class="post-template-default single single-post postid-21486 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

নকল ওষুধ খাচ্ছেন না তো? জেনে নিন ধরবেন কী করে

প্রায় প্রত্যেক বাড়িতেই প্রতি মাসে কিছু না কিছু ওষুধ কেনা হয়। এমন মানুষও আছেন, যাঁদের বেঁচে থাকাটা অনেকটাই নির্ভর করে ওষুধের উপর। তাই স্থানীয় দোকান বা অনলাইন থেকেও নিয়মিত ওষুধপত্র কেনেন অনেকেই। কিন্তু ওই সব ওষুধ জাল বা নকল ওষুধ কিনা বুঝবেন কি করে? ভাবছেন, চিকিত্সক বা ওষুধের কারবারীরা ছাড়া সাধারণ মানুষের পক্ষে ‘খাঁটি’ ওষুধ চেনা কি সম্ভব? হ্যাঁ, চেনা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, জাল বা নকল ওষুধ চিনে নেওয়ার বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ‘হু’-এর নির্দেশিকা অনুযায়ী, জাল বা নকল ওষুধ চেনার উপায়গুলি জেনে নেওয়া যাক…

১) সিরাপ, টনিকের মতো বোতলজাত ওষুধের ক্ষেত্রে বোতলে সিল বা প্যাকেজিং-এ কোথাও কোনও গলদ (মোড়কের রং, আকার-আকৃতি, বানান ইত্যাদি সবই দেখে নিতে হবে) আছে কিনা, তা প্রথমেই ভাল করে দেখে নিতে হবে। কোনও রকম পার্থক্য বা সন্দেহজনক কিছু চোখে পড়লেই ওই ওষুধ বিক্রেতাকে ফিরিয়ে দিন।

২) বড়ি, ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল জাতিয় ওষুধের ক্ষেত্রে ওষুধের কোথাও কোনও অংশ ভাঙা রয়েছে কিনা, স্বচ্ছ ক্যাপসুলের ভিতরে থাকা ওষুধের গুঁড়োর পরিমাণ আগের তুলনায় কম বা বেশি আছে কিনা, ওষুধের রঙে কোনও ফারাক আছে কিনা তা ভাল করে দেখে নিতে হবে। এ ক্ষেত্রেও ওষুধের মোড়কের রং, আকার-আকৃতি, বানান ইত্যাদি সবই ভাল করে দেখে নিতে হবে।

৩) যে কোনও ওষুধের মোড়কের গায়ে তার ‘ইউনিক অথেন্টিকেশন কোড’ লেখা থাকে। ওষুধ কেনার পর সেটির সম্পর্কে মনে কোনও রকম সন্দেহ দানা বাঁধলে, ওষুধের ‘ইউনিক অথেন্টিকেশন কোড’ ৯৯০১০৯৯০১০ নম্বরে এসএমএস করুন। ওই ওষুধটি যেখানে তৈরি, সেখান থেকে আপনি একটি অথেনটিকেশন মেসেজ পেয়ে যাবেন।

এ ছাড়াও, ওষুধ খাওয়ার পর যদি শরীরে অস্বস্তি শুরু হয়, অ্যালার্জি হলে একটুও দেরি না করে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। প্রয়োজনে সেই ওষুধটি চিকিত্সককে দেখান।

Tags:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!