জোকস ১
থানার সামনের খোলা জায়গায় লোকজন ইচ্ছামতো গাড়ি পার্ক করে যায়। শান্তিপ্রিয় পুলিশদের চলাচলে বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিল এটা। কিন্তু এলাকাবাসীর সঙ্গে থানার পুলিশদের খুব ভাল সম্পর্ক তাই মুখ ফুটে কিছু বলতে পারে না তারা।
তো নতুন আসা স্মার্ট ওসি সমস্যা শুনে মুচকি হাসলেন। এরপর থানার সামনে একটি বোর্ড টানিয়ে দিলেন যাতে লেখা: নো পার্কিং জোন। পার্ক করলে ৫০০/- জরিমানা।
কিন্তু এমন সতর্কতা কেউ মানে না। যে যার মতো গাড়ি পার্ক করেই যাচ্ছে।
সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার শঙ্কায় পুলিশ কিছু বলে না।
একদিন আইজি সাহেব এলেন ওই থানা পরিদর্শনে। ওসি থেকে নিয়ে চাপরাশি সবাই আইজিকে চোখের পানিতে বুক ভিজিয়ে নিজেদের হতাশার কথা জানালেন। তারা লজ্জিতভাবে জানালেন যে তাদের মাত্রাতিরিক্ত ভালোমানুষির কি মূল্য তারা দিচ্ছেন।
আইজি গম্ভীর মুখে সব শুনে এক কনস্টেবলকে বললেন বোর্ডটা নিয়ে আসতে।
বোর্ড আনা হলো। তিনি নিজ হাতে বোর্ড থেকে ‘নো’ আর ‘জরিমানা’ শব্দ দুটি মুছে দিলেন। লেখাটি এবার হয়ে গেল: পার্কিং জোন। পার্ক করলে ৫০০/-
বোর্ডটি ফের যথাস্থানে টানিয়ে দেওয়া হলো। এরপর আর কেউ থানার সামনে গাড়ি পার্ক করেনি।
জোকস ২ (২)
শিক্ষকের প্রেমে পাগল এক ছাত্রী। কিন্তু শিক্ষক পাত্তা দেন না। একদিন মরিয়া ছাত্রী সরাসরি শিক্ষকের সামনে গিয়ে দাঁড়ালো
ছাত্রী: স্যার… আপনি কি আমার চোখের ভাষা পড়তে পারেন না!
শিক্ষক: আরে রাখো তোমার চোখের ভাষা! গত পাঁচ বছর ধইরা চেষ্টা কইরাও তোমার হাতের লেখা বুঝলাম না!
জোকস ৩ (৩)
প্রত্যেক সফল পুরুষের পেছনেই একজন নারী থাকে… কারণ, নারীরা অসফলদের পেছনে ঘোরো না- মন্টুর বাপের স্বগতোক্তি
জোকস ৪ (৪)
সিএনজি স্কুটারওয়ালা: স্যার, যা-ই বলেন, শান্তিতে আছি। স্বাধীন কাজ করি, কারও চাকরি না। বসের ঝাড়ি খাইতে হয় না, কারো হুকুম তামিল করতে হয় না…
সিএনজিতে বসা যাত্রী: হ্যাঁ ভাই, ঠিক বলেছেন। এবার বামে মোড় লন, সাবধানে। আর বকবক করা বন্ধ করেন!
স্কুটারওয়ালা: জ্বী, স্যার!