Saturday, April 20
Shadow

Tag: রূপচর্চা

রূপচর্চা টিপস : রূপচর্চায় দুর্বা ঘাস ও লজ্জাবতীর ব্যবহার

রূপচর্চা টিপস : রূপচর্চায় দুর্বা ঘাস ও লজ্জাবতীর ব্যবহার

Health and Lifestyle, ভেষজ
দুর্বা একটি লতানো ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ। প্রত্যেক গিট থেকে শিকড় বের হয়। পাতা ৫ ইঞ্চি/ ১ ইঞ্চি লম্বা হয় দেখতে চিকন। অগ্রভাগ সরু । সমগ্র ঘাস ব্যবহার করা হয়। রূপচর্চায় দুর্বাঘাসের মতো লজ্জাবতীরও আছে ব্যবহার। আর আমাদের গ্রামবাংলার মেঠোপথ থেকে শহরের পথের ধারেও এ দুটি ভেষজ অনেক পরিমাণে দেখা যায়। রূপচর্চায় দুর্বার মতো লজ্জাবতীরও আছে বেশ কিছু ব্যবহার। চলুন জেনে নেওয়া যাক দুর্বা ও লজ্জাবতীর কিছু ভেষজ গুণ । রূপচর্চায় দুর্বা ঘাসের ব্যবহার যে কেনো ধরনের এলার্জি (severe allargic) তে দুর্বা পাতার চূর্ণ মধুসহ লেহন/ বেটে খেলে এলার্জি কমে যায়। এ ক্ষেত্রে পাতার রস সেবন করলেও ফল পাওয়া যায়। অকালে ও অকারণে চুল ঝরায় দুর্বার রস (চারভাগের এক ভাগ) তিল তেল জ্বাল দিয়ে মাথায় মাখলে চুল গজবে ও চুল পড়া বন্ধ হবে। পাইরিয়া রোগে শুকনো দুর্বার গুড়া ও নিম পাতার গুড়া এক সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে এবং রা...
চোখের নিচে কালো দাগ দূর করবেন কী করে?

চোখের নিচে কালো দাগ দূর করবেন কী করে?

Health, Health and Lifestyle
চোখের নিচে কালো দাগ বা উপরের পাতাসহ চোখের নিচের পাতায় কালো দাগ এই অংশের রঙের চেয়ে গাঢ় হঠাৎ করে দেখলে মনে হয় শেড বা ছায়া পড়েছে। একে আইব্যাগও (eyebags) বলে। অনেক কারণে চোখের নিচে কালো দাগ পড়তে পারে। নারী এবং পুরুষ উভয়েরই এই দাগ হতে পারে। সাধারণত পূর্ণ বয়স্কদের এরকম দাগ হতে পারে।  অনেক ক্ষেত্রে কিশোর বয়সেও হয়ে থাকে। ঘুম কম হওয়া, প্রখর রোদে সানগ্লাস পরে বাইরে ঘোরাঘুরি করা, অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপান ইত্যাদি কারণে চোখে কালি পড়ে বা কালো দাগ হয়। দেহের অন্যান্য অংশের ত্বকের চেয়ে চোখের নিচের অংশের ত্বক অনেক পাতলা হয়। অনেক সময় এই অংশের ত্বকের নিচের রক্তনালিগুলো ত্বকের উপরে স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়। রক্তনালি বেশি মাত্রায় প্রসারিত হলে এরকম হয় এবং চোখের নিচে কালো দাগ পড়ার এটিও একটি কারণ। চোখের চারপাশে ফ্যাট প্যাড (Fat pad) থাকে এবং চোখের উপর ও নিচের পাতার মাসল এই ফ্যাট প্যাডকে সঠিক জায...
মেছতা কী | মেছতা কেন হয় | মেছতা দূর করার উপায়

মেছতা কী | মেছতা কেন হয় | মেছতা দূর করার উপায়

Health, Health and Lifestyle
সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মির প্রভাবে হাইপার মেলানোসিস হয় অর্থাৎ মেলানিন উৎপন্ন হয়। এর ফলে ত্বকের কিছু কিছু জায়গায় গাঢ় কালো ছোপ ছোপ দাগ দেখা যায় যা মেছতা বা মেলাজমা নামে পরিচিত। মেলাজমা শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ মেলাজ (melas) থেকে যার অর্থ কালো। যে কেউ এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে নারীরা বেশি আক্রান্ত হয় বিশেষ করে গর্ভবতী নারী যারা জন্ম নিয়ন্ত্রণ ঔষ গ্রহণ বা হরমোন থেরাপি নেন। ত্বকের যে সমস্ত জায়গায় সূর্যরশ্মি বেশি পড়ে সে সমস্ত জায়গা যেমন- উপরের গাল, নাক, ঠোঁট এবং কপালে মেছতা দেখা যায়। এটি সাধারণত ৩০-৪০ বয়সের মধ্যে বেশি হয়। তবে মাঝেমধ্যে ঘাড়ের পাশে, কাঁধ ও উপরের বাহুতে দেখা যায়। গ্রীষ্ম প্রধান ও সাবট্রপিক্যাল দেশগুলোতে যেখানে সূর্য রশ্মি প্রখর সেখানে মেছতার আধিক্য দেখা যায়। মেছতা কে সাধারণত ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। এপিডার্মালঃ ত্বকের বহিঃ স্তরের উপরিভাগে এই প্রকার মেছতা দেখ...

Please disable your adblocker or whitelist this site!

error: Content is protected !!