Monday, January 13
Shadow

Health and Lifestyle

কিডনি সুস্থ রাখার ৫ উপায়

কিডনি সুস্থ রাখার ৫ উপায়

Health and Lifestyle
আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হল বৃক্ক বা কিডনি। শরীরের সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখতে কিডনির যত্ন নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। আর কিডনি ভাল রাখতে আমাদের কিছু নিয়ম অবশ্যই মেনে চলা উচিৎ। আসুন জেনে নেওয়া যাক কিডনি সুস্থ রাখার কিছু উপায়। ১। প্রতিদিন অবশ্যই অন্তত ৭-৮ গ্লাস (২-৩ লিটার) পানি খাওয়া দরকার। ২। প্রস্রাব কখনওই চেপে রাখবেন না। এতে সংক্রমণ (ইনফেকশন) হওয়ার ভয় থাকে। ৩। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ, বিশেষ করে ব্যথানাশক ওষুধ বা কোনও অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। ৪। আপনার বয়স চল্লিশ বছরের বেশি হয়ে গেলে নিয়মিত বছরে অন্তত একবার ডায়বেটিস ও ব্লাড প্রেশার পরীক্ষা করান। ডায়বেটিস বা ব্লাড প্রেশার থাকলে তা নিয়ম মেনে নিয়ন্ত্রনে রাখুন। ৫। বছরে অন্তত একবার প্রসাবের মাইক্রো-এলবুমিন পরীক্ষা করান।...
কিডনি সমস্যা ও তার প্রতিকার

কিডনি সমস্যা ও তার প্রতিকার

Health and Lifestyle
কিডনি আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। আমাদের শরীরের তলপেটের বিপরীত দিকে ৪ থেকে ৫ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যরে মুষ্টি আকৃতির দুটি কিডনি থাকে। কিডনি, হার্ট, ফুসফুস, মস্তিষ্ক, লিভার প্রভৃতি অঙ্গের কাজের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত। কিডনির সব চেয়ে ক্ষুদ্র অংশ হল নেফ্রোন। প্রতিটি কিডনিতে প্রায় ১০ লাখ নেফ্রোন থাকে যার প্রতিটিই রক্ত পরিশোধনের ক্ষুদ্র ছাঁকুনি হিসেবে কাজ করে। শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় পদার্থ বের করে দেয়া, রক্ত পরিশোধন, পানি ও খনিজ লবণের ভারসাম্য রক্ষা, হরমোন উৎপাদন, এসিড এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ প্রভৃতি কিডনির প্রধান কাজ। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, কিডনির সর্বোচ্চ শতকরা ৯০ ভাগ সঠিকভাবে কাজ না করলেও একজন মানুষ তেমন বড় কোনো সমস্যা ছাড়াই বেঁচে থাকতে পারে; তবে এ সংখ্যা সবার ক্ষেত্রে একই রকম নাও হতে পারে। চলুন দেখি সচরাচর কী কী কিডনি রোগ আমাদের শরীরে বাসা বাঁধতে পারে- পায়েলো নেফ্রাইটিস : ব্যাকটেরিয়াজনিত কা...
কিডনি রোগের ১০ লক্ষণ, জানেন কি?

কিডনি রোগের ১০ লক্ষণ, জানেন কি?

Health and Lifestyle
কিডনি দেহের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। কিডনি রোগ খুব নীরবে শরীরের ক্ষতি করে। খুব জটিল অবস্থা না হওয়া পর্যন্ত সাধারণত লক্ষণগুলো ভালোভাবে প্রকাশও পায় না। তাই কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলো আগে থেকেই জেনে রাখা জরুরি। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ ডাইজেস্ট জানিয়েছে কিডনি রোগের লক্ষণগুলোর কথা। ১. প্রস্রাবে পরিবর্তন কিডনি রোগের একটি বড় লক্ষণ হলো প্রস্রাবে পরিবর্তন হওয়া। কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাব বেশি হয় বা কম হয়। বিশেষত রাতে এই সমস্যা বাড়ে। প্রস্রাবের রং গাঢ় হয়। অনেক সময় প্রস্রাবের বেগ অনুভব হলেও প্রস্রাব হয় না। ২. প্রস্রাবের সময় ব্যথা প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া কিডনির সমস্যার আরেকটি লক্ষণ। মূলত প্রস্রাবের সময় ব্যথা, জ্বালাপোড়া- এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের লক্ষণ। যখন এটি কিডনিতে ছড়িয়ে পড়ে তখন জ্বর হয় এবং পিঠের পেছনে ব্যথা করে। ৩.প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া প্রস্রাবের সাথে রক্ত ...
এই ৫টি নিয়ম মেনে চলুন, দূরে থাকবে কিডনির সমস্যা

