শহরে শিশুদের মধ্যে বাড়ছে ডায়াবেটিস
মেয়ের বয়স তখন ৯ বছর। জ্বরের সঙ্গে শুরু হয় পেটে ব্যথা, বমি ভাব এবং শ্বাসকষ্ট। সেটা ২০১৪ সাল। রক্ত পরীক্ষা করা হয়, কিন্তু কিছু পাওয়া যায়নি।
দু’মাস এ ভাবে চলার পরে এক দিন ভয়ঙ্কর শ্বাসকষ্ট নিয়ে সেই মেয়েকে নার্সিংহোমে ভর্তি করেন বেহালার সরোজ গুপ্ত। তখন নেহার রক্তচাপ বেড়ে ১৮০ হয়ে গিয়েছে। হৃদ্স্পন্দনও ১৭০-এর কাছাকাছি। গভীর রাতে পরীক্ষা করে দেখা যায়, মেয়ের ডায়াবেটিস আছে । তার ব্লাড সুগার তখন ৪০০ ছাড়িয়েছে। পরদিন সকালে বাইপাসের ধারে একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় তাকে।
১৩ বছরের নেহা এখন সুস্থ। শুধু তাকে প্রতি দিন চার বার করে বাড়িতেই যন্ত্র দিয়ে ব্লাড সুগার মাপতে হয়। সারা দিনে সে যখনই খায়, তখনই ইনসুলিন নিতে হয় তাকে। নিউ আলিপুরের বাসিন্দা ১১ বছরের ঈশানা কানধনিকেও একই ভাবে দিনে বেশ কয়েক বার ইনসুলিন নিতে হয়। সেও শিশু ডায়াবিটিসের শিকার। তার দেহে এমন একটি যন্ত্র বসানো হয়েছে, যা ব্লা...