Sunday, December 22
Shadow

Stories for Kids

Fun and imaginative stories for kids.

ধ্রুব নীলের মজার ভূতের গল্প : থিংক লাইক ভূত

ধ্রুব নীলের মজার ভূতের গল্প : থিংক লাইক ভূত

Cover Story, Kidz, Stories, Stories for Kids
এ নিয়ে কয়েকশবার হাতে চিমটি কাটা হয়ে গেল। তবু একবারও ব্যথা লাগেনি! তারমানে এ নিশ্চয়ই স্বপ্ন। খুব খারাপ স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্ন মানুষ এতোক্ষণ দেখে কী করে! দু’চার মিনিট হলে না হয় কথা ছিল, তাই বলে টানা তিনদিন! তবে কি ঐ তিনচোখা দানবটার কথাই সত্যি! সে কি তাহলে..! না এ কিছুতেই সম্ভব নয়। এ হতে পারে না! সে একটা পুরনো পোড়াবাড়িতে না খেয়ে না ঘুমিয়ে তিনদিন একটা চেয়ারে টানা বসে থাকবে, এটা বিশ্বাস করা যায় না কিছুতেই। ঐ তিনচোখা দানব বললেই হলো! ব্যাটা নিজে তো একটা ভূত, বলে কিনা সেও ভূত হয়ে গেছে! অসম্ভব। - এ সম্ভব ম্যাডাম। পৃথিবীতে অসম্ভব বলে কিছু নেই। দরজা নেই। তাই নক করার দরকার হলো না। বাইরে ফকফকা চাঁদের আলো। যিনি দরজার সামনে দাঁড়িয়ে এ কথা বললেন তাকে বেশ ভয়ার্ত দেখাচ্ছে। তার হাতে একটা ব্রিফকেসের মতো ব্যাগ। দুবার কাশি দেয়ার মতো শব্দ করলেন। তবে তাতেও ঘরের ভেতরে যে বসে আছে তার কোনো সাড়া মিলল না। - ...
তুমুল আলোড়ন তুলেছে ধ্রুব নীলের ‘রক্তদ্বীপ’

তুমুল আলোড়ন তুলেছে ধ্রুব নীলের ‘রক্তদ্বীপ’

Cover Story, Health and Lifestyle, Stories, Stories for Kids
এবারের বইমেলায় প্রকাশ হয়েছে ধ্রুব নীলের রক্তদ্বীপ । রোমাঞ্চ, অ্যাডভেঞ্চারের সঙ্গে সায়েন্স ফিকশনের ফ্লেভার আছে এ বইতে। পরতে পরতে বিপদের গন্ধ ও বুদ্ধি খাটিয়ে তা থেকে বাঁচতে হবে দুই রোমাঞ্চপাগল বন্ধুকে। এ বইয়ের মধ্যে একইসঙ্গে জুলভার্ন, ম্যাকগাইভার ও মাসুদ রানাকে খুঁজে পাচ্ছেন পাঠকরা। লেখকও জানালেন, বেশ সময় নিয়েই তাকে এ টেকনো-থ্রিলার উপন্যাস দাঁড় করাতে হয়েছে। এটি প্রকাশ করেছে প্রসিদ্ধ পাবলিশার্স। প্রচ্ছদ এঁকেছেন জনপ্রিয় শিল্পী ধ্রুব এষ। এর আগে ধ্রুব নীলের অতিপ্রাকৃত গল্পের সংকলন ‘রক্তবন্দি’ বের করেছিল প্রকাশনাটি। সেটাও বেশ সাড়া ফেলে পাঠকমহলে। ধ্রুব নীলের ‘রক্তদ্বীপ’ বাংলার জুলভার্ন-এর ছায়া খুঁজে পেয়েছেন পাঠক সজল সরকার। তিনি জানালেন, ‘পুরোটা এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলার মতো। ইদানীংকার বর্ণনা ও আর একই ধরনের মানবিক টানাপড়েনের উপন্যাস দেখে দেখে আমরা ক্লান্ত। রক্তদ্বীপ যেন একটু দম নেওয়ার সুযো...
অতিপ্রাকৃতিক সায়েন্স ফিকশন গল্প : পরীবিবির দোলনা

