ফরিদ কবির : ইয়ার্কি নিহি? আর্মস, ড্রাগস আর মাইরপিটের আট-আট্টা মামলা। মগর তারপরে ভি ছহিছালামতে জেল-উলের বাইরে থাইকা যা খুশি রংবাজি করণ যায়। পেয়ার-মহব্বত ভি। আমগো দ্যাশটা হালায় জোস! হালার বরগুনার সোনার পোলা সাব্বির না নয়ন বন্ড পারলে ঢাকার হিরার পোলা ‘ফরিদ বন্ড’ পারবো না কেলায়, কন? হালায় আমি কি বুড়িগঙ্গার গাঙ্গের পানিত থন ভাইসা আইছি? কথা অইতাছে যাগোর ছাত্তির তলে থাইকা এই সোনার পোলারা আকাম-উকাম চালাইবার লাগছিলো অরা কারা? অগোর চেহারা-নকশা ভি ইট্টু দেকবার মুনচায়।
আট-আট্টা মামলা মাথার উপ্রে লয়া ভি কেউ যদি বাইরে রংবাজি চালায়া যাইবার পারে তয়, বুঝবেন আমাগোর আইনে ভি ঘাপলা আছে। এই ঘাপলা দূর করবার না পারলে ভবিষ্যতে আমার মথন কুনু ‘ফরিদ বন্ডে’র দাওয়ের কোপে আপনাগো ঠোলা, আপনাগো আইন যে ফালাফালা অইবো না, হেইটা কওন যায় না! বরগুনার একটা বাঙ্গু যুদি আট-আট্টা মামলার পরে ভি ছহিছালামতে থাকবার পারে, তয় আমারো ভি দুই-এক ডজন মামলা লয়া পেয়ার-মহব্বত করণের অধিকার থাকন দরকার। আমি ঢাকাইয়া পোলা, আমার একটা ইজ্জত আছে না? ফেসবুক থেকে