হলুদ এবং বেসন মিশ্রণ
পক্সের দাগের উপরে হলুদ এবং বেসনের মিশ্রণ ব্যবহার করলে স্কার অনেকখানি মেটানো সম্ভব।
অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা জেল এখন বাজারে সহজেই পাওয়া যায়। দিনে দু’বার করে এই জেল ব্যবহার করলে খুব সহজেই দাগ মেটানো সম্ভব।
নারকেল তেল
শীতে কিংবা গরমে নারকেল তেলের জুড়ি মেলা ভার… একদিকে যেমন তোমার স্কিন কোমল এবং সজীব করবে, তেমনই পক্সের দাগ মেলাতে সাহায্য করবে। কাজেই প্রতিদিন সকালে দাগের উপর নারকেল তেল ব্যবহার করতে পার।
পেঁপে এবং মধুর মিশ্রণ
পাকা পেঁপে এবং মধু দুই-ই বেশ কার্যকরী বলা চলে। অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং এনজ়াইম থাকার ফলে পক্সের দাগ মেটাতে সাহায্য করে। কাজেই এই মিশ্রণটি অ্যাপ্লাই করা যেতে পারে।
চন্দন তেল
ত্বকের পরিচর্যায় চন্দন তেলের বিকল্প নেই বললেই চলে। এক্ষেত্রেও চন্দন তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রয়োজনে তেলের সঙ্গে ভিটামিন কে অয়েলও মেশাতে পার।
লেবুর রস
অর্ধেক লেবুর রসের সঙ্গে দুই টেবল চামচ জল মিশিয়ে দাগগুলোর উপর অ্যাপ্লাই করতে পার। তবে রাতের বেলাতেই এই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। দিনের বেলা রোদ্দুরে স্কিনে অন্য রিঅ্যাকশন হতে পারে।
মধু
মধু ত্বকের জন্য বেশ উপকারি একথা নতুন করে বলার নেই। যতদিন না দাগগুলো পুরোপুরি ঠিক হচ্ছে, ততদিন দাগের উপর দিন দু’-তিনবার মধু ব্যবহার করতে পার।
ওটমিল
এককাপ গরম জলে আধ কাপ ওটমিল মিশিয়ে নিয়ে, মিশিয়ে মিশ্রণটি দাগ উপর ব্যবহার করতে পার। এতেও চিকেন পক্সের দাগ মেটানো সম্ভব।
গাঁদা ফুল
চিকেন পক্সের কারণে যে দাগ হয়েছে সেখানে গাঁদা ফুলের পেস্ট ব্যবহার করতে পার। গাঁদা ফুল রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে পেস্ট তৈরি করে মুখে অ্যাপ্লাই করো।
ডাবের জল
শুধুমাত্র চিকেন পক্সের দাগেই নয়, ব্রণ-অ্যাকনের ক্ষেত্রেও ডাবের জল সমানভাবে উপকারি। তুলোয় ডাবের জল নিয়ে দাগের উপর অ্যাপ্লাই করো, যতদিন না পুরোপুরি দাগ মিলিয়ে যাচ্ছে।
ল্যাভেন্ডার অয়েল
ত্বক থেকে পক্সের দাগ মেটাতে চাইলে ব্যবহার করো ল্যাভেন্ডার অয়েল… একই সঙ্গে মেশাতে পার ভেষজ তেল।
বাইরে থেকে দাগ মেটানোর ঘরোয়া পদ্ধতি তো বলা হল, তা ছাড়াও খাবারের তালিকাতে শাক-সবজি যেমন বাঁধাকপি, টম্যাটো, বিনস, শালগম এবং ফল রাখার চেষ্টা করো। দিনে দুই থেকে তিন লিটার জল খাওয়া প্রয়োজন। এতে শরীরের টক্সিক পদার্থ বেরিয়ে যায়, শরীর ভিতর থেকে অনেক বেশি সতেজ থাকে।