class="post-template-default single single-post postid-15850 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

পাকস্থলীর ক্যান্সারের বৃত্তান্ত

ক্যান্সারের

পাকস্থলীতে যে ক্যান্সার হয় তাকে আমরা পাকস্থলীর ক্যান্সার বলি। পাকস্থলীর ক্যান্সারকে গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার ও  বলা হয়। পাকস্থলীর ক্যান্সারের মধ্যে সব থেকে কমন ক্যান্সার হল এডিনোকারসিনোমা।

লক্ষণঃ
১) ক্লান্তি ভাব
২) খাওয়ার পর পেট অনেক ফুলে যায় মনে হয়
৩) অল্প খেলেই পেট ভরে যায়
৪) হার্টে জ্বালাপোড়া ভাব দেখা যায় যেটা কিনা খুব মারাত্তক এবং অনেকক্ষন স্থায়ী থাকে
৫) খাবার ঠিকমত হজম হয় না
৬) বমি বমি ভাব থাকে অনেক এবং অনেকক্ষন ধরে থাকে
৭) পাকস্থলিতে খুব ব্যথা হয়
৮) বমি হয় এবং অনেকক্ষন ধরে প্রচুর পরিমান হয়
৯) ওজন কমে যায়

কয় ধরনের পাকস্থলির ক্যান্সার আছেঃ
১) এডেনোকারসিনোমা
২) লিম্ফোমা
৩) কারসিনোয়েড ক্যান্সার
৪) গ্যাস্ট্রোইন্টেসটাইনাল স্ট্রোমাল টিউমার

কাদের হওয়ার সম্ভাবনা বেশিঃ
১) যারা লবণ বেশি খায়
২) যারা ধূমপান করে
৩) এফ্লাটক্সিন ফাঙ্গাস থাকে এমন খাবার খেলে
৪) পরিবারে কারো থাকলে
৫) হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরিতে ইনফেকশন হলে
৬) অনেক দিন ধরে পাকস্থলিতে ইনফেকশন হলে
৭) পারনিসিয়াস এনিমিয়া থাকলে
৮) স্টোমাক পলিপ

চারটা স্টেজ আছে পাকস্থলির ক্যান্সারের :
১) স্টেজ ১- এই স্টেজে পাকস্থলির ভেতরে টিউমার থাকে।কিছু ক্ষেত্রে লসিকা গ্রন্থিতে ছরাতে পারে এই স্টেজে।
২) স্টেজ ২- এক্ষেত্রে পাকস্থলির মাংসের মাঝে ক্যান্সার ছড়িয়ে যায়।
৩) স্টেজ ৩- পুরো পাকস্থলিতে ছড়িয়ে পড়ে ক্যান্সার।
৪) স্টেজ ৪- এই স্টেজে আসা মানে পাকস্থলির সাথে সাথে শরীরের অন্যান্য অংশে ও ক্যান্সার ছড়িয়ে পরেছে।

চিকিৎসাঃ
১) সার্জারি
২) সাবটোটাল গ্যাস্ট্রেকটোমি
৩) টোটাল গ্যাস্টেরকটোমি
৪) রেডিয়েশন থেরাপি
৫) কেমোথেরাপি
৬) টার্গেটেড ড্রাগ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!