এই ৫টি নিয়ম মেনে চলুন, দূরে থাকবে কিডনির সমস্যা

Cover Story, Health and Lifestyle
আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হল বৃক্ক বা কিডনি। আমাদের শরীরের রক্ত পরিশোধনকারী অঙ্গ হল কিডনি। শরীরে জমে থাকা নানা রকম বর্জ্য পদার্থ পরিশোধিত হয় কিডনির মাধ্যমে। ভারতে দীর্ঘদিন ধরে কিডনির সমস্যায় ভুগছেন, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। সংখ্যাটা দিনে দিনে বেড়েই চলছে! জানা গিয়েছে, কিডনির সমস্যায় আক্রান্তদের মধ্যে পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের সংখ্যাটাই বেশি। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, কিডনির নানা সমস্যায় মহিলাদের আক্রান্ত হওয়ার হার প্রায় ১১.৩৬ শতাংশ। অন্যদিকে, ৯.৪৮ শতাংশ পুরুষদের মধ্যে কিডনির সমস্যা দেখা গিয়েছে। মাত্রাতিরিক্ত শারীরিক-মানসিক চাপ এবং অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের ফলে কিডনির নানা সমস্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। শরীরের সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখতে কিডনির যত্ন নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। আর কিডনি ভাল রাখতে আমাদের কিছু নিয়ম অবশ্যই মেনে চলা উচিৎ। আসুন জেনে নেওয়া যাক কিডনি সুস্থ র...
দাঁত ও নখের সাদা দাগ যে রোগের লক্ষণ

দাঁত ও নখের সাদা দাগ যে রোগের লক্ষণ

Health and Lifestyle
দাঁত ও নখের সাদা দাগ যে রোগের লক্ষণ মানবদেহের ভেতরে রোগের প্রতিফলন ঘটে শরীরের বাহ্যিক নানা লক্ষণের মাধ্যমে। অনেক সময় দাঁত ও নখের উপর তৈরি হওয়া সাদা ছোপ ছোপ দাগ রোগের কারণ হতে পারে। সম্প্রতি মান্থলি হেলথ জার্নাল অফ টরোন্টোতে এই বিষয়ে বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। যে কারণে দাঁতের উপরে সাদা দাগ : যদিও শিশুদের দাঁতের মধ্যে এই ধরনের দাগ সাদা দেখা যায়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই দাগ মিলিয়েও যায়। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্ক মানুষদের দাঁতে এই সাদা দাগ সাধারণ ভাবে এনামেল ঘটিত সমস্যাকে চিহ্নিত করে। ডাক্তারি পরিভাষায় এই রোগের ন‌াম 'এনামেল হাইপোপ্ল্যাসিয়া'। এটা দাঁতের ক্ষয়ের প্রথম লক্ষণ। এই রোগের কোন ঘরোয়া প্রতিকার খুঁজে পাওয়া মুশকিল। ক্যালসিয়াম পাউডার দিয়ে নিয়মিত দাঁত মাজলে কিছুটা প্রতিকার সম্ভব। ফলে দাঁতের ডাক্তারের দ্বারস্থ হওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। এছাড়া অনেক সময়ে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগের কারণেও দাঁতে এরকম...
কোন রক্ত গ্রুপে কোন রোগের ঝুঁকি বেশি