অতিপ্রাকৃতিক সায়েন্স ফিকশন গল্প : পরীবিবির দোলনা

Stories, Stories for Kids
ধ্রুব নীল ১ ঘটনার কিছুটা কানে আসার পর জারা গোঁ ধরে, দাদির বাড়ি যেতেই হবে। কনকনে পৌষের শীতে জমজমাট রহস্য পেয়েছে। পরীবিবির বাড়িতে কদিন ধরে ভূতের উপদ্রব। পরীবিবি হলেন জারার দাদি। বয়স সত্তরের মতো। নামের মতো বাড়িটাও রাজকীয়। জমিদারবাড়ির মতো খিলান, কুয়ো সবই আছে। পেছনে জঙ্গলের মতো। বাঁশঝাড়ের ফাঁকে একে অন্যের লেজ কামড়ে হেঁটে বেড়ায় শিয়ালের দল। বাড়িতে যারা থাকে তারা সরাসরি ভূত না দেখলেও ভৌতিক কাণ্ড ঘটতে দেখেছে। আর সেটাকে স্বাভাবিক বলে মেনেও নিয়েছে। ‘ভূত থাকবে না কেন? আমরা তো আছি, ভূত থাকলে দোষ কোথায়!’ জারার বাবার ভূত বাবদ আগ্রহ নেই। তিনি আমুদে লোক। জারা ইনিয়ে বিনিয়ে দাদির কাছ থেকে ভূতের গল্পের আদিঅন্ত আদায় করে নিচ্ছে। ‘দোলনাটা আনছিল আমার আব্বা। আব্বার নাম জমিরুদ্দিন বাদশা। ১৩৫০ সনের কথা মনে হয়। ঠিক মনে নাই।’ ‘কী বলো! এত আগে...।’ ‘ওটা বাংলা সাল জারা।’ শুধরে দিয়ে গেলেন জারার বাবা। তিনি নি...
শিশুতোষ সায়েন্স ফিকশন ভূতের গল্প: ভবিষ্যতের ভূত

শিশুতোষ সায়েন্স ফিকশন ভূতের গল্প: ভবিষ্যতের ভূত

Cover Story, Kidz, Stories for Kids
লিখেছেন ধ্রুব নীল এক মাস ধরে সমীকরণটা জ্বালিয়ে মারছিল বিজ্ঞানের শিক্ষক নেপাল চন্দ্র নাথকে। ঘুমের মধ্যে মানুষের রূপ ধরে হানা দিত সূত্র। কাঁচুমাচু করে বলতো, ‘স্যার আমার একটা গতি করেন। এত প্যাঁচ ভালো লাগে না।’ স্যার ধমকে বলতেন, ‘তোমার গতি করে দেশ-দুনিয়ার কী লাভ শুনি!’ সমীকরণটা তখন পকেট থেকে একটা ‘এক্স’ বের করে বলতো, ‘এই এক্স-এর মান বের করতে পারলে দুনিয়া বদলে যাবে স্যার।’ তো একদিন আচমকা নেপাল স্যারের মাথা খুলে গেল। রাত বারোটায় ঝটপট কাগজ কলম বের করে মিলিয়ে ফেললেন সূত্রটা। সমীকরণের দিকে নেপাল স্যার তাকিয়ে রইলেন ডায়াবেটিস রোগীর মতো। সূত্রটা যেন আস্ত রসগোল্লা। এরপর নাকে এক ফোঁটা সরষের তেল মেখে গোটা তিনেক হাঁচি দিয়ে ঘুমুতে গেলেন তিনি। দীর্ঘদিনের গবেষণায় অবশেষে টাইম মেশিনের সূত্র আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানী নেপাল চন্দ্র। শোঁ.. ফোঁস.. ভিপ ভিপ ঠুঁ ঠুঁ। বিচিত্র যান্ত্রিক শব্দে ঘুম ভেঙে গেল নেপাল স্...
story for kids : Mr. Appleton and the Magic Apple

