Monday, December 23
Shadow

Tag: হেলথ টিপস

বিষণ্নতা কী ও এর চিকিৎসা কী

বিষণ্নতা কী ও এর চিকিৎসা কী

Health, Health and Lifestyle, Lifestyle Tips
বিষণ্নতা মানে শুধু মন খারাপ নয়। এটি প্রায়শই বেশিরভাগ উপলব্ধির চেয়ে বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। আমেরিকান সাইকিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশন (এপিএ) এর মতে, এই অবস্থাটি, প্রধান বিষণ্নতাজনিত ব্যাধি হিসাবেও পরিচিত, এটি একটি গুরুতর চিকিৎসা অসুস্থতা যা নেতিবাচকভাবে একজন ব্যক্তির অনুভূতি, চিন্তাভাবনা এবং আচরণকে প্রভাবিত করে। একজনের মেজাজ পরিবর্তনের পাশাপাশি, বিষণ্নতা একজন ব্যক্তিকে এমন ক্রিয়াকলাপগুলির প্রতি আগ্রহ হারাতে পারে যা তারা একবার উপভোগ্য বলে মনে করেছিল এবং এমনভাবে জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে যে তারা বাড়িতে বা কর্মক্ষেত্রের মতো কোনও পরিবেশে কাজ করতে পারে না। তারা তাদের ক্ষুধা বা ঘুমের সময়সূচীতেও পরিবর্তন অনুভব করতে পারে এবং কাজটিতে থাকা কঠিন বা কাজগুলি নিতে অনুপ্রাণিত বোধ করতে পারে। এপিএ বলে. বিষণ্নতার লক্ষণগুলি মৃদু থেকে গুরুতর পর্যন্ত পরিসরে, তবে এপিএ পরামর্শ দেয় যে বিষণ্নতা নির্ণয় ক...
রমজানে যে খাবার খাবেন এবং যে খাবার এড়িয়ে যাবেন

রমজানে যে খাবার খাবেন এবং যে খাবার এড়িয়ে যাবেন

Health, Health and Lifestyle
 মুসলমানদের পবিত্রতম মাস হল রমজান। পুরো মাস কাটে ইবাদত বন্দেগীর মধ্যদিয়ে। এই মাসে ২৯ দিন সিয়াম পালনের মধ্য দিয়ে বিশ্বের সকল মুসলিম ইবাদত করে থাকে। রমজানে সাহারি ও ইফতার একটি সুন্নাহ। এই রমজানে যাতে সস্থ শরীরে সিয়াম পালন করা যায় তার জন্য আমাদের কে দেখে শুনে খেতে হবে তাই আজ কে দেখব রমজানে কি কি খাবার আমাদের জন্য উপকারে আসবে এবং কি কি খাবার আমরা পরিত্যাগ করব। যে খানা আমাদের রমজানে খাওয়া উচিৎ: (১) প্রোটিন যুক্ত খাবার যেমন ডিম। ডিমে উচ্চমাত্রার প্রোটিন এবং এটি অনেক পুষ্টিকর। (২) ফাইবার যুক্ত খাবার যেমন ওটস। এটি ফাইবারে ভরপুর এবং এটা আমাদের শরীরের জন্য যথাযথ একটি খাবার। (৩) ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন জাতীয় খাবার। দুদ্ধ জাত খাবার অনেক পুষ্টিকর। দুধ, দই, মাখন, ঘি ও দুধে মধু বা ভ্যানিলা মিশিয়ে মিল্ক সেক জাতীয় খাবার। (৪) পটাসিয়াম যুক্ত খাবার। খেজুর একটি পটাসিয়াম যুক্ত খাবার। বিশেষ করে খেজুর ছাড়াতো ইফ...
কী করলে গ্যাস্ট্রিক হবে না

