class="post-template-default single single-post postid-14079 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

সোনার খনি রয়েছে আপনার পকেটেই জানেন কি

সোনার খনিজানেন কি আপনি পকেটে সোনা নিয়ে ঘুরছেন? কথাটা শুনে হেঁয়ালি বলে মনে হল তাই তো! কিন্তু হেঁয়ালি নয়, এটাই ঠিক। আপনার পকেটে সোনা রয়েছে। প্রশ্নটা স্বাভাবিক ভাবে উঠতে পারে, কী ভাবে এটা সম্ভব? পকেটে টাকা থাকতে পারে, বা প্রয়োজনীয় ছোটখাটো জিনিস, কিন্তু তা বলে সোনা!

বিষয়টা একটু খুলে বলা যাক এ বার। আপনি মোবাইল বা ট্যাব বা যে কোনও ইলেকট্রনিক গ্যাজেট ব্যবহার করেন তো? এখন বেশির ভাগ মানুষের কাছেই এই ইলেকট্রনিক গ্যাজেটগুলো রয়েছে। আর সোনার উত্স সেগুলোই।

চমকে গেলেন? হ্যাঁ, আপনার পকেটে যে মোবাইলটা আছে বা আপনার বাড়িতে যে কম্পিউটার বা ট্যাব রয়েছে বা যে ইলেকট্রনিক গ্যাজেটগুলো রয়েছে, তাতেই রয়েছে এই সোনা। অনেক সময় মোবাইল বা এই ধরনের ইলেকট্রনিক গ্যাজেটগুলো অচল হয়ে গেলে আমরা সেগুলোকে বাতিলের খাতায় ফেলে দিই। ইলেকট্রনিক জিনিসগুলো তৈরির সময় তাতে সোনা ও রুপো ব্যবহার করা হয়। তবে পরিমাণে খুব সামান্য। তাতে কী? যদি অনেকগুলো ইলেকট্রনিক জিনিস খারাপ হয়ে যায়, সেগুলো থেকে যেটুকু সোনা বা রুপো পাওয়া যাবে, তাই বা কম কী!

সোনার খনি থেকে প্রায় এক টন আকরিক ফিল্টারের পর ৩-৪ গ্রাম সোনা বেরোয়। কিন্তু সেখানে এক টন ইলেকট্রনিক বর্জ্য যেমন মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট থেকে প্রায় ৩৫০ গ্রামের মতো সোনা পাওয়া যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!