Stories Archives - Page 4 of 20 - Mati News
Friday, December 5

Stories

বইমেলায় ধ্রুব নীলের ‘অতৃপ্ত’ নিয়ে বিশেষ সতর্কবার্তা!

বইমেলায় ধ্রুব নীলের ‘অতৃপ্ত’ নিয়ে বিশেষ সতর্কবার্তা!

Stories
সিফাত রাব্বানী: পুরনো একটা শ্যাওলা পড়া রেস্টহাউজে বেড়াতে গেছেন এক লেখক। রাত বিরাতে নুপুরের শব্দ। না হয় রিনরিনে হাসি। জানা গেল বহু আগে ওই বাড়িতে কেউ আত্মহত্যা করেছিল... যাকে মানুষ ভেবে এতক্ষণ কথা বলছিল আজমল সাহেব, তিনি আসলে মারা গেছেন বহুকাল আগে... এক মিনিট! এ গল্প চেনা চেনা লাগছে? কমবেশি সব হরর গল্পের প্লট এরকম? এসব টাইপড গল্প পড়ে এখন আর গা ছমছমে ভয়ের ফিলিংসটা আসছে না? তাহলে আপনার জন্যই ধ্রুব নীলের ‘অতৃপ্ত’। বিষণ্ন একটা আলো-আঁধারি অথচ কল্পনাতীত আতঙ্কের জগতে প্রবেশ করে যাবেন একই পাতা ওল্টাতেই! গল্পগুলো মাথা থেকে সহজে যাবে না। অন্ধকার কোণে বসে থাকবে ঘাপটি মেরে। কালো প্রচ্ছদের বইটাকে মনে হবে অপয়া! কাছে রাখা যাবে না। দ্বিতীয়বার পড়তেও ভয়, যদি কিছু ঘটে! প্রতিটা গল্পই লেখক মারাত্মক পরিশ্রম করে লিখেছেন বোঝা যায়। ঝরঝরে লেখা। তবে গভীরে ডুব দিলেই ভয়ের সাগরে পড়ে যাবেন। খেই হা...

পাখির গানে বাংলা সুর

Stories
মো. আশতাব হোসেন  কনকনে পৌষ ও মাঘ মাসের শীতের পাতা আসন ভেঙ্গে দিয়েছে ফাল্গুনের দক্ষিণা বাতাস।  শীত ভয়ে পালিয়ে গেছে। পাখিরা মত্ত হয়ে উঠেছে রঙ্গের খেলা করতে।  কোকিল-কোকিলা, দোয়েল, ময়না বাংলার সকল পাখি  নেচে নেচে ঘোষণা করছে, বাংলার আনাচে কানাচে রাজ এসেছে রাজ এসেছে ।  সোনার বাংলার অঙ্গজুড়ে প্রকৃতি যেনো কোমল বসনে জড়িয়ে নিয়েছে তারই বুকে। বসন্তের ফুলের সৌরভ আকাশ বাতাসে ছড়িয়ে পড়েছে । সবুজ পাতার শাড়ি পরে গাছে গাছে ফুলকলিরা উকি দিচ্ছে। কিছু  গাছে কলি থেকে ফুল বেরিয়ে হেসে হেসে শোভা বিলাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর থেকে আশে পাশের এলাকাজুড়ে । আমের বাগিচায় মৌমাছির প্রেমের প্রেমের গান গেয়ে গেয়ে ফুলের মধু সংগ্রহ করে চলছে প্রতিযোগিতা করে এই বাংলার বসন্ত পাড়ায়। সকাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালের চত্বর পেরিয়ে আশেপাশের এলাকাতে গুঞ্জন,  কী করে রাষ্ট্রভাষা বাংল...