story for kids : Mr. Appleton and the Magic Apple

Kidz, Stories for Kids
One day, an orphan boy named Vito came to a nearby forest. He was all alone was very hungry. I don’t know, whether he has any relatives or not. As far I know Vito could not manage any work in the town and that’s why he thought there must be something to eat in the forest. At least there might be some ripped mango or banana, he thought. Suddenly Vito realized, he is lost in the middle of the forest. But he was not so much scared. He is still hungry and looking for some fresh fruits. Vito started walking forward. The forest is not so deep and there are lots of birds chirping and bunches of trees are whispering. Well, Vito can not speak nor understand tree languages. So, he is careless about what the tree might want to say to him. "Hey boy come here. I can give you an apple." Sudden...
The Reverse Magic of Lilin

The Reverse Magic of Lilin

Kidz, Stories for Kids
The Reverse Magic of Lilin By Dhrubo Neel The laughter begins as soon as the magician Lilin suddenly landed on the stage from no-where. The reason behind the nagging is clear; the fifty year old magician is only about three feet tall. Usually nobody laughs at Lilin at his own village Hatuntun. Because everyone in Hatuntun is dwarf and they are also around three feet tall. Only the city-people, who are tall enough, laughs at him. Some looks at him obliquely and some throws stones just to irritate him. These do not bother Lilin at all. Because, he knows powerful spells. If he wants, he can make the mocker into a catfish within a twinkling of an eye. That is why he always tried to keep calm. But sometimes it gets worse when his magic goes wrong. That's what happened today. First...
ছোটদের সায়েন্স ফিকশন গল্প : ছায়া

ছোটদের সায়েন্স ফিকশন গল্প : ছায়া

Kidz, Stories for Kids
লোকটা ছুটে এসে দাঁড়ালো ধানক্ষেতের আলের ওপর। এরপর চিৎকার করে বলতে লাগলো, ‘খায়া ফেলতাসে! সব খায়া ফেলতাসে!’ মুনসি নামের টিঙটিঙে লোকটার কথা শুনে সবাই এগিয়ে এল। ঘটনা কী? ঘটনা হলো ইছাপুরা গ্রামের জঙ্গলে কদিন আগে এক অদ্ভুত প্রাণী এসেছে। কেউ বলে হাতির বাচ্চার মতো, কেউ বলে ভালুকের মতো। লম্বা একটা জিভ আছে। সুরুৎ সুরুৎ করে টানে। সুরুৎ করে প্রাণীটা কী খেয়ে ফেলেছে? কলের পানি? ভাতের মাড়? করলা, আলু, চালকুমড়ো নাকি কই মাছের ঝোল? ঢেঁকি শাক বা শিমের বিচির তরকারি নয়তো? ‘ছায়া খায়া ফালাইসে! আমগো সক্কলের ছায়া! গাছের ছায়া! বাড়ির ছায়া! ছাতার ছায়া!’ তাই তো! কারো ছায়া নেই! ছায়া গেল কই! হাত পা নেড়ে কিছুক্ষণ পরীক্ষা করলো ধানক্ষেতে থাকা লোকগুলো। তারপর যখন বুঝতে পারলো যে সত্যিই তাদের ছায়া গায়েব হয়ে গেছে, তারা আবার ক্ষেতের কাজে মন দিল। এক দৌড়ে গেল গ্রামের ক্ষমতাবান লোকটার বাড়িতে গেল মুনসি। সভা হচ্ছিল উঠোনে। চিৎকার ...

Please disable your adblocker or whitelist this site!