ষষ্ঠ শ্রেণি : কৃষিশিক্ষা : চতুর্থ অধ্যায় : কৃষি ও জলবায়ু
class-6-agriculture-4th-chapter-cq
অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সংক্ষেপে জেনে রাখি
শীতল মেরু বায়ুপুঞ্জের আগমনে শীতকালে কানাডার জলবায়ু চরমভাবাপন্ন হয়।
বর্তমানে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদানগুলো অস্বাভাবিক আচরণ করছে।
কোনো স্থানের দৈনিক বায়ুমণ্ডলের অবস্থাকে আবহাওয়া বলে।
কোনো স্থানের ২৫-৩০ বছরের আবহাওয়ার গড়কে সেই স্থানের জলবায়ু বলে।
পৃথিবীতে সব শক্তির উৎস হলো সৌরশক্তি। স্থান ও ঋতুভেদে সৌরবিকিরণ প্রাপ্তির পার্থক্যের কারণে আবহাওয়া ও জলবায়ুর তারতম্য হয়ে থাকে।
মানুষের নানাবিধ কর্মকাণ্ডের ফলে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন গ্যাসের পরিমাণ বাড়ছে ফলে বায়ুমণ্ডল উষ্ণ হচ্ছে। এই দায়ী গ্যাসগুলো গ্রিন হাউস গ্যাস বলে।
বাংলাদেশে গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ তামাত্রার গড় ৩৪ সে. এবং সর্বনিম্ন তামাত্রার গড় ২১ সে.।
শীতকালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার গড় ২৯ সে. এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রার গড় ১১ সে.।
শুষ্ক মৌসুমে ক্রমাগত ২০ দিন বা এর বেশিদিন ধরে কোনো বৃষ্টিপাত না হলে তাকে খরা বলে।