class="archive tag tag-3054 wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

Tag: ধর্ম

ভুল ধারণা!“দানশীল ব্যক্তি আল্লাহ্‌র প্রিয় যদিও সে কাফের হয়”

ভুল ধারণা!“দানশীল ব্যক্তি আল্লাহ্‌র প্রিয় যদিও সে কাফের হয়”

Islam
জামাল হোসেন: “দানশীল ব্যক্তি আল্লাহ্‌র প্রিয় যদিও সে কাফের হয়”। কেও কেও এই উক্তিটিকে হাদিস হিসেবে বর্ণনা করে থাকেন অথচ এটা হাদিস নয়, অতি উৎসাহী কোন ব্যাক্তির কথা। খাজা মিজামুদ্দীন আউলীয়া (রাহঃ) কে এই উক্তিটি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, এটা হাদিস নয়; কারও উক্তি। (ফাওয়ায়েদুল ফুয়াদ ১০৩, তারীখে দাওয়াত ও আযীমত ৩/১২৭-১২৮) এই কথাটিও ঠিক নয়। কারণ আল্লাহ্‌র নিকট এই দান গ্রহন যোগ্য, যা ইমান ও ইখলাসের সাথে হয়ে থাকে। ইমান নাই এমন লোকের দান সম্পর্কে আল্লাহ্‌ বলেন, “ আমি তাদের কৃতকর্মের প্রতি মনোনিবেশ করব। এরপর সেগুলোকে বিক্ষিপ্ত ধুলিকণারুপ করে দিব”।(সুরা-ফুরকান আয়াত-২৩) এই আয়াত দ্বারা বুঝা যাচ্ছে যে, যে আমলে আন্তরিকতা থাকবেনা আল্লাহ্‌র শরীয়াত অনুযায়ী যে আমল হবে না তা বাতিল এবং বিফল হয়ে যাবে। কাফেরদের আমলে এই দুটির কোনটিই নেই। ফলেই তা কবুল হওয়ার কোন সুযোগ নাই। এজন্য আল্লাহ্‌ বলছেন যে আমি তাদের...
কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত কী?

কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত কী?

Islam, প্রশ্ন ও উত্তর
প্রিয় নবী (সঃ) বলেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র কিতাবের একটি অক্ষর পাঠ করবে, সে এর বিনিময়ে একটি নেকি পাবে।আর একটি নেকি দশ গুন করা হবে। আমি বলছি না যে, ‘আলিফ-লাম-মিম’ একটি অক্ষর। বরং এতে রয়েছে তিনটি অক্ষর”। (তিরমিযী ৫/১৭৫) “তোমরা কোরআন পাঠ কর। কারণ তা কেয়ামতের দিন পাঠকারীদের জন্য সুপারিশকারী রূপে আবির্ভূত হবে”। (মুসলিম) “তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে কোরআন শিক্ষা করে এবং অপরকে শিক্ষা দেয়”।  (বুখারী৬/১০৮) “মসজিদে গিয়ে একটি আয়াত শিক্ষা করা বা মুখস্থ করা একটি বৃহদাকার উট পাওয়ার চেয়েও উত্তম”। (মুসলিম) “যে ব্যক্তি কষ্ট করেও কোরআন শুদ্ধ করে পড়ার চেষ্টা করে, তার দ্বিগুণ সওয়াব”। (বুখারী ও মুসলিম) “মর্যাদায় সবচেয়ে বড় সূরা হল, সূরা ফাতেহা”। (বুখারী) “যে ঘরে সূরা বাকারাহ তেলাওয়াত  হয়, সে ঘরে শয়তান (জিন) প্রবেশ করে না”। (মুসলিম) “মর্যাদায় সবচেয়ে বড় আয়াত, আয়াতুল কুরসী”। (মুসলিম) “সূরা কাহফের প্...
তাশাহহুদের সময় তর্জনী নাড়ানোর বিধান কি?

তাশাহহুদের সময় তর্জনী নাড়ানোর বিধান কি?

Islam
তাশাহহুদের সময় তর্জনী নাড়ানো শুধুমাত্র দু’আর সময় হবে। পূরা তাশাহহুদে নয়। যেমনটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছেঃ “তিনি (রাসূলুল্লাহ সা.) উহা নাড়াতেন ও দু’আ করতেন।” এর কারণ হচ্ছেঃ দু’আ আল্লাহ্‌র কাছেই করা হয়। আর আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা (তাঁর যাতসত্ত্বা) আসমানে আছেন। তাই তাঁকে আহবান করার সময় উপরে আঙ্গুল উঠিয়ে ইশারা করবে। আল্লাহ্‌ বলেন, أَأَمِنتُمْ مَنْ فِي السَّمَاءِ أَنْ يَخْسِفَ بِكُمْ الأَرْضَ فَإِذَا هِيَ تَمُورُ، أَمْ أَمِنتُمْ مَنْ فِي السَّمَاءِ أَنْ يُرْسِلَ عَلَيْكُمْ حَاصِبًا فَسَتَعْلَمُونَ كَيْفَ نَذِيرِ “তোমরা কি নিরাপদে আছ সেই সত্বা থেকে যিনি আসমানে আছেন যে, তিনি তোমাদেরকে ভূগর্ভে বিলীন করে দিবেন না? তখন আকস্মিকভাবে যমীন থরথর করে কাঁপতে থাকবে। অথবা নাকি তোমরা নিরাপদ আছ সেই সত্বার ব্যাপারে যিনি আসমানের অধিপতি তোমাদের উপর কঙ্করবর্ষী ঝঞ্ঝা প্রেরণ করবেন না? তখন তোমরা জানতে পা...

Please disable your adblocker or whitelist this site!