নারীদেহ ভোগের নেশায় মেতেছিলেন যে ক্রিকেটার!
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার অ্যালেক্স হেপবার্ন। খেলতেন ইংলিশ কাউন্টি দল উস্টারশায়ারের হয়ে। ২০১৭ সালে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনেন এক মহিলা। দুই বছর পর অভিযোগ প্রমাণিত হলো। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় শাস্তি পাচ্ছেন হেপবার্ন। জেল-জরিমানা হতে পারে তার। নারীদেহ
তবে তদন্তে বেরিয়ে এসেছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। ২৩ বছর বয়সী হেপবার্নের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী শুধু ওই নারী নয়, আরও ৫৯ জনের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন তিনি। উস্টারশায়ার সতীর্থ জো ক্লার্কের সঙ্গে ২০১৬ সাল থেকে এক ধরণের ‘নিষিদ্ধ’ প্রতিযোগিতায় মাতেন হেপবার্ন।
সেটি হলো- সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপে নারীদের পটিয়ে তাদের বিছানায় নিয়ে যাওয়া। হেপবার্নের বিরুদ্ধে যে নারী অভিযোগ আনেন তার সঙ্গে রাত কাটানোর কথা ছিলো মূলত তার সতীর্থ ক্লার্কের। কিন্তু হেপবার্ন ঢুকে যান তার কক্ষে। ওই নারী তখন ঘুমাচ্ছিলেন। আর ঘুমন্ত অবস্থাতেই তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হন হেপবার্ন।
ক্ষীণ আলো থাকায় প্রথম দিকে হেপবার্নকে চিনতে পারেননি ওই নারী। ২০ মিনিট অতিক্রান্ত হওয়ার পর বুঝতে পারেন ভুল মানুষ ঢুকে পড়েছে ঘরে। ব্যাপারটি তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হওয়ায় হেপবার্নের বিরুদ্ধে মামলা করেন তিনি। আদালতের কাছে হেপবার্ন স্বীকার করেন যে, নারী ভোগের প্রতিযোগিতায় সতীর্থ ক্লার্কের চেয়ে পিছিয়ে পড়েন তিনি।
ওই নারীর কক্ষে প্রবেশের পূর্বে ক্লার্ককে হোয়াটসঅ্যাপে হেপবার্ন বলেন, ‘আমি আজ ৬০তম নারী ভোগ করতে যাচ্ছি। আমি আরও ২০ জনকে ভোগ করতে চাই।’ ক্লার্কের রিপ্লাই ছিলো, ‘আমার মনে হয় প্রায় ৭৫ জন। চলতি গ্রীষ্মে আরও ২০ জনকে চাই।’
https://www.youtube.com/watch?v=r0t64gzuqtg