Sunday, December 22
Shadow

অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান  : প্রথম তিন অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞানের প্রথম তিনটি অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর থাকলো এখানে। গুরুত্বপূর্ণ  ৯০+ প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী অধ্যায়গুলো নিয়ে আলোচনা ও প্রশ্নোত্তর আসবে খুব তাড়াতাড়ি। প্রিয় শিক্ষার্থীরা, গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ও মডেল টেস্ট মিস করতে না চাইলে বেল আইকনে ক্লিক করে সাইটটি Allow করে নাও। এতে করে অষ্টম শ্রেণির নতুন কোনও মডেল টেস্ট আপলোড হলে নোটিফিকেশন চলে যাবে তোমার ফোনে।

প্রশ্নোত্তর সংগ্রহ : সায়মা তাসনিম

অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান : অধ্যায় ১ প্রাণিজগতের শ্রেণিবিন্যাস

 

১. এখন পর্যন্ত প্রায় কত প্রজাতির প্রাণী আবিষ্কৃত হয়েছে?

উত্তর : ১৫ লক্ষ।

 

২. জীবের শ্রেণিবিন্যাস কাকে বলে?

উত্তর : জীবের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ধাপে ধাপে সাজানোর পদ্ধতিকে শ্রেণিবিন্যাস বলে।

 

৩. শ্রেণিবিন্যাসের সবথেকে নিচের ধাপ কোনটি?

উত্তর : প্রজাতি।

 

৪. শ্রেণিবিন্যাসের জনক বলা হয় কাকে?

উত্তর : প্রকৃতিবিজ্ঞানী ক্যারোলাস লিনিয়াসকে।

 

৫. দ্বিপদ নামকরণ প্রথার প্রবর্তক কে?

উত্তর : ক্যারোলাস লিনিয়াস।

 

৬. আধুনিক শ্রেণিবিন্যাসে সকল প্রাণী কোন জগতের অন্তর্ভুক্ত?

উত্তর : অ্যানিম্যালিয়া।

 

৭. অ্যানিম্যালিয়ার পর্ব কয়টি এবং কী কী?

উত্তর : ৯টি। এগুলো হচ্ছে – পরিফেরা, নিডারিয়া, প্লাটিহেলমিনথেস, নেমাটোডা, অ্যানেলিডা, আর্থ্রোপোডা, মলাষ্কা, একাইনোডারমাটা, কর্ডাটা।

 

৮. কোন পর্বের প্রাণীরা স্পঞ্জ নামে পরিচিত?

উত্তর : পরিফেরা।

 

৯. কোন পর্বের প্রাণীরা দুটি ভ্রূণীয় কোষস্তর দ্বারা গঠিত?

উত্তর : নিডারিয়া।

 

১০. বহুকোষী প্রাণীদের মধ্যে সরলতম গঠন দেখা যায় কোন পর্বের প্রাণীতে?

উত্তর : পরিফেরা।

 

১১. নিডারিয়ার আদি নাম কী?

উত্তর : সিলেন্টারেটা।

 

১২. নিডারিয়া পর্বের প্রাণীদের দেহ গহ্বর কী নামে পরিচিত?

উত্তর : সিলেন্টেরন।

 

১৩. একটি বিশেষ কোষের মাধ্যমে বিশেষ উপায়ে হাইড্রা নামক প্রাণীরা আত্মরক্ষা করে থাকে, এই কোষটির নাম কী?

উত্তর : নিডোব্লাস্ট।

 

১৪. চোষক বা আংটা থাকে কোন পর্বের প্রাণীদের দেহে?

উত্তর : প্লাটিহেলমিনথেস।

 

১৫. প্লাটিহেলমিনথেস পর্বের প্রাণীদের দেহে রেচন অঙ্গ কী?

উত্তর : শিখা কোষ।

 

১৬. কোন পর্বের প্রাণীদের প্রকৃত সিলোম থাকে না?

উত্তর : নেমাটোডা।

 

১৭. অ্যানেলিডা পর্বের প্রাণীদের রেচন অঙ্গের নাম কী?

উত্তর : নেফ্রডিয়া।

 

১৮. সিটা কী?

উত্তর : অ্যানিলিডা পর্বের প্রাণীদের চলনে সাহায্য করা একটি অঙ্গ।

 

১৯. প্রাণিজগতের সবচেয়ে বৃহত্তম পর্ব কোনটি?

উত্তর : আর্থ্রোপোডা।

 

২০. হিমোসিল কী?

উত্তর : আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণীদের দেহের রক্তপূর্ণ গহ্বরকে হিমোসিল বলে।

 

২১. আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণীদের দেহ কী দ্বারা আবৃত?

উত্তর : কাইটিন।

 

২২. শামুক কোন পর্বের প্রাণী?

