মুরগি কেনার সময় যেভাবে ঠকছেন প্রতিদিন
কিছুদিন পর পরই এখন মুরগি কিনতে হয় সবার। কারণ সবজির দাম আর ব্রয়লারের দাম তো বলতে গেলে সমানই। আমাদের দেশে নিম্ন ও মধ্যবিত্তের প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে মুরগির অবদান অস্বীকার করার জো নেই। আর যখন কোনো পণ্য আমাদের জন্য অপরিহার্য হয়ে দাঁড়ায়, তখনই একদল ঠকবাজ, প্রতারক নেমে পড়ে ফন্দি নিয়ে। বাজারে আসা সাধারণ মানুষজনকে ঠকাতে না পারলে তারা মনে করে ব্যবসা করাই হলো না। আর তাই বাজার করতে গেলে আমাদের থাকতে হবে সতর্ক। বিশেষ করে যারা এই দুর্দিনে টাকা বাঁচাতে চান, তারা অন্তত মুরগি কিনতে গিয়ে যেন না ঠকেন তাদের জন্যই এই লেখা।
বেশিরভাগ মুরগির দোকানেই দেখবেন ডিজিটাল ওজন মাপার মেশিন নেই। আছে কাঁটাওয়ালা এক ধরনের অ্যানালগ যন্ত্র। ওটা সহজেই ম্যানিপুলেট মানে এদিক ওদিক করা যায়। প্রতি কেজিতে অন্তত এক শ থেকে দেড়শ গ্রাম করে বেশি দেখায় ওই যন্ত্র। অর্থাৎ মুরগির কেজি ২০০ টাকা হলে ওজনেই আপনাকে ২০-২৫ টাকা ঠকাচ্ছেন বিক্রেতা।...