদের এ পাথর বেশি হয়। পাথর বের করার পর রোগীকে অবশ্যই খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। চার-ছয় মাস অন্তর চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।-অধ্যাপক ডাক্তার হারুন আর রশিদ
ডাক্তারের পরামর্শ
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিন যে জিংকটুকু প্রয়োজন হয় তা এক মুঠো কুমড়োর বীজ থেকেই পাওয়া সম্ভব। জিংক চিন্তা করার শক্তি বাড়ায়। এ ছাড়াও মগজের জন্য উপকারী খাবার হলো-মাছের তেল, ব্রকলি, বাদাম, অ্যাভোকাডো, টমেটো ও ডার্ক চকোলেট।-ডা. মুজাহিদুল ইসলাম
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি উপকারী মশলা তেজপাতা। এটি ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ায়। ফাঙ্গাল ইনফেকশন ও ঘা সারাতেও কার্যকর। রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায়। তেজপাতায় রয়েছে রুটিন ও ক্যাফেক অ্যাসিড। এগুলো হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে।
ডাক্তারের পরামর্শ
আদা চা বা কাঁচা আদা নিয়মিত খেলে ধূমপানের ইচ্ছে কমে যায়। আদা শরীর থেকে নিকোটিনজাত টক্সিন বের করে দেয়। এ ছাড়া এক গ্লাস মুলার রসের সঙ্গে পরিমাণমতো মধু মিশিয়ে দিনে দু’বার খেলেও ধূমপানের ইচ্ছা কমে। যে কোনও ধরনের নেশা কাটানোর ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞরা মুলা ব্যবহার করে থাকেন।
ডাক্তারের পরামর্শ
পোড়া চিকিৎসায় ভিনেগার চমৎকার কাজ করে। ভিনেগার পোড়া জায়গার ফোলা ও ব্যাথা কমায় এবং জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে। সম পরিমাণ পানির সাথে ভিনেগার মিশিয়ে, তাতে ভাজ করা কাপড় ভিজিয়ে জলপট্টির মতো বার বার লাগাতে হয়। বুকে বা পিঠে পুড়ে গেলে সুতি কাপড়ের টি-শার্ট ভিনেগার পানিতে ভিজিয়ে পরিধান করলে জ্বালা-পোড়া কমে।
ডাক্তারের পরামর্শ
নিয়মিত মাছ খেলে করোনারি হার্টের অসুখ বা হার্টে ব্লকজনিত অসুখের ঝুঁকি কমে। এক্ষেত্রে সামুদ্রিক মাছ বেশি উপকারী। সপ্তাহে অন্তত দুই দিন পরিপূর্ণভাবে মাছের তরকারির ওপর নির্ভর করা উচিত।