উত্তর : মলাস্কা

 

২৩. কোন পর্বের সকল প্রাণীই সামুদ্রিক?

উত্তর : একাইনোডারমাটা।

 

২৪. একাইনোডারমাটা পর্বের প্রাণীদের দেহ কয়ভাগে বিভক্ত?

উত্তর : পাঁচ ভাগে।

 

২৫. কোন পর্বের প্রাণীদের দেহত্বক কাঁটাযুক্ত থাকে?

উত্তর : একাইনোডারমাটা।

 

২৬. একাইনোডারমাটা প্রাণীরা কিসের মাধ্যমে চলাচল করে?

উত্তর : নালিপদ।

 

২৭. নটোকর্ড কী?

উত্তর : নটোকর্ড হচ্ছে একটি নরম,নমনীয়, দন্ডাকার, দৃঢ় এবং অখণ্ডায়িত অঙ্গ।

 

২৮. কর্ডাটা পর্বকে কয়ভাগে ভাগ করা হয় এবং কী কী?

উত্তর : তিন ভাগে। ইউরোকর্ডাটা, সেফালোকর্ডাটা এবং ভার্টিভ্রাটা।

 

২৯. কর্ডাটার কোন উপপর্বে নটোকর্ড শুধু লার্ভা দশায় উপস্থিত থাকে?

উত্তর : ইউরোকর্ডাটা।

 

৩০. কর্ডাটার কোন উপপর্বের প্রাণীদের সবাই মেরুদণ্ডি?

উত্তর : ভার্টিব্রাটা।

 

৩১. কন্ড্রিকথিস প্রাণীদের আঁশ কী রকম?

উত্তর : প্লাকয়েড ধরনের।

 

৩২. অসটিকথিস প্রাণীদের আঁশ কী ধরনের?

উত্তর : সাইক্লয়েড, গ্যানয়েড বা টিনয়েড।

 

৩৩. হাতুড়ি মাছের কি কানকো থাকে?

উত্তর : না।

 

৩৪. কোন ধরনের প্রাণীরা বাহ্যিক তাপমাত্রার সাথে সাথে নিজের দেহের তাপমাত্রা পরিবর্তন করতে পারে?

উত্তর : উভচর।

 

৩৫. স্তন্যপায়ী প্রাণীদের হৃদপিণ্ড কয় প্রকোষ্ঠ বিশিষ্ট?

উত্তর : চার প্রকোষ্ঠ

 

৩৬. শনাক্তকরণের ধাপগুলো কী কী?

উত্তর : জগৎ > পর্ব > শ্রেণি > বর্গ >  গোত্র > গণ > প্রজাতি।

 

৩৭. মলাস্কা পর্বের প্রাণীদের দেহ কী দ্বারা আবৃত থাকে?

উত্তর : ম্যান্টল।

 

৩৮. পেস্ট কী?

উত্তর : ক্ষতিকর পোকাদের পেস্ট বলে।

 

৩৯. সিলোম কাকে বলে?

উত্তর : বহুকোষী প্রাণীদের পৌষ্টিকনালী এবং দেহপ্রাচীরের মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থানকে সিলোম বলে।

 

৪০. সব এককোষী প্রাণী কোন জগতের অন্তর্ভুক্ত?

উত্তর : প্রোটিস্টা।

 

অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞানের সব অধ্যায়ের পড়াশোনা এই লিংকে

অষ্টম শ্রেণির গণিত সমাধান এই লিংকে

অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি এই লিংকে

 

অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান : অধ্যায় ২ : জীবের বৃদ্ধি এবং বংশগতি

 

১. জীবদেহের সামগ্রিক বৃদ্ধির প্রধান কারণ কী?

উত্তর : দেহকোষের বিভাজন।

 

২. কোষ বিভাজন কয় ধরনের হতে পারে এবং কী কী?

উত্তর : তিন ধরনের। অ্যামাইটোসিস, মাইটোসিস এবং মিয়োসিস।

 

৩. ব্যাকটেরিয়ার দেহে কোন ধরনের কোষ বিভাজন হয়ে থাকে?

উত্তর : অ্যামাইটোসিস।

 

৪. অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন কোন ধরনের বিভাজন?

উত্তর : প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন।

 

৫. কোন ধরনের কোষ বিভাজনের মাধ্যমে উদ্ভিদের ভাজক টিস্যু বৃদ্ধি পায়?

উত্তর : মাইটোসিস কোষ বিভাজন।

 

৬. উদ্ভিদ এবং প্রাণীর দেহকোষ বিভাজিত হয় কোন প্রক্রিয়ায়?

উত্তর : মাইটোসিস।

 

৭. কোন কোষ বিভাজনে অপত্য কোষে ক্রোমোজোমের সংখ্যা সমান থাকে?