কী করলে গ্যাস্ট্রিক হবে না

Health, Health and Lifestyle
যে কাজটি করলে গ্যাস্ট্রিক বা হজমের সমস্যা হবে না জানতে চান? কী করলে গ্যাস্ট্রিক হবে না - এর এক বাক্যে উত্তর হলো খাবারের অভ্যাস বদলাতে হবে। তেল খেতে হবে একেবারে কম। চর্বিও বাদ দিতে হবে। আর বাইরের ভাজাপোড়া তো একদমই না। তার বদলে ফল খান বেশি বেশি। তবে এর পরও একটি কাজ আছে যা করলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে না  বললেই চলে। সেটা হলো হালকা কুসুম গরম পানি পান। শুধু গ্যাস্ট্রিক নয়, অন্য অনেক রোগ থেকে রক্ষা করবে এ অভ্যাস। শরীর ফিট রাখা থেকে শুরু করে ওজনও ঠিক রাখবে এ অভ্যাস। আবার ভারী খাবার খাওয়ার পরপরই একগাদা গরম পানি খেয়ে ফেলবেন না। দিনভরই ফ্লাসে করে একটু একটু করে গরম পানি পান করুন। দেখুন এক সপ্তাহেই আপনার শরীর বদলে গেছে। পাশাপাশি যতটা সম্ভব বাজারের সয়াবিন তেলকে না বলুন। দামে বেশি হলেও অলিভ অয়েল বা ভালোমানের সানফ্লাওয়ার তেল ব্যবহার করুন। তাতে পরিমাণে কম লাগে ও এতে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল থাকেই না। ...
শীতকালে ঠান্ডা সমস্যা থেকে আপনার শিশুকে দূরে রাখুন

শীতকালে ঠান্ডা সমস্যা থেকে আপনার শিশুকে দূরে রাখুন

Health, Health and Lifestyle, Kids Health
রাফিজার বয়স সাড়ে চার মাস। বেশ হাসি-খুশিই ছিল। বুকের দুধ পান করা আর ঘুমানোর সময়টুকু বাদ দিয়ে যতক্ষণ জেগে থাকত ততক্ষণ হাত-পা নেড়ে খেলা করত। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে খুব বিরক্ত করছে সে। ঠান্ডা লেগেছে তার। বাবা পাশের এক ওষুধের দোকান থেকে ঠান্ডাজনিত ওষুধ এনে খাওয়াচ্ছে। কিন্তু তারপরও ভালো হচ্ছে না। ঠিকমত ঘুম না হওয়ায় কান্নাকাটি করছে সে। এক পর্যায়ে মেয়ে একেবারে নেতিয়ে পড়ে। মেয়ের এ অবস্থা দেখে তারা দ্রুত পাশের একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানান রাফিজা নিওমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে। দ্রুত তাকে আইসিউতে ভর্তি করাতে হবে। প্র্য়া দশদিন আইসিউতে চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠে রাফিজা। তারপর কেবিনে দেয়া হয় তাকে। সব মিলিয়ে সতের দিন পর বাসায় ফিরে রাফিজা। শীতকালে প্রায়ই শিশুরা ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। এসময় শীতের সকালে খুব ঠান্ডা থাকে। আবার সন্ধ্যা বা রাতে আবার ঠান্ড...
কিশমিশ পানি খাওয়ার উপকার

কিশমিশ পানি খাওয়ার উপকার

Health, Health and Lifestyle, ভেষজ
আঙুর শুকিয়ে তৈরি করা হয় কিশমিশ।  ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ কিশমিশ খেতে পারেন পানিতে ভিজিয়ে । এজন্য ২ কাপ পানি ফুটিয়ে নামিয়ে নিন চুলা থেকে। গরম পানিতে ৫০ গ্রাম কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন রাতভর। পরদিন সকালে ছেঁকে নিন। এরপর সামান্য গরম করে লেবু মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে ও লিভার ভালো রাখে। পাকস্থলীতে অ্যাসিড জমতে দেয় না কিশমিশ পানি । তাই গ্যাস্ট্রিক কমাতেও কিশমিশ পানি খাওয়া যায়। কিশমিশের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কোলেস্টেরল দূর করে হার্ট ভালো রাখে কিশমিশ পানি । কিশমিশ পানির অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়। খাবার দ্রুত হজমে সহায়তা করে কিশমিশ ভেজানো পানি। কিশমিশে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। প্রচুর আয়রন আছে  কিশমিশে । নিয়মিত কিশমিশ ভেজানো পানি খেলে রক্ত স্বল্পতা দূর হয়। ক্যালসিয়াম হা...
হার্টের জন্য ঝুঁকি কমানোর উপায়

