অজ্ঞতার কারণেই কুফরি বাক্যগুলি বলে থাকি আমরা। আর কত দিন এই অজ্ঞতায় পড়ে থাকবো? এই বাক্যগুলি পরিহার করা উচিত। এগুলো নিচে দেয়া হলো….. ।
১. আল্লাহর সাথে হিল্লাও লাগে।
২. তোর মুখে ফুল চন্দন পড়ুক। ( ফুল চন্দন হিন্দুদের পুজা করার সামগ্রী)
৩. কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে ( কেষ্ট হিন্দু দেবির নাম, তাকে পাবার জণ্য কষ্ট করছেন?)
৪. মহভারত কি অশুদ্ধ হয়ে গেল? ( মহাভারত একটি উপন্যাস, যা সবসময় অশুদ্ধ)
৫। মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত। ( এটি ইসলামের নামে কটূউক্তি করা)
৬। লক্ষী ছেলে, লক্ষী মেয়ে, লক্ষী স্ত্রী বলা। ( হিন্দুদের দেব-দেবির নাম লক্ষী। তাই ইসলামে এটি হারাম)
৭। কোন ঔষধকে জীবন রক্ষকারী বলা। ( জন্ম-মৃত্য একমাত্র আল্লাহর হাতে)
৮। দুনিয়াতে কাউকে শাহেনসা বলা। ( এর অর্থ রাজাদের রাজাধীকার)
৯। নির্মল চরিত্র বোঝাতে ধোয়া তুলশি পাতা বলা। ( হিন্দুদের পুজাতেে তুুুলশি পাতা ব্যবহার করা হয়। তারা তুলশি পাতাকে পবিত্র মনে করে
১০। ইয়া খাজাবাবা, ইয়া গাঊস, ইয়া কুতুব ইত্যাদি বলা। ( এটি শির্ক, ইসলামের সবচেয়ে বড় পাপ)
১১। ইয়া আলি, ইয়া রাসুল (সাঃ) বলে ডাকা এবং সাহায্য প্রার্থনা করা (আল্লাহ ছাড়া পৃথিবীর অন্য কারো কাছে সাহায্য চাওয়া শির্ক)
১২। বিসমিল্লায় গলদ বলা। ( এটি সরাসরি কুফরি)
১৩। মৃত্যুর সাথে পাঞ্জালড়া বলা। ( কুফরি বাক্য, সাবধান। )
১৪। মধ্যযুগি বর্বরতা বলা। ( মধ্যযুগ ইসলামের স্বর্ণযুগ)
১৫। মন ঠিক থাকলে পর্দা লাগে না। ( ইসলাম ধংসকারী মতবাদ)
১৬। নামাজ না পড়লেও ঈমান ঠিক আছে বলা। ( ইসলাম থেকে বের করার মূলনীতি )