উত্তর : মাইটোসিস কোষ বিভাজন।

 

৮. হ্রাসমূলক বিভাজন কোনটি?

উত্তর : মিয়োসিস।

 

৯. গ্যামেট উৎপন্ন হয় কোন ধরনের বিভাজনের মাধ্যমে?

উত্তর : মিয়োসিস।

 

১০. কোন ধরনের কোষ বিভাজনে অপত্য কোষে ক্রোমোজোমের সংখ্যা অর্ধেক হয়ে যায়?

উত্তর : মিয়োসিস।

 

১১. ইকুয়েশনাল বিভাজন বলা হয় কোন ধরনের কোষ বিভাজনকে?

উত্তর : মাইটোসিস।

 

১২. উদ্ভিদের বর্ধনশীল অংশের টিস্যুতে কোন ধরনের কোষ বিভাজন ঘটে?

উত্তর : মাইটোসিস।

 

১৩. কোথায় কোথায় মাইটোসিস বিভাজন ঘটে না?

উত্তর : প্রাণীর স্নায়ুকোষে, উদ্ভিদের স্থায়ী টিস্যুতে, স্তন্যপায়ীর পরিণত লোহিত রক্ত কণিকায় এবং অণুচক্রিকায়।

 

১৪. মাইটোসিস কোষ কয়টি পর্যায়ে হয়ে থাকে?

উত্তর : দুইটি।

 

১৫. ইন্টারফেজ কাকে বলে?

উত্তর : মাইটোসিস কোষ বিভাজনে ক্যারিওকাইনোসিস ও সাইটোকাইনোসিস শুরু হওয়ার আগে কোষটির নিউক্লিয়াস কিছু প্রস্তুতিমূলক কাজ করে থাকে। একেই ইন্টারফেজ বলে।

 

১৬. ক্যারিওকাইনোসিস কাকে বলে?

উত্তর : নিউক্লিয়াসের বিভাজনকে ক্যারিওকাইনোসিস বলে।

 

১৭. ক্যারিওকাইনোসিসের ধাপ কয়টি এবং কী কী?

উত্তর : ৫টি। প্রোফেজ, প্রো মেটাফেজ, মেটাফেজ, অ্যানাফেজ এবং টেলোফেজ।

 

১৮. মাইটোসিস কোষ বিভাজনের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী ধাপ কোনটি?

উত্তর : প্রোফেজ।

 

১৯. ক্যারিওকাইনোসিসের কোন ধাপে স্পিন্ডল যন্ত্রের আবির্ভাব ঘটে?

উত্তর : প্রো মেটাফেজ ধাপে।

 

২০. ক্রোমোজমগুলো সবথেকে খাটো ও মোটা দেখায় ক্যারিওকাইনোসিসের কোন ধাপে?

উত্তর : মেটাফেজ ধাপে।

 

২১. অ্যানাফেজ ধাপে ক্রোমোজম গুলোর আকৃতি কিরকম হয়ে থাকে?

উত্তর : ইংরেজি V, L, J, I

 

২২. প্রকৃতপক্ষে সাইটোকাইনোসিস কখন শুরু হয়?

উত্তর : টেলোফেজ দশায়।

 

২৩. প্রাণীকোষে কোন পদ্ধতিতে সাইটোকাইনোসিস ঘটে?

উত্তর : ক্লিভেজ বা ফারোয়িং পদ্ধতিতে।

 

২৪. প্রজাতির পর প্রজাতিতে ক্রোমোজম সংখ্যার ধ্রুবতা বজায় থাকে কেন?

 

উত্তর : মিয়োসিস কোন বিভাজনের কারণে।

 

২৫. মিয়োসিস কোষ বিভাজনে একটি কোষ থেকে কয়টি কোষের সৃষ্টি হয়?

উত্তর : চারটি।

 

২৬. বংশগতির ধারা সম্পর্কে সর্বপ্রথম ধারণা দেন কে?

উত্তর : গ্রেগর জোহান মেন্ডেল

 

২৭. জিনতত্ত্বের জনক কে?

উত্তর : গ্রেগর জোহান মেন্ডেল।

 

২৮. প্রতিটি ক্রোমোজমের কয়টি অংশ থাকে?

উত্তর : দুটি। ক্রোমাটিড এবং সেন্ট্রোমিয়ার।

 

২৯. নিউক্লিক এসিড কয় ধরনের?

উত্তর : দুই ধরনের। DNA এবং RNA

 

৩০. ডিএনএ কী?

উত্তর : ডিএনএ বা ডিঅক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড হচ্ছে ক্রোমোজমে অবস্থিত জিনের রাসায়নিক রূপ।

 

৩১. বংশগতির ভৌতভিত্তি বলা হয় কাকে?

