পপকর্নের ইতিহাস : পপকর্ন কিভাবে বানায় ?
আজ আমরা জানবো পপকর্নের ইতিহাস। সেইসঙ্গে পপকর্ন কিভাবে বানায় সেটাও জেনে নেওয়া যাক এক ফাঁক। কিন্তু ও কে? ভুটু মিয়া না? চলো তো ভুটু মিয়া কী করে দেখি
নাম তার ভুটু মিয়া। দেখতে দানাদার বীজের মতো। আসলে সে বীজই। গায়ে তেল মেখে চকচকে করে তাকে ঢেলে দিল একটা কড়াইতে। এরপর ঘুটাং ঘুট। তলায় জ্বলছে আগুন। ঘুরতে ঘুরতে ভুটু মিয়া গরমে কাহিল। ভেতরটা গুড় গুড় করছে। গরমে ফেটে বেরিয়ে আসবে যেন। ওমা! সত্যিই তো, আরেকটু গরম বাড়তেই ফট ফট ফটাশ! এক লাফে তিন হাত উঁচুতে উঠে গেল ভুটু মিয়া। আয়নায় চেহারাটা দেখতেই চমকে উঠলো। ছিল একটা দানা, হয়ে গেল পপকর্ন!
পপকর্ন সাথে আছে তো?
একটা কিছু করার জন্য মানুষের আরেকটা কিছু লাগে। এই যেমন কেউ আছে গল্পের বই পড়তে পড়তে চা খায়, আবার কেউ গান শুনতে শুনতে দৌড়ায়। সিনেমা দেখার সময় কী লাগে? পপকর্ন! অবশ্য লেখাটা পড়তে পড়তেও পপকর্ন খেতে পারো। তাতে আশা করি দোষ হবে না।
পপকর্ন খাওনি এমন...