class="post-template-default single single-post postid-17370 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

শরীরের অতিরিক্ত ওজনে হতে পারে এক ডজন অসুখ

শরীরের
শরীরের ওজন বাড়ছে! অবশ্যই নজর দিন সে দিকে। কারণ, মোটা মানুষদের মন ভাল হলেও, শারীরিক নানা সমস্যায় ভোগেন তাঁরা। সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেহের ওজন কম বা অনুপাতে থাকলে, এক ডজন অসুখের হাত থেকে নিজেকে বাঁচানো সম্ভব হয়
মাইগ্রেন— শরীরে মেদ জমার কারণে মাথায় সঠিক পরিমাণে অক্সিজেনেটেড রক্ত পৌঁছয় না। যার ফলে মাইগ্রেনের যন্ত্রণায় ভোগেন অনেকেই
বয়সের ছাপ— শরীরে জমা হওয়া মেদ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে চাপ বৃদ্ধি করে, যা চেহারায় বয়সের লক্ষণ ফুটে তোলায়।
এন্ডোক্রাইন ডিসঅর্ডার— শরীরে বেশি ফ্যাট জমলে তা এই হরমোনের কাজে বাধা সৃষ্টি করে
স্মৃতিশক্তি— শরীরে ফ্যাট জমা মানে, কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি। এর ফলে ব্রেন সেল ক্ষতিগ্রস্থ হয়। অ্যালঝাইমারস ও ডিমেনশিয়ার মতো স্মৃতিশক্তিহীনতায় ভোগেন অনেকেই।
প্রস্টেট ক্যানসার— শরীরে ফ্যাট জমলে প্রস্টেট গ্ল্যান্ড বড় হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
কনস্টিপেশন— মোটা মানুষের খাবারদাবারে অসঙ্গতি থাকায় তাদের অনেকেই পেটের সমস্যায় ভোগেন।
ডায়াবেটিস— শরীরের ওজন বেড়ে গেলে ইনসুলিন হরমোন ক্ষতিগ্রস্থ হয়। যার ফলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে হয়।
গাউট— শরীরের টিস্যু ভেঙে গেলে তা থেকে ইউরিক অ্যাসিড নির্গত হয়। এর ফলেই গাউটের সমস্যা দেখা দেয়।
অস্টিওআর্থরাইটিস— শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেলে তার প্রভাব পড়ে পায়ের হাড়ের উপর। যার ফলে হাঁটু, গোড়ালি, এমনকি কনুইয়ের হাড়েও সমস্যা শুরু হয়।
কোলেস্টেরল— ওজন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। যার ফলে বেড়ে যায় ব্লাড প্রেসার।
অন্তঃসত্ত্বার সমস্যা— অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় যে কোনও মহিলার ওজন বৃদ্ধি পায়। কিন্তু তা নিয়ন্ত্রণে না থাকলে টক্সামিয়া, ব্লাড প্রেসার ও বেশিক্ষণ লেবার-পেনে কষ্ট পেতে হতে পারে।
ফাংগাল ইনফেকশন— মোটা মানুষ ঘামেন বেশি। যার ফলে ত্বকে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!