উত্তর : ক্রোমোজম।

 

 

অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞানের সব অধ্যায়ের পড়াশোনা এই লিংকে

অষ্টম শ্রেণির গণিত সমাধান এই লিংকে

অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি এই লিংকে

 

অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান : অধ্যায় ৩ : ব্যাপন, অভিস্রবণ ও প্রস্বেদন

 

১. দেহে শোষিত পানি উদ্ভিদ কী আকারে পরিবেশে বের করে?

উত্তর : বাষ্পাকারে।

 

২. পদার্থের অণুগুলো কী অবস্থায় থাকে?

উত্তর : গতিশীল বা চলমান।

 

৩. ব্যাপন কী?

উত্তর : যে প্রক্রিয়ার চাপের প্রভাবে পর্দাথের অণুগুলো কম ঘনত্বের স্থান থেকে বেশি ঘনত্বের স্থানে ছড়িয়ে পড়ে তাকে ব্যাপন বলে।

 

৪. সেন্টের সুবাস কিভাবে আশেপাশের পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ে?

উত্তর : ব্যাপন প্রক্রিয়ায়।

 

৫. পর্দা কয়ধরনের হতে পারে?

উত্তর : তিন ধরনের। ভেদ্য, অভেদ্য এবং অর্ধভেদ্য।

 

৬. পলিথিন কী ধরনের পর্দা?

উত্তর : অভেদ্য।

 

৭. কিসমিসের পর্দা কী ধরনের?

উত্তর : অর্ধভেদ্য।

 

৮. অভিস্রবণের অপর নাম কী?

উত্তর : অসমোসিস।

 

৯. উদ্ভিদ কোষের রসস্ফীতি ঘটে কোন প্রক্রিয়ায়?

উত্তর : অভিস্রবণ।

 

১০. উদ্ভিদ কিসের মাধ্যমে মাটি থেকে পানি শোষণ করে?

উত্তর : মূলরোম।

 

১১. মূলরোমের প্রাচীর কিরকম?

উত্তর : ভেদ্য।

 

১২. কিছু কলয়েড ধর্মী পদার্থের উদাহরণ দাও।

উত্তর : স্টার্চ, সেলুলোজ, জিলেটিন

 

১৩. ইমবাইবিশন কাকে বলে?

উত্তর : যে পদ্ধতিতে কলয়েডধর্মী পদার্থ কোনো তরল পদার্থ শোষণ করে তাকে ইমবাইবিশন বলে।

 

১৪. উদ্ভিদের খণিজ লবণের উৎস কী?

উত্তর : মাটিস্থ পানি।

 

১৫. উদ্ভিদের মূলরোম দ্বারা খনিজ লবণ কী রূপে শোষিত হয়?

উত্তর : আয়ন রূপে।

 

১৬. খনিজ লবণ শোষণ কয়ভাবে হতে পারে?

উত্তর : দুভাবে। নিষ্ক্রিয় শোষণ এবং সক্রিয় শোষণ।

 

১৭. বাষ্পমোচন কাকে বলে?

উত্তর : উদ্ভিদ যে প্রক্রিয়ায় দেহের অভ্যন্তর থেকে পাতার মাধ্যমে বাষ্পাকারে পানি নির্গমন করে সেই প্রক্রিয়াকে প্রস্বেদন বা বাষ্পমোচন বলে।

 

১৮. প্রস্বেদন প্রক্রিয়ার অপর নাম কী?

উত্তর : বাষ্পমোচন।

 

১৯. প্রস্বেদন কোথা থেকে হয়?

উত্তর : পত্ররন্ধ্র।

 

২০. প্রস্বেদন কয় ধরনের এবং কী কী?

উত্তর : তিন ধরনের। পত্ররন্ধ্রীয় প্রস্বেদন, ত্বকীয় বা কিউটিকুলার প্রস্বেদন, লেন্টিকুলার প্রস্বেদন।

 

২১. উদ্ভিদের ক্ষেত্রে প্রস্বেদনকে কী বলা হয়?

উত্তর : Necessary evil.

 

২২. কোষরসের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় কীসের কারণে?

উত্তর : প্রস্বেদন।

 

২৩. উদ্ভিদে পরিবহন ঘটে কীসের মাধ্যমে?

উত্তর : জাইলেম এবং ফ্লোয়েম টিস্যুর মাধ্যমে।

 

[বি. দ্র. লেখাটি আপনার উপকারে এসে থাকলে আমাদের লেখকদের জন্য নামমাত্র সম্মানি দিতে করতে পারেন এই  নগদ নম্বরে: 01407-885500]

অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞানের সব অধ্যায়ের পড়াশোনা এই লিংকে

অষ্টম শ্রেণির গণিত সমাধান এই লিংকে

অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি এই লিংকে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!