
আত্মবিশ্বাস। শব্দটা ছোট হলেও জীবনে এর গুরুত্ব অনেক। আত্মবিশ্বাস না থাকলে জীবনে উন্নতি অসম্ভব। নিজের উপর ভরসাই যদি না থাকে, তা হলে কখনও কারও ভরসার যোগ্যও হয়ে ওঠা যায় না। ব্যক্তি বিশেষের ক্ষেত্রেও যেমন প্রযোজ্য, তেমনই এ কথা প্রযোজ্য আপনার কর্মক্ষেত্রেও। কথা বলার সময় বিশেষ সতর্ক থাকুন। আপনার ডিকশনারি থেকে বাদ দিয়ে দিন এই শব্দগুলো।
টিপস
করতে পারব না। সবচেয়ে আগে এই শব্দটা বাদ দিয়ে দিন আপনার ডিকশনারি থেকে। এতে আপনার আত্মবিশ্বাসের অভাব এবং অনিচ্ছা প্রকাশ পায়।
আমি কি বোঝাতে পারলাম? সামনের জনকে এটা বলার অর্থ আপনার নিজের দক্ষতার প্রতি কোনও আস্থা নেই। আর তাই আপনি বক্তব্যের মাঝে নিজেকেই যাচাই করে নিচ্ছেন।
আমি জাস্ট এটা যাচাই করতে চেয়েছিলাম। আমি জাস্ট পৌঁছলাম। আমি জাস্ট…। কথায় কথায় বড্ড বেশি ‘জাস্ট’ ব্যবহার করে ফেলেন? তা হলে আজ থেকে গুডবাই বলুন জাস্টকে। কারণ বিষয়টা অনেকটা এরকম দাঁড়ায় যে, আপনি কোনও বিষয়ে নিজেকে রক্ষা করতে চাইছেন বা বোঝাতে চাইছেন যে, আপনার কোনও দোষ নেই।
থ্যাঙ্কস জানাবেন, আবার বিস্ময়ও রাখবেন। অফিসিয়াল মেল বা চিঠিতে লিখলেন ‘থ্যাঙ্কস!’ বা যেমন ধরুন কোনও কিছুতে খুশি বোঝাতে ‘দারুণ ব্যাপার!’ বললেন। মাথায় রাখবেন এটাও কিন্তু আপনার আত্মবিশ্বাসের উপরে দাগ কাটে। যা কিছু বলার ছোট এবং অ্যাক্টিভ বাক্যে বলুন। অযথা কথায় বিষ্ময় প্রকাশ করবেন না।
এমন অনেকেই আছেন যাঁরা কথার প্রথমেই বলে থাকেন, ‘আমি খুব নিশ্চিত নই, তবে…’। কথা এই ভাবে শুরু করার অর্থ তাঁরা ভুল হওয়ার ভয় পান। যদি নিশ্চিত হয়ে বলে দেন অথচ পরে ঘটে ঠিক উল্টো তাই, আগে থেকে একটা জায়গা তৈরি করে রাখেন নিজের বাঁচার জন্য।




