হার্টের জন্য ঝুঁকি কমানোর উপায়

Health, Health and Lifestyle
বিশেষজ্ঞদের মতে, হৃদরোগের চিকিৎসা জরুরি,  তারও আগে জরুরি এটি প্রতিরোধ করা। আমাদের অসতর্কতা ও খারাপ কিছু অভ্যাসের কারণেই হৃৎপিণ্ড নানা অসুখে পড়ে। তাই হার্টের জন্য দরকার ভালো একটি লাইফস্টাইল। হার্টের জন্য ডায়েট তেলযুক্ত খাবার অতিরিক্ত খাবেন না। বিশেষ করে লাল মাংস ও এতে থাকা চর্বি হার্টের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। স্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে এমন তেল যেমন এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল মাসে আধা লিটার খেতে পারেন একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষ- এমনটা জানিয়েছেন ব্যাঙ্গালোরের ডাক্তার রাজপাল সিং। এছাড়া ডায়েট মেন্যুতে প্রচুর সবুজ রাখতে হবে। বিভিন্ন ধরনের বাদাম খান প্রতিদিন। প্রোটিন ও ফাইবার খাওয়াও জরুরি। হার্ট ভালো রাখতে ব্যায়াম করুন নিয়মিত ব্যায়াম হার্ট ভালো রাখে।  সপ্তাহে ৫ দিন ৪০ মিনিট করে ব্যায়াম করলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায় ৩০ শতাংশ। পাশাপাশি বাড়তি ওজন, রক্তে চিনির পরিমাণ ও কোলেস্টেরল কমে। হার্ট ভালো রাখতে ...
এ খাবারগুলো খেয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাচ্ছেন না তো!

এ খাবারগুলো খেয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাচ্ছেন না তো!

Health, Health and Lifestyle
এ মহামারিাকালে সচেতন থাকার বিকল্প নেই। পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকেও রাখতে হবে ফিট। তাই নজর দিন খাদ্যাভ্যাসে। প্রতিনিয়ত আমরা নিজেদের অজান্তে এমন সব খাচ্ছি যা দুর্বল করে দিচ্ছে আমাদের মহামূল্যবান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা । যেসব খাবার কমিয়ে দেয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেসব খাবারে অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা চিনি বা রিফাইন্ড সুগার ব্যবহৃত হয়, সেগুলো খেলে দুর্বল হয়ে পড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। চিনির বদলে খাবার মিষ্টি করতে গুড় বা মধু ব্যবহার করতে পারেন। কোল্ড ড্রিংকস বা সোডা জাতীয় পানীয় মেদ বাড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কমিয়ে দেয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা । চিনি ছাড়া এসবে বলতে গেলে আর কিছুই থাকে না। আর অতিরিক্ত চিনি এমনিতেও অনেক বিপদ ডেকে আনে। ডুবো তেলে ভাজা খাবারে থাকা ফ্যাট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে। এর বদলে সেদ্ধ অথবা এয়ার ফ্রায়ারে প্রস্তুত খাবার খান। বেক করেও খেতে পারেন। দোকান...
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পরামর্শ

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পরামর্শ

Health, Health and Lifestyle
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পরামর্শ  । বর্তমান সময়ে বেশি প্রচলিত রোগব্যাধির মধ্যে ডায়াবেটিস অন্যতম। ২০২১ সালের এক জরিপ অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী প্রায় ৫৩৭ মিলিয়ন প্রাপ্তবয়স্ক (২০-৭৯ বছর) ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পরামর্শ রইল এবার তথ্যসূত্র আমাদের শরীরের অভ্যন্তরীণ ক্রিয়াকলাপে বিভিন্ন হরমোনের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব থাকে। যার মধ্যে ইনসুলিন একটি। ইনসুলিন আমাদের শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। কিন্তু অনেক সময় এই বিশেষ হরমোন টি পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি হয়না কিংবা এর কার্যকলাপে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটে তখন যে রোগের দেখা মেলে তা হচ্ছে ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ। সাধারণত বংশগত কারনে এ রোগ বেশি হয়ে থাকে। সাধারণত অসুস্থতা থেকে মারাত্মক অসুস্থতা এমন কি মৃত্যুর কারন ও হতে পারে ডায়াবেটিস।   ডায়াবেটিস রোগটি একেবারে নির্মূল করার মতো কোনো চিকিৎসা নেই। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পরা...
হেলথ টিপস : জেনে নিন দুর্দান্ত ১১টি স্বাস্থ্য টিপস

হেলথ টিপস : জেনে নিন দুর্দান্ত ১১টি স্বাস্থ্য টিপস

Health, Health and Lifestyle
আজ আপনাদের জন্য রইল দুর্দান্ত ১১টি হেলথ টিপস। এই হেলথ টিপস / স্বাস্থ্য টিপসগুলো অনুসরণ করলে বেঁচে যাবে হাসপাতালের খরচ। ডাক্তারের ফোন নম্বর ও খুঁজতে হবে না হন্যে হয়ে ।   যারা ডায়াবেটিসের সমস্যায় ভুগছেন তারা নিয়মিত অ্যালোভেরা রস খেলে রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ কমিয়ে আনতে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। শরীরের মেদ ঝরাতে ঈষদুষ্ণ পানির গুরুত্ব অনেক। তাই অনেকেই আছেন সকালে ঈষদুষ্ণ গরম পানির মধ্যে লেবু ও মধু দিয়ে খান রোগা হওয়ার জন্য। ঈষদুষ্ণ পানি পান করলে শরীরের মেটাবলিক রেট বাড়ে এবং বেশি ক্যালরি পোড়ে। ঈষদুষ্ণ পানি খেলে খিদে কমে যায় তার ফলে ওজন বেশি বৃদ্ধি পেতে পারে না। কোষ্ঠকাঠিন্যের ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ দেয় ঈষদুষ্ণ পানি। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন তারা সকালে ঘুম থেকে উঠেই যদি এক গ্লাস উষ্ণ পানি খেতে পারেন তাহলে পেটের সমস্যা একেবারেই কমে যাবে। পেটের সমস্যায় ভোগা রো...
প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের কিছু টিপস