ভাষা-আন্দোলন ও বইমেলা

Stories
ফারুক আহম্মেদ জীবন : সকাল এগারোটা বাজে। রত্না ওয়াশরুম থেকে  গা-গোসল সেরে ফ্রেশ হয়ে বেরিয়ে এলো। খুব তড়িঘড়ি করে গোছাচ্ছে ও বই মেলায় যাবে বলে। এবছর ওর লেখা ১-টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ হয়েছে।  বইয়ের নাম "রক্তাক্ত ভাষা"। বেশ সুন্দর লেখার হাত রত্মার। যদিও রত্মা কলেজ পড়ুয়া উঠতি বয়সী এক ফুটন্ত তরুণী। ওর এখন যে বয়স। এ বয়সে অবশ্য ওর লেখার কথা প্রেম ভালোবাসার রসের কবিতা। যে কবিতার মধ্যে আকর্ষণীয় সব পংক্তি থাকবে। থাকবে হাস-রস রোমান্টিকতা। প্রেম ভালোবাসার নানান রসালো সব ছন্দ মালা।  যা- পড়লে অজানা এক অনুভূতিতে দেহ শিহরিত হয়ে উঠবে।কিন্তু তা- না,তার কাব্য-কবিতার মাঝে বেশিরভাগই দেশ প্রেম ফুটে ওঠে। আর উঠবেই বা- না কেনো? তার শরীরে যে বয়ে চলেছে নিখুঁত এক দেশ-প্রেমিকের রক্ত । কেননা...রত্নার দাদা রহিম মিয়া ছিলেন ১৯৫২ সালের একজন ভাষা আন্দোলনের একনিষ্ঠ সৈনিক।আর রত্নার আব্বা রফিকুল মিয়া ছ...
ধ্রুব নীলের ‘অতৃপ্ত’র অতল আঁধারে স্বাগত

ধ্রুব নীলের ‘অতৃপ্ত’র অতল আঁধারে স্বাগত

Stories
জীবনের অজানা পরতে লুকিয়ে আছে কতশত অন্ধকার গলি। ভয়ে অলৌকিক সেই আখ্যানগুলোকে অতৃপ্তির সুতোয় গেঁথেছেন ধ্রুব নীল। অন্ধকারাচ্ছন্ন প্রচ্ছদটাই যেন বলছে, শুরু থেকেই আঁধারের জগতে প্রবেশ করতে চলেছেন সাহসী পাঠক। ‘অতৃপ্ত’র গল্পগুলো শুধু অতৃপ্তির নয়, মানবআত্মার অমোচনীয় যন্ত্রণারও দলিল। একটি গল্পের চরিত্র জানে না ভয় কী জিনিস। সেই শূন্যতার মুখোমুখি হতেই নেমে আসে একরাশ অন্ধকার। এক সিরিয়াল কিলার জানে না ব্যথার অনুভূতি কেমন, শীতল সেই নিস্তরঙ্গতার ভেতরই জ্বলে ওঠে এক অন্যরকম হাহাকার। কোথাও আবার বন্ধুর মৃত্যুর বেদনায় কাঁপে আরেকটি হৃদয়, যার অতৃপ্তি রয়ে যায় নীরব দীর্ঘশ্বাসে, ধরা দেয় জাদু বাস্তবতায় মোড়ানো এক পূর্ণিমার রাতে।ধ্রুব নীলের সহজ ভাষা পাঠককে টেনে নিয়ে যাবে অস্তিত্বের এক অনির্বচনীয় অন্ধকারে। ‘অতৃপ্ত’ কেবল ভয় কিংবা আধিভৌতিক গল্প নয়, পাঠকের হৃদয়ের গলি-ঘুপচিতে থেকে যাবে অমোচনীয় কালির মতো।অমর একুশে বইমেলায়...
চলন বিলের অজানা এবং ভয়ানক রহস্য

