class="archive tag tag-242 wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

Tag: ব্লাড ক্যান্সার

যে ৬ ধরনের মানুষের ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অত্যন্ত বেশি

যে ৬ ধরনের মানুষের ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অত্যন্ত বেশি

Cover Story, Health and Lifestyle
সিনেমা নাটকে ব্লাড ক্যান্সার বা লিউকেমিয়া হতে তো অনেকবার দেখেছেন, কিন্তু শুধুমাত্র নিজের আপন কারো হলেই বোঝা যায় এর কষ্ট কতটুকু। ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার পরে সুস্থভাবে বেঁচে ফিরে আসার সম্ভাবনা খুবই কম। কিন্তু ব্লাড ক্যান্সার কি সবার হতে পারে? এবং কারা এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে বেশি থাকে? চলুন জেনে নিই- ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা যাদের অনেক বেশি নিম্ললিখিত মানুষের লিউকেমিয়া হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি- যদি কোনো ব্যক্তি পূর্বে কোনো ক্যান্সারে আক্রান্ত থাকেন এবং এর চিকিৎসার জন্য কেমোথেরাপি ও রেডিয়েশন থেরাপি নিয়ে থাকেন তবে তার ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়। কোনো ধরনের ব্লাড ডিজঅর্ডার (যেমন মাইলোডিস্প্লাস্টিক সিন্ড্রোম) (Myelodysplastic syndromes) থাকলে লিউকেমিয়াতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। জিনগত অস্বাভাবিকতার কারণে লিউকেমিয়া হতে প...
ব্লাড ক্যান্সার সারানো যাবে, বললেন ব্যাঙ্গালোরের বিজ্ঞানীরা

ব্লাড ক্যান্সার সারানো যাবে, বললেন ব্যাঙ্গালোরের বিজ্ঞানীরা

Cover Story, Health and Lifestyle
ব্লাড ক্যান্সার সারানো যাবে, বললেন ব্যাঙ্গালোরের বিজ্ঞানীরা এ বার কি ব্লাড ক্যান্সার পুরোপুরি সারিয়ে ফেলা যাবে? সেই সম্ভাবনাই জোরালো করে তুলল  ব্যাঙ্গালোরের এক গবেষকদল। নতুন একটি স্টেম সেল প্রোটিন আবিষ্কার করে। যার নাম- ‘আস্রিজ’। গবেষণাপত্রটি বেরিয়েছে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান-জার্নাল ‘ব্লাড’-এর সাম্প্রতিক সংখ্যায়। গবেষকদলের নেতৃত্বে রয়েছেন ব্যাঙ্গালোরের জওহরলাল নেহরু সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড সায়েন্টিফিক রিসার্চ (জেএনসিএএসআর)-এর গবেষক সালোনি সিন্‌হা। রক্তে এক ধরনের রোগ হলে পূর্ণাঙ্গ রক্তকোষের সংখ্যা হঠাৎই খুব বেড়ে যায়। সেই রোগের নাম- ‘মায়েলো-প্রলিফারেটিভ ডিজিজ’। আসলে ওই রোগের ফলে রক্তকোষগুলির ‘বংশবৃদ্ধি’ (মিউটেশন) হয় অস্বাভাবিক দ্রুত হারে। দু’টি কোষ থেকে চারটি, চারটি কোষ থেকে ১৬টি, কোষের সংখ্যা এই ভাবে বেড়ে যায়। অনেকটা যেন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসের মতো, যাদের অস্বাভাবিক দ্রুত হারে সংখ্যাবৃ...
ব্লাড ক্যান্সার বা লিউকেমিয়া : কারণ, প্রকারভেদ, ঝুঁকি এবং চিকিৎসা

ব্লাড ক্যান্সার বা লিউকেমিয়া : কারণ, প্রকারভেদ, ঝুঁকি এবং চিকিৎসা

Cover Story, Health and Lifestyle
  লিউকেমিয়া বা লিউকিমিয়া ব্লাড ক্যান্সার হিসাবেই আমাদের কাছে বেশি পরিচিত। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর প্রধান লক্ষণ রক্তকণিকার, সাধারণত শ্বেত রক্তকণিকার অস্বাভাবিক সংখ্যাবৃদ্ধি। এই সব অতিরিক্ত শ্বেত রক্তকণিকার সঠিক কাজ করতে ব্যর্থ হয়। এর ফলে সমস্যার সৃষ্টি হয়। লিউকেমিয়া সাধারণত শিশুদের অবস্থা হিসাবে চিহ্নিত করা হলেও এটি প্রাপ্তবয়স্কদেরই বেশি হয়। লিউকেমিয়া সাধারণত মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের বেশি হয় এবং আফ্রিকান-আমেরিকানদের তুলনায় সাদা চামড়াদের মানুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। লিউকেমিয়া বা ব্লাড ক্যান্সার কী? রক্তের তিন ধরনের কোষ আছে: 1. শ্বেত রক্ত কনিকাঃ যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। 2. লোহিত রক্ত কণিকাঃ যা অক্সিজেন বহন করে। 3. অণুচক্রিকাঃ যা রক্তপাত হলে রক্ত জমাট বাধতে সাহায্য করে।   প্রতিদিন কোটি কোটি নতুন রক্ত কোষ অস্থিমজ্জাতে তৈরি হয় – এদের অধিকাংশই লোহিত রক...

Please disable your adblocker or whitelist this site!