Thursday, December 19
Shadow

Tag: kids story

সায়েন্স ফিকশন গল্প  : একরোখা রতন

সায়েন্স ফিকশন গল্প : একরোখা রতন

Kidz, Stories for Kids
চোখ মেলতেই চোখ ধাঁধিয়ে গেল ছেলেটার। একরাশ সাদা। ধপধপে সাদা। যতদূর চোখ যায় ততদূর। মিশমিশে কালো থাকলেও যে কথা, সাদা থাকলেও ব্যাপারটা একই। কিছুই দেখা যাবে না। সময়ের গতিও বোঝা যাচ্ছে না। সেকেন্ড মানে কি? ভুলে গেছে ছেলেটা। এমনকি নিজের নামটাও। ডান হাতটা তুলে আনল চোখ বরাবর। নিজের অস্তিত্ব আছে বুঝতে পেরে আশ্বস্ত হলো কিছুটা। ‘গুড মর্নিং। ১.. ২.. ৩.. ৪…।’এভাবে পনের পর্যন্ত গুনল স্পিকারে ভেসে আসা একটা কণ্ঠ। এরপরই চোখে উজ্জ্বল সাদা আলোটা সয়ে এলো। অবাক হলো ছেলেটা। ঠিক তার মতোই সাদা টিশার্ট আর সাদা প্যান্ট পরা কয়েকশ ছেলে দাঁড়িয়ে। হলরুমটার দেয়াল সম্ভবত কেউই দেখছে না। ছেলেটা দেখেই বুঝল বাকি ছেলেগুলো তারই বয়সী। অদ্ভুত ব্যাপারটা টের পেল বেশ কয়েক সেকেন্ড পর। সামনে থাকা বিভ্রান্ত ছেলেগুলোর চেহারা হুবহু একই রকম।‘হ্যালো রতন।’আবারও স্পিকারের গলা। কথাটা কাকে বলল লোকটা? রতন কে?‘ওহ! আমিই তো রতন!’গোটা হলরুমের সমস...
জাদুর কাগজের গল্প : ছোটদের গল্প

জাদুর কাগজের গল্প : ছোটদের গল্প

Kidz, Stories for Kids
আজ তোমাদের শোনাবো এক জাদুর কাগজের গল্প। এ কাগজে যেটার ছবি আঁকা হয়, সেটাই চলে আসে। আর সেই জাদুর কাগজ পেয়ে গেলো মিতু। তারপর কী হলো? চলো তো আমরা গল্পটা শুনি।   একদিন মিতু যাচ্ছিল স্কুলে। । আজ সে দেরি করে ফেলেছে। সবাই আগে আগে হাঁটছে সে পেছনে পড়ে গেছে। কেন পেছনে পড়ে গেলো? কারণ মিতুর একটা পা নেই। সে ক্রাচে ভর করে হাঁটে। এ জন্যই তার স্কুলে যেতে একটু দেরি হয়। মিতুর কাঁধে একটা স্কুল ব্যাগ আছে। ব্যাগের গায়ে কী দারুণ একটা পাখির ছবি! ছবিটা মিতু নিজেই এঁকেছে। সে অনেক সুন্দর ছবি আঁকতে জানে। কিছুদূর যেতেই একটা ছায়া ঘেরা রাস্তা। আশপাশে আর কেউ নেই। মিতু গুন গুন করে ছড়া বলতে বলতে হেঁটে যায়। মিতু: টুইংকেল টুইংকেল লিটল স্টার, হাউ আই ওয়ান্ডার হোয়াট ইউ আর। এটা কী? ওমা কত্ত বড় একটা পাখি! মিতু খুব অবাক হয়। মিতু: আরে! এটা তো আমার আঁকা পাখি! ব্যাগের গায়ে মিতু এই পাখিটাকেই এঁকেছিল। কিন্তু এত বড় লা...

Please disable your adblocker or whitelist this site!