চলন বিলের অজানা এবং ভয়ানক রহস্য

Stories
চলন বিল—বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জলাভূমি, যা তার অপার সৌন্দর্যের পাশাপাশি লুকিয়ে রেখেছে অজানা আতঙ্ক। প্রাচীনকাল থেকে এই বিস্তৃত জলাভূমি শুধু প্রকৃতিপ্রেমীদের আকর্ষণ করেনি, বরং ঘিরে রেখেছে অদ্ভুত সব গল্প। এই বিল যেন রহস্যের এক বিশাল পাতা, যেখানে প্রতিটি ঢেউ আর প্রতিটি বাতাস মিশে থাকে ভয়ঙ্কর ইতিহাসের ছোঁয়ায়। বর্ষাকালে চলন বিল তার ভয়াল রূপ ধারণ করে। গভীর রাতে যখন সবকিছু নিস্তব্ধ, হঠাৎই বিলে দেখা যায় নাচতে থাকা অদ্ভুত আলো। এই আলো কখনো নদীর এক প্রান্তে, কখনো আরেক প্রান্তে ঝলসে ওঠে। স্থানীয়দের বিশ্বাস, এটি বিলের পানিতে ডুবে মা**রা যাওয়া মানুষদের আত্মার সংকেত। এক জেলে, আবদুল হাকিম, একবার এই আলো অনুসরণ করতে গিয়ে অদৃশ্য হয়ে যান। পরদিন সকালে তার নৌকা পাওয়া যায়, কিন্তু তার শরীরের কোনো চিহ্ন মেলে না। জেলেদের মধ্যে বিশ্বাস রয়েছে, যে এই আলো অনুসরণ করে, তাকে বিলের গভীর অন্ধকার টেনে নি...
প্রেমের কবিতা: প্রেমের অনটনে

প্রেমের কবিতা: প্রেমের অনটনে

Stories
রকিবুল ইসলাম সারাদিন শুধু তোমায় ভেবে, বেলা যায় মোর কেটে। যদিও তুমি হেয়ালি হয়ে, কর তব হেলা মোরে। সারাদিন শুধু তোমায় ভেবে, আঁকি তব মম মানসপটে। যদিও তুমি বড্ড বেখেয়ালে, রেখে যাও মোরে অনাদরে। সারাদিন শুধু তোমায় ভেবে, রচি যত গান কবিতা। তব অবহেলা,তব তাচ্ছিল্ল্যে, বেকার আজ সবই তা। সারাদিন শুধু তোমায় ভেবে, মন বসে না কাজে। একলা আমার উদাস মননে, সারা বেলা যায় কেটে। সারাদিন শুধু তোমায় ভেবে, দিন যেত মোর হেসে, ভাবিনি তা যাবে কেঁদে, আমাতে তব "প্রেমের অনটনে!"...
পড়ন্ত এক বিকেলে আমার ‘মেয়ে দেখা’

পড়ন্ত এক বিকেলে আমার ‘মেয়ে দেখা’

Stories
লেখক: আজাদ সে দিনটাও অন্য স্বাভাবিক দিনের চেয়ে ব্যতিক্রম ছিলনা। ব্যতিক্রম কোন কিছুই হয়না, সব কিছুই স্বাভাবিক থাকে, দৃষ্টিভঙ্গির ভিন্নতার কারণে স্মৃতিতে বেচে থাকে। বিবাহের উপযুক্ত পাত্র তাই হন্যে হয়ে কনে খোঁজার কাজ চলমান আছে, এই কাজে কোন ফাঁকিবাজি চলেনা, বিশেষ করে মুরুব্বিদের জন্য তা মহা গুরুত্বপূর্ণ কাজ! ছেলে বড় হয়েছে তাকে বিয়ে না দিয়ে মরে গেলে উপরওয়ালার কাছে কি জবাব দিবে এই চিন্তায় তাহাদের স্বাভাবিক কাজকর্ম মূলত স্থবির। মেয়ে দেখা সাথে ছেলেকেও দেখানোর মধ্যে একটা ফ্যান্টাসি ফ্যান্টাসি ভাব আছে।বিবাহ যে এত গুরুত্বপূর্ণ তা এতদিন কেন যে বুঝিনি তা ভেবে নিজেকে বেকুব মনে হচ্ছে। মেয়ে দেখার একটা রুটিন তৈরি হয়ে গেল। কোন দিন কোন জায়গায় মেয়ে দেখা হবে তার একটা তালিকাও প্রস্তুত আছে। সঙ্গীদের একটা খসড়া তালিকাও ঠিক করা আছে। কনে দেখার মহাকান্ডে সঙ্গীদের আনন্দের মাত্রাটা সবসময় বেশিই থাকে অবশ্য এ...
রূপ কমে যায় শব্দবোমায়