কোন রক্ত গ্রুপে কোন রোগের ঝুঁকি বেশি

Cover Story, Health and Lifestyle
রক্তের গ্রুপ পজিটিভ না নেগেটিভ বা  রোগের ঝুঁকি  সেই নিয়েই এত দিন বেশি মাথা ঘামাতো মানুষ। বিশেষ করে বিয়ের ক্ষেত্রে রক্তের গ্রুপ ম্যাচিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ এর সঠিক ম্যাচিংয়ের ওপরই নির্ভর করে পরবর্তী প্রজন্মের সুস্থতা। এছাড়া যদি হয় 'ও' নেগেটিভ। তাহলে তো বড় অসুখ সহজেই হামলা করে বসতে পারে। তাই ‌'ও' নেগেটিভ গ্রুপের মানুষকে আগে থেকেই অতিরিক্ত সচেতন থাকতে হয়। তবে শুধু নেগেটিভ বা পজেটিভ নয়, 'এ', 'বি', 'ও' এবং 'এবি' গ্রুপের ওপরও নির্ভর করে নানা রোগের ধরণ ও প্রবণতা। আসুন জেনে নিই কোন গ্রুপের রক্তবহনকারীকে কোন কোন রোগ থেকে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ১. হৃদরোগ : যাদের রক্তের গ্রুপ এবি বা বি তাদের হার্টের রোগ বা হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি থাকে প্রবল। আর যাদের ও গ্রুপের রক্ত তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। ২. আলসার : যাদের রক্তের গ্রুপ 'ও' তাদের অন্য আর যে কারুর চেয়ে আলসারে...
সব মাথা ব্যথা মাইগ্রেন নয়

সব মাথা ব্যথা মাইগ্রেন নয়

Health and Lifestyle
মাথা ব্যথায় আমরা অল্প বিস্তর সবাই ভুগে থাকি। অনেক সময়ই ব্যাপারটা নিয়ে অবহেলা করি। হাতের সামনে যা ওষুধ পাই, তাই খেয়ে নেই। কিন্তু জানেন কি? সব মাথা ব্যথা মাইগ্রেন নয়। মাথাব্যথা অনেক প্রকার হয়। আর যা কমানোর জন্য ওষুধ খেলেই হয় না। অনেক সময়ই বড় আকার ধারণ করতে পারে এই মাথা ব্যথা। মাইগ্রেন: কপালের একদিকে অসহ্য ব্যথা হবে। হঠাৎ করে কমে গিয়ে আবার ফিরে আসবে। বমি বমি ভাব থাকবে। এমনকী, চোখ ঝাপসাও হয়ে আসবে। এরকম হলে সেটা অবশ্যই মাইগ্রেনের লক্ষণ। হজমের সমস্যায় মাথাব্যথা: গোটা কপাল জুড়ে ব্যথা হবে। চোখের পাতাতেই ব্যথার প্রভাব থাকবে। এরকম ব্যথা অনেকসময়ই হয় কিডনি-র সমস্যা, গলব্লাডারের সমস্যা বা বদহজম হলে। মানসিক চাপের মাথাব্যথা: এই ধরণের ব্যথা মূলত হয়, কপাল থেকে মাথার পিছন দিক হয়ে ঘাড়ে। এই ব্যথা মূলত বেশিমাত্রায় হয় রাতে শোওয়ার সময়। এই ধরণের ব্যথার কারণ অতিরিক্ত কাজের চাপ...
কি কি কারনে মাথা ব্যথা করে ও প্রতিকারের উপায়

কি কি কারনে মাথা ব্যথা করে ও প্রতিকারের উপায়

Health and Lifestyle
মাথা ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা। কমবেশী সকলেই মাথা ব্যথা সমস্যায় ভুগি। যদিও বেশীর ভাগ মাথাব্যথা বিরক্তিকর, তবে মাথা ব্যথা মারাত্মক রোগ নির্দেশ করে না। চলুন মাথা ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নেই। মাথা ব্যথার কারণঃ মাথাব্যথা বিভিন্ন কারনে হয়ে থাকে। মূলত দুশ্চিন্তা ও মাইগ্রেন শতকরা ৯০ ভাগ মাথা ব্যথার জন্য দায়ী। মাথা ব্যথা নানা রকমের! টেনশন কিংবা দুশ্চিন্তা জনিত মাথা ব্যথা, মাইগ্রেন, ক্লাস্টার , সাইনাস কিংবা চক্ষু জনিত মাথা ব্যথা। হরমোন জনিত মাথাব্যথা তাছাড়া মগজের টিউমার, মগজের ভিতর রক্তপাত, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি কারণে মাথাব্যথা হয়। মাথা ব্যথার চিকিৎসাঃ যেহেতু মাথা ব্যথা খুবই সাধারণ একটি রোগের নাম তাই আমাদের সবার এর ঘরোয়া প্রতিকার সম্পর্কে জানা দরকার। লেবু (Lemon): ঝটপট মাথাব্যথা সারিয়ে তুলতে লেবুর তুলনা হয়না। মাথাব্যথা শুরু হওয়ার সাথে সাথে আপনি যদি গরম পানির সাথে লেবু মিশিয়ে খান তাহল...
দ্রুত মাথা ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়

