class="post-template-default single single-post postid-49379 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

ষষ্ঠ শ্রেণি : কৃষিশিক্ষা : ষষ্ঠ অধ্যায় : বনায়ন সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

ষষ্ঠ শ্রেণি : কৃষিশিক্ষা : ষষ্ঠ অধ্যায় : বনায়ন সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

class-6 agriculture chapter-6 creative questions
অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সংক্ষেপে জেনে রাখি

 মানুষ নিজেদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য পরিকল্পনা করে যেন বন সৃষ্টি করে তাকে সামাজিক বন বলে।

 

 বিজ্ঞানের ভাষায় লতা, গুল্ম ও ছোট বড় গাছপালায় আচ্ছাদিত এলাকাকে বন বলে।

 কোনো দেশের সমগ্র এলাকার ২৫% প্রাকৃতিক বন থাকাটা আদর্শ অবস্থা। সরকারি হিসাব মতে, বাংলাদেশের ১৭% এলাকায় প্রাকৃতিক বন রয়েছে।

 উৎপত্তি অনুসারে বন প্রধানত তিন প্রকার। যথাÑ ১. প্রাকৃতিক বন, ২. সামাজিক বন ও ৩. কৃষিবন।

 প্রকৃতিতে আপনা আপনি যে বিস্তৃত বনাঞ্চল সৃষ্টি হয় তাকে প্রাকৃতিক বন বলে।

 বর্তমানে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া প্রাকৃতিক বনেও সামাজিক বনায়ন ও কৃষি বনায়ন করা হচ্ছে। যেমন: মধুপুর ও ভাওয়ালের শালবন।

 বসতবাড়িতে প্রধানত ফল জাতীয় গাছ যেমন : আম, কাঁঠাল, নারিকেল, সুপারি, পেয়ারা, কুল, প্রভৃতি গাছ লাগানো হয়।

 একই জমিতে বহুমুখী ফসল , বৃক্ষ, গাছ ও পশুপাখির খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থাকে কৃষিবন বলে।

 শাল বৃক্ষ গজারি নামে পরিচিত।

 সমুদ্র উপকূলে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে উঠা বনকে উপকূলীয় বন বলা হয়।

 সড়ক ও বাঁধ বন এবং উপকূলীয় মাবনসৃষ্ট কেওড়া বন সামাজিক বনায়নের উদাহরণ।

 

 

ষষ্ঠ শ্রেণি : কৃষিশিক্ষা : ষষ্ঠ অধ্যায় : বনায়ন সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

class 6 agriculture chapter-6 creative questions

ষষ্ঠ শ্রেণি কৃষিশিক্ষা ষষ্ঠ অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!