রূপ কমে যায় শব্দবোমায়

Stories
লেখক: আজাদ            নারী কণ্ঠের শব্দ বোমা জানালার কাঁচ অতিক্রম করে কর্ণকুহরে প্রবেশ করছিল। ভর দুপুরে নারী কণ্ঠের আওয়াজে মনঃযোগ দেয়া অর্থহীন, এতে নতুনত্ব কিছুই নাই।শুক্রবার জুমার নামাজ পড়ে মাত্রই রুমে আসলাম, জুমার নামাজ পড়ে আসার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল খাবার গ্রহণ, এটা বাধ্যতামূলক, জুমার নামাজ পড়ে এসে খাবারের যে স্বাদ তা অন্য সময়ের চেয়ে আলাদা। এখন কে কি নিয়ে কার সাথে ঝগড়া করছে তা পর্যবেক্ষণ করার কাজটি কম গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া কে কার সাথে ঝগড়া করছে তা জেনে আমার কি! এখানেতো আর আমার পরিবার পরিজন বা আত্মীয় স্বজনরা কেহ থাকেনা। ঝগড়া করুক! আরো বেশি করে করুক!! ঝগড়া হাতাহাতি বা মারামারিতে রুপান্তরিত হোক!!!শব্দ বোমা অনবরত বিসর্জিত হচ্ছিল, আগে খেয়ে নেই পরে প্রয়োজনে দেখবো এই ভেবে খাওয়া আরম্ভ করলাম।জানালারতো পর্দা নাই স্বচ্চ গ্লাসের...
শুরু থেকে শেষ, শেষ থেকে শুরু

শুরু থেকে শেষ, শেষ থেকে শুরু

Stories
এক লোক পাথর কাটার কাজ করতো। লোকটা জীবনে তার অবস্থান নিয়ে খুবই অসন্তুষ্ট থাকতো সবসময়। একদিন সে এক ধনী ব্যবসায়ীর বাড়ির পাশ দিয়ে যাচ্ছিলো। বাড়ির জানালা দিয়ে সে দেখছিলো ব্যাবসায়ীর শান-শওকত। খুব ঈর্ষান্বিত হয়ে সে চিন্তা করতে লাগলো, 'আহা আমি যদি বণিকের মতো হতে পারতাম!' কি আশ্চর্যের ব্যাপার, লোকটা হঠাৎ বিরাট বণিক হয়ে উঠলো। তার কল্পনার চেয়ে বেশি বিলাসিতা এবং ক্ষমতা উপভোগ করতে লাগলো। একদিন সে দেখলো রাজ্যের প্রধান বিচারক রাস্তার পাশ দিয়ে যাচ্ছেন। সে দেখলো, বিচারক একটা চেয়ারে বসে আছেন এবং তাকে একদল সৈন্য বয়ে নিয়ে চলছে। রাস্তার পাশের দোকানিদের সৈন্যরা দেদারসে পেটাচ্ছে। জনতা বিচারকের সামনে মাথা নত করছে। বণিকের মনে মনে ভাবতে লাগলো, আহা বিচারক কত শক্তিশালী! আমি যদি একজন বিচারক হতে পারতাম!" তারপরে সে এক বিচারক হয়ে উঠলো, তার সৈন্যরা তাকে সেডান চেয়ারে সর্বত্র বহন করে...
ধ্রুব নীলের আধিভৌতিক হরর রক্তবন্দি

ধ্রুব নীলের আধিভৌতিক হরর রক্তবন্দি

Stories
“চোখে চোখ পড়তেই খরগোশটা চোখ নামিয়ে ফেলল। অবিকল মানুষের মতো! কেমন যেন হতাশা! না ঠিক হতাশা নয়। বরং কিছু লুকাতে চাওয়ার ইচ্ছা। সঙ্গে চাপা ক্ষোভ। যেন আমার চোখে চোখ পড়লেই সে খরগোশ থেকে মুরগির বাচ্চা হয়ে যাবে। অবশ্য তার পায়ের সঙ্গে বাঁধা চেনটা আমার নজর এড়াল না। জাদুকর খরগোশটাকে দিয়ে কোনো জাদু দেখাচ্ছিল না। সম্ভবত শেষে একটা কিছু দেখাবে। আমার মনের খচখচানি গেল না। আমার এই মনের খচখচানিটা একটা ফোবিয়ার মতো। দূর না করা পর্যন্ত বাড়তেই থাকবে। খচখচানি দূর করতে গিয়ে এর আগেও অনেক বিপদে পড়েছি।” এমন আরও গল্প পেতে আজই পড়ে ফেলুন ধ্রুব নীলের 'রক্তবন্দি', কিনুন এই লিংকে।...
হরর থ্রিলার গল্প: সিআইপিএ

হরর থ্রিলার গল্প: সিআইপিএ

Stories
ধ্রুব নীলের গল্প রেনু খুন হওয়ার দেড় মাসের মাথায় খুনিকে ধরেছে রশিদ। খুনি এখন তার সামনে ভারী কাঠের চেয়ারে হাত-পা বাঁধা বন্দি। ‘তুমি আমার একচল্লিশ নম্বর সাবজেক্টের... স্বামী। চিনতে পেরেছি আগেই।’ খুনি বলল। রশিদের স্ত্রী রেনুকে ভয়াবহ যন্ত্রণা দিয়ে সে-ই মেরেছে। ফ্ল্যাট বাসার ভেতরের একটা রুম। ভেতরে ঝলমলে আলো। দুই লেয়ারের ভারী পর্দায় ঢাকা চারপাশ। রুমটা সাউন্ডপ্রুফ করতেই লাখ তিনেক খরচ করেছে রশিদ। অ্যাকুস্টিক প্লাস্টারবোর্ডের সঙ্গে ফোমও বসিয়েছে। তবে খুনি লোকটা একবারও চেঁচামেচি করেনি। খুনির নাম জানা নেই। নাম নিয়ে রশিদের আগ্রহ নেই। পত্রিকার দেওয়া নামটা হলো ‘সলটেড কিলার’। ভিকটিমকে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে রক্তাক্ত করতো। তারপর লবণ বা এ জাতীয় কিছু মেখে দিত। মরার আগ পর্যন্ত চলতো অমানুষিক নির্যাতন। দুয়েকটা ডেডবডিতে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ও ভিনেগারের ট্রেস পাওয়া গিয়েছিল। যন্ত্রণা দেওয়...
হরর গল্প : নিস্তার

হরর গল্প : নিস্তার

Stories
লেখক: ধ্রুব নীল ।। ধরন : হরর গল্প । বাংলা আধিভৌতিক হরর গল্পটি চাইলে অডিও বই আকারে শুনতে পারবেন নিচের ভিডিওতে ক্লিক করে। https://youtu.be/M2Z9TIitXb0 অডিও গল্প: হরর : নিস্তার ঝড়ের ঝাপটায় তোশক চুপসে গেছে। রাজ্জাক জানালা বন্ধ করছে না। তার মনেও ঝড়। বাইরের ঝড়ের সঙ্গে মনের ঝড়ের কাটাকুটি খেলা হচ্ছে।দুই বছর নীলিমার প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছে রাজ্জাক। এখনো চিঠিটা দেওয়া হয়নি। দিলেই তুলকালাম বেঁধে যাবে। কলেজের বণিক স্যারের মেয়ের সঙ্গে প্রেম বাড়িতে মেনে নেবে না। রাজ্জাকের বাবা রাধানগর মসজিদ কমিটিতে আছেন। ঘটনা ঘটলে ইজ্জতের বেড়াছেড়া লেগে যাবে। [হরর গল্প : নিস্তার] নীলিমা বললে রাজ্জাক এক শার্টে ঘরবাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে পড়বে। সমস্যা হলো নীলিমা সেটা বলবে না। সে রাজ্জাককে বিশেষ পাত্তা দেয় না। রাজ্জাক প্রতিদিনই হ্যাংলার মতো গার্লস কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে। তবে কাল থেকে দাঁড়াদাড়...
হরর গল্প: ডার্ক ম্যাটার