দ্রুত মাথা ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়

Cover Story, Health and Lifestyle
জীবনে কখনো মাথা ব্যথায় ভোগেননি এমন লোক হয়তো খুঁজে পাওয়া মুশকিল। বিভিন্ন কারণে মাথা ব্যথা হয়। এর মধ্যে রয়েছে, দুশ্চিন্তা, মাইগ্রেন, অতিরিক্ত ধূমপান, ব্যথানাশক ওষুধের বেশি ব্যবহার, শরীরের পানি শূন্যতা ইত্যাদি। মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ওষুধ সেবন করেন। তবে ওষুধ সেবনের আগে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি আছে, যেগুলো পালন করলে মাথা ব্যথা থেকে কিছুটা মুক্তি পাওয়া যাবে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপটেন হোম রেমিডি জানিয়েছে দ্রুত মাথা ব্যথা থেকে রেহাই পাওয়ার কিছু ঘরোয়া উপায়। আদা আদা মাথার রক্তনালির প্রদাহ কমাতে সাহায্য করবে। এতে মাথা ব্যথা কমবে। সমপরিমাণ আদার রস ও লেবুর রস মিশিয়ে খান।  মাথা ব্যথা থাকলে দিনে দুই থেকে তিনবার এটি খেতে পারেন। এক চা চামচ শুকনো আদা গুঁড়ো, দুই টেবিল চামচ পানির মধ্যে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এটি কয়েক মিনিটের জন্য কপালে লাগিয়ে রাখুন। এতে ব্যথা কমবে। এ ছাড়া আদা...
ত্বকের যত্নে ডাবের পানির দারুণ কার্যকরী কিছু রেসিপি

ত্বকের যত্নে ডাবের পানির দারুণ কার্যকরী কিছু রেসিপি

Health and Lifestyle
ত্বকের যত্নে আমরা ন্যাচারাল উপাদানগুলোকে একটু বেশী প্রাধান্য দেই এবং ভরসা করি। কারণ ন্যাচারাল উপাদানগুলোতে কেমিক্যাল থাকে না এবং সাইড এফেক্ট নেই বললেই চলে। আর এ কারণেই অনেক ধরণের ন্যাচারাল উপাদানকেই আমরা আমাদের ত্বকের বান্ধব বানিয়েছি। তেমন একটি ন্যাচারাল উপাদান হলো ডাবের পানি। তৃষ্ণা মেটাতে তো ডাবের পানির জুড়ি নেই। তেমনি, এই ডাবের পানি আমাদের ত্বকের যত্নে বহু উপকারী চলুন জেনে নিই, ত্বকের যত্নে ডাবের পানির কিছু ব্যবহার সম্পর্কে। ডাবের পানিতে রয়েছে, এসেনশিয়াল মিনারেলস, ভিটামিনস, সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম। এছাড়াও এতে অ্যান্টি মাইক্রোভাল এবং অ্যান্টি ফাংগাল প্রপার্টিস রয়েছে, যা ব্রণের হাত থেকে স্কিনকে বাঁচায় এবং স্কিনের দাগ-ছোপ হালকা করতে সাহায্য করে। এছাড়া ডাবের পানিতে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি স্কিনের সানবার্ন দূর করে এবং স্কিন টোন লাইট করে। ক্লিঞ্জার হিসেবে (রেসিপি – ১...
গর্ভাবস্থায় ডাবের পানি পানের সাত গুণ

গর্ভাবস্থায় ডাবের পানি পানের সাত গুণ

Health and Lifestyle
গর্ভাবস্থায় শরীরে যেন পানিস্বল্পতা না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। এ জন্য পর্যাপ্ত পানি তো পান করবেনই, পাশাপাশি পান করতে পারেন ডাবের পানি। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই পানি গর্ভাবস্থায় বেশ উপকারী। গর্ভাবস্থা;য় ডাবের পানি পানের উপকারিতার কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট টপটেন হোম রেমিডি। ১. কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে কোষ্ঠকাঠিন্য গর্ভাবস্থায় একটি প্রচলিত সমস্যা। গর্ভাবস্থায় প্রোজেসটেরন হরমোন বেড়ে যাওয়ার কারণে এবং আয়রন সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার কারণে সাধারণত এ সমস্যা হয়। এ সