Thursday, April 18
Shadow

Tag: খামার

কবুতরের চোখের রোগ হলে কী ওষুধ খাওয়াতে হবে

কবুতরের চোখের রোগ হলে কী ওষুধ খাওয়াতে হবে

Agriculture Tips
কবুতর পালকরা সচারচর যে সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকেন তা হচ্ছে কবুতরের চোখের রোগ । কবুতরের চোখে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে এবং তা চিকিৎসায় ঠিক ও করা সম্ভব। লিখেছেন সায়মা তাসনিম   চলুন জেনে নেওয়া যাক কবুতরের চোখের রোগ কী ধরনের হতে পারে, কী কারণে হতে পারে এবং কবুতরের চোখের রোগ হলে কী চিকিৎসা করাবেন।   অরনিথোসিস - কবুতরের চোখের রোগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমন হচ্ছে অরনিথোসিস। ক্লামিডিয়া নামক একটি মাইক্রোঅর্গানিজম দ্বারা কবুতরের চোখে এ ধরনের রোগ হয়ে থাকে। এ রোগে কবুতরের চোখে পানি জমতে দেখা যায়। এই পানি অনেকসময় আঠালো ও হতে পারে। এই রোগটি ছোয়াচে ধরনের তাই এক কবুতর থেকে অন্য কবুতরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে।   অরনিথোসিস এর চিকিৎসা - কবুতরের চোখের এ রোগ নিরাময়ে কবুতরের খাবার পানির সাথে অরিওমাইসিন নামক একটি পাউডার মিশিয়ে দিতে পারেন। হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে খুবই আলতো বে...
কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় কী

কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় কী

Agriculture Tips
বিশেষজ্ঞ না হলে কবুতরের লিঙ্গ চেনা খুব একটা সহজ কাজ নয়। এমনকি অভিজ্ঞতা থাকা সত্ত্বেও অনেকে কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় জানে না। আসলে পাখিদের সেরকম সুনির্দিষ্ট শারীরিক বৈশিষ্ট্য সাধারণত থাকে না যা দ্বারা খুব সহজে নির্নয় করা যাবে পাখিটি নর নাকি মাদি অর্থাৎ পুরুষ নাকি স্ত্রী। কিন্তু একজন শৌখিন কবুতর পালক কিংবা কবুতর ব্যাবসায়ী হিসেবে কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় জানতে বেশ কিছু লক্ষন নিয়ে আলোচনা করবো যা দ্বারা আপনি কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন। চলুন জেনে নেয়া যাক সেই লক্ষনগুলো। ১. বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য - বিশেষজ্ঞরা সাধারণত কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় জানতে তিনটি শারীরিক বৈশিষ্ট্য পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন যা হচ্ছে : চোখ, মাথা এবং সামগ্রিক শরীরের ভর।   ভর : কবুতরের ক্ষেত্রে মাদির চেয়ে পুরুষদের শরীরের ভর কিছুটা বেশি থাকে। একটি পুর...
কবুতরের সালমোনেলা রোগের চিকিৎসা কী

কবুতরের সালমোনেলা রোগের চিকিৎসা কী

Agriculture Tips
কবুতরের সালমোনেলা রোগ হলে যা করতে হবে তা নিয়ে আজকের আলাচনা। যারা কবুতর পালন করে তাদের বড় মাথাব্যথার নাম কবুতরের সালমোনেলা রোগ। কবুতরের এ রোগ হয়েই থাকে। সালমোনেলা বা প্যারাটাইফয়েড রোগ হচ্ছে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ। এই ব্যাকটেরিয়া সাধারণ পরিবেশে প্রায় ১ বছর পর্যন্ত টিকে থাকে। কবুতরের সালমোনেলা রোগ কে মাদারস রোগও বলা হয়। রোগটি কবুতরের বাকি রোগের ৮০% উপসর্গ যুক্ত থাকে। কবুতরের সালমোনেলা রোগ বেশিরভাগ সময় সুপ্ত থাকে। কবুতরের সালমোনেলা রোগের কারণ কবুতর যখন ময়লা খাবার ও দূষিত পানি খায় তখন সালমোনেলা হতে পারে। আবার আক্রান্ত কবুতর থেকেও এই রোগের ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে। একটি কবুতরের সালমোনেলা হলে লফট-এর বাকি কবুতরেরও সালমোনেলায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বন্য কবুতরের সঙ্গে মেলামেশার মাধ্যমে হতে পারে। মানুষের জুতার নিচের অংশে থাকা ধুলো কবুতরের ভেতরে ‍ঢুকলে হতে পারে।...
হাঁস পালন | জেনে রাখুন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো

হাঁস পালন | জেনে রাখুন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো

Agriculture Tips, Cover Story
বর্তমানে বাণিজ্যিকভাবে হাঁস পালন করে সফলতার মুখ দেখছেন অনেকেই। দূর হচ্ছে বেকারত্ব। কিন্তু কিভাবে আসবে এই সফলতা? হাঁস পালনের নিয়ম জানতে হবে, চাই  সঠিক পরিকল্পনা ও তার বাস্তবায়ন। তার আগে জেনে নিতে হবে হাঁস পালনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।   সঠিক জাতের হাঁস বাছাই করা হাঁস পালনের ক্ষেত্রে সবার উদ্দেশ্য এক নয়। কেউ হাঁস পালন করেন শুধু মাংস উৎপাদনের জন্য, কেউ বা শুধু ডিম উৎপাদনের জন্য। আবার কারো উদ্দেশ্য ডিম মাংস দুটোই উৎপাদন করা। সেই অনুযায়ী হাঁসের জাত বাছাই করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। মাংস উৎপাদনের জন্য হাঁসের জাতগুলো হলোঃ পিকিং, রুয়েল ক্যায়ুগা, আয়লেশবারি,  মাসকোভি এবং সুইডেন হাঁস। ডিম উৎপাদনের জন্য জিনডিং জাতের হাঁস ও ইন্ডিয়ান রানার হাঁস বেশ ভালো। মাংস ও ডিম উভয় উৎপাদনের ক্ষেত্রে খাকি ক্যাম্পবেল হাঁস সবচেয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।   হাঁসের ঘর বাড়িতে হাঁস পালন করার জন্য আপ...

Please disable your adblocker or whitelist this site!

error: Content is protected !!