হরর গল্প: ডার্ক ম্যাটার

Stories
মাচায় শুয়ে আকাশ দেখতে গিয়ে নুরুল আফসারের মনে হয় তার মাথার ওপর যে বিস্তৃর্ণ আকাশ, তেমনি ওই আকাশের সাপেক্ষে সে-ও আছে অনেক উপরে। সে চাইলেই দূরের নক্ষত্রে যেতে পারছে না, নক্ষত্ররাও তার কাছে আসতে পারছে না। আকাশে মেঘ। মেঘ যখন ছিল না তখন লালচে কূপির মতো বহুকাল আগের কোনো এক তারায় আটকে ছিল নুরুলের দৃষ্টি। মেঘ জমতেই একটা অদৃশ্য চাদর প্রবল বেগে মোচড় খেয়ে ঘিরে ধরে নুরুলকে। অর্থাৎ নুরুল তার কল্পনার আলো-আঁধারি জগতে ঢুকে পড়তে চলেছে। কল্পনার বিষয়টা তার কাছে গ্রহ নক্ষত্রের মধ্যকার টানাটানির মতো। গভীরে কী ঘটে জানে না। তবে অস্বীকার করার জো নেই। নুরুল আফসার আপাত-অদৃশ্য সেই চাদরে ডুব দিয়ে নিজের বলয়ে ঢুকে পড়ে। নিজের এই জগতে নুরুল অন্য মানব। ঘরের চাল দিয়ে পানি পড়ে না। বৃষ্টি হয় তাল-লয় মেনে। ঘড়ির কাঁটা ঘোরে কল্পনাকারীর মর্জিমাফিক। বাইরে ঝড়ের বাতিক। শীতে কেঁপে ওঠে নুরুল। আজ মগজের কুঠ...
ধ্রুব নীলের ‘ভয়াল’ আসছে

ধ্রুব নীলের ‘ভয়াল’ আসছে

Stories
রক্তবন্দির দারুণ জনপ্রিয়তার পর হালের জনপ্রিয় ভিন্নধারার লেখক ধ্রুব নীলের ‘ভয়াল’ আসছে। জানা গেছে, এই হরর গল্প সংকলনটি হতে চলেছে আগের চেয়ে বেশি গা ছমছমে, আগের চেয়েও বেশি ভয়ের, আরও বেশি অন্ধকারে ঢাকা। বরাবরের মতো এ বইটিও প্রকাশ করতে চলেছে প্রসিদ্ধ পাবলিশার্স। ভয়াল সম্পর্কে লেখকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নতুন পাঠককে বহুকাল আগের অশরীরি ভয়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্যই তিনি গল্পগুলো লিখেছেন। এর কোনোটিতে আছে গা ছমছম করা পুরনো দিনের ভূতের ভয়, কোনোটিতে আছে অন্য জগতের অন্য এক নাম না জানা ভয়ের আখ্যান। মানুষের কল্পনা, বাস্তবতা; জীবন ও মৃত্যু এবং এ দুই জগতের মাঝামাঝি আরেক জগতে আটকেপড়ার কাহিনি আছে এতে, কিছু গল্প পড়ার পর সেই ভয় স্থায়ীভাবে দাগ কাটতে পারে পাঠকের মনে।...
World’s most dangerous Torture Techniques

World’s most dangerous Torture Techniques

Stories
Discussing torture methods, particularly ones that are extremely cruel and dangerous, can be disturbing. But these do not involve any killing. It's important to remember that torture is illegal and unethical under international law and violates basic human rights. Here are some historical examples of such methods: Waterboarding: This technique involves immobilizing a person on their back and pouring water over their face to simulate drowning. It induces a sensation of drowning and can cause extreme physical and psychological distress. Electric Shock Torture: Victims are subjected to electric shocks through electrodes attached to various parts of their body. This can cause excruciating pain, muscle spasms, and long-term damage to the nervous system. The Rack: This device stretches...