প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের কিছু টিপস

Health, Health and Lifestyle
ডায়াবেটিস হলে শরীর স্বাভাবিক উপায়ে ইনসুলিন বানাতে পারে না। তখন চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হয় বিকল্প উপায়ে। চাইলে প্রাকৃতিকভাবেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় সুগার। ২০-৩০ মিনিট টানা হাঁটলেই সুগার হাতের মুঠোয় থাকবে। নাচ, হাইকিং, সাঁতার কাটলেও সুগার কমবে। ভাতের পরিবর্তে রুটি-সবজি বেশি খান। প্রতিদিন ভুট্টা, বার্লি, ওট খেতে পারেন। নারীদের ২৫ গ্রাম ও পুরুষদের প্রতিদিন ৩৮ গ্রাম আঁশ জাতীয় খাবার খেতে হবে। সাদা চালের গ্লাইসেমিক সূচক ৭০-৭৭। বাদামি চালের ৬৪-৭২। তাই সুগার কমাতে বাদামি চাল খান। কম জিআই খাবারের তালিকায় আছে শিম, ডাল, মটরশুঁটি, গমের রুটি, নাশপতি, আপেল, কমলা, মাশরুম, টকদই এমনকি ডার্ক চকলেটও খেতে পারেন। ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের শরীর হাইড্রেটেড রাখতে হবে। পর্যাপ্ত পানি পান করলেও রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে। দুশ্চিন্তা করলে কিছু হরমোন বেড়ে যায়। এতে সুগারও বাড়ে। ফুরফুরে মেজাজে থ...
ভিটামিন ও খনিজ : এই ৭টি মিস করছেন না তো?

ভিটামিন ও খনিজ : এই ৭টি মিস করছেন না তো?

Health, Health and Lifestyle
দৈনন্দিন জীবনে আমাদের ভিটামিন ও খনিজ প্রয়োজন। এর মধ্যে কিছু ভিটামিন ও খনিজ আছে যেগুলো প্রতিনিয়ত আমাদের লাগবেই। এগুলো সম্পর্কে জানাচ্ছেন মাহমুদ হোসাইন সরকার   ভিটামিন ও খনিজ পটাশিয়াম আপনার খাবারে এই খনিজ উপাদানটি খুবই প্রয়োজন। কেননা এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। সেই সাথে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায় এবং হাড়ের ক্ষয়রোধ করে। স্নায়ু ও পেশীর কার্যক্রম সচল রাখতে এর বিকল্প নেই। দুধ, গোলআলু, মিষ্টিআলু, কলা, অ্যাভাকেডো এবং মটরশুটির মধ্যে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম পাওয়া যায়।   ম্যাগনেশিয়াম ভিটামিন ও খনিজ এর মধ্যে হাতের কাছে সহজে পাওয়া  সবজি পালংশাক ম্যাগনেশিয়ামের সবচেয়ে বড় উৎস। শিম, ছোলা, সকল প্রকার শস্য দানা এবং বাদামে (বিশেষ করে কাঠবাদাম) প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম থাকে। রোগ-শোক দুরে রাখতে দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় এসব খাবার রাখা উচিত। আপনার যদি পাকস্থলী অথবা অন্ত্রের সমস্যা...
কাদের জন্য পেয়ারা খাওয়া একেবারেই উচিৎ নয়!

কাদের জন্য পেয়ারা খাওয়া একেবারেই উচিৎ নয়!

Health, Health and Lifestyle
য়ারাবেশ পুষ্টিকর পেয়ারা। এতে ক্যালরি কম, ফাইবার প্রচুর।  পেয়ারার উপকার অনেক। এমনকি এর পাতারও আছে ওষুধি গুণ। পেয়ারা কেন খাবেন? একটি মাঝারি সাইজের পেয়ারায় ১০০ ক্যালোরি ও ২০ গ্রামের মতো শর্করা থাকে। পেয়ারায় আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি ও পটাসিয়াম। এতে চর্বি খুবই কম-মাত্র ১.৬ গ্রাম। পেয়ারা প্রোটিনসমৃদ্ধ। একটি পেয়ারায় প্রায় ৪-৫ গ্রাম আমিষ থাকে।   যারা কম খাবেন পেট ফাঁপার সমস্যা থাকলে পেয়ারা কম করে খাবেন। এতে ভিটামিন সি ও ফ্রুকটোজের পরিমাণ বেশি। অতিমাত্রায় খেলে তাই পেট ফাঁপবেই। আবার অনেকেই ফ্রুকটোজ ম্যাল-অ্যাবসরবশন সমস্যায় আক্রান্ত। তারাও পেয়ারায় থাকা প্রাকৃতিক চিনি সহজে হজম করতে পারেন না। যাদের  ইরিটেটেড বাওয়েল সিনড্রোম সমস্যা রয়েছে তারাও ঘন ঘন পেয়ারা খেতে যাবেন না। এমনিতে পরিমিত মাত্রায় পেয়ারা খেলে এর ফাইবার হজমে সাহায্য করে ঠিকই, তবে আইবিএ...
নবজাতকের গোসল : কখন করাবেন, কখন করাবেন না

নবজাতকের গোসল : কখন করাবেন, কখন করাবেন না

Cover Story, Health, Health and Lifestyle
অনেকে প্রশ্ন করেন, নবজাতকের গোসল কখন করাতে হবে। কিংবা সিজারে বাচ্চা হলে তাকে কতক্ষণ পর গোসল করাতে হবে? এ বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. নাঈমা সুলতানা। নবজাতককে প্রথম তিন দিন গোসল করানো যাবে না। সেটা নরমাল কিংবা সিজারেই হোক। আলাদা কোনো নিয়ম নেই। জন্মের পর থেকেই তার জন্য নিয়ম কানুন সব স্বাভাবিক।   নবজাতকের গোসল ও তাপমাত্রা অনেকে জানতে চান নবজাতকের গোসল করানোর সময়  কত তাপমাত্রার পানি দিয়ে গোসল করাতে হবে?  কুসুম গরম নাকি ঠান্ডা? এক্ষেত্রে পরামর্শ হলো, যে তাপমাত্রা সহনীয় মনে হয়, সেটা। তবে খেয়াল রাখতে হবে, নবজাতকের গোসল যেন দীর্ঘসময় ধরে না হয়। শীতকালে কোনো বাচ্চার জন্ম হলে আমরা মায়েদের পরামর্শ দিই, নবজাতকের গোসল এর সময় শিশুকে টাওয়েলে কিছুটা পেচিয়ে রাখতে। এতে তার শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকবে। অনেকে গরমকালে বাচ্...
জেনে রাখুন কিছু প্রয়োজনীয় হেলথ টিপস

জেনে রাখুন কিছু প্রয়োজনীয় হেলথ টিপস

Cover Story, Health and Lifestyle
জেনে রাখুন কিছু প্রয়োজনীয় হেলথ টিপস স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। এই স্বাস্থ্য যদি ভালো না থাকে তাহলে আপনি কি সুখে থাকবেন? পারবেন না। কারণ আপনার শরীর যদি ভালো না থাকে তাহলে কোন কিছুতেই আপনি ভালো থাকা যায় না। তাই সবার আগে চাই সুস্থ শরীর। আর শরীর সবসময় সুস্থ রাখার জন্য আমাদের অনেক নিয়ম মেনে চলতে হয় যা স্বাস্থ্য রক্ষায় খুব প্রয়োজনীয়। কিছু সহজ টিপস যা মেনে চললে আপনি সর্বদাই ভালো থাকবেন। জেনে নিন নিয়মগুলো। ১। যখন আপনি খেতে বসবেন কখনোই একবারে বেশি খাবেন না। অল্প করে খান, তবে একটু পর পর। প্রতিদিন ৮ গ্লাস পানি পান করুন। ২। অফিসে সবসময় বাসা থেকে লাঞ্চ নিয়ে যান। তাহলে বাইরের খাবার খাওয়া থেকে বেঁচে যাবেন। ৩। কাজের মঝে অবশ্যই টি ব্রেক নিন। কারণ একটানা কাজ করতে গেলে কিছুটা হলেও শরীরে চাপ পড়ে। ৪। যে কোন জায়গায় লিফট ব্যাবহার করা থেকে বিরত থাকুন। চেষ্টা করুন সিঁড়ি বেয়ে উঠতে। ৫। সবসময় রান্ন...

Please disable your adblocker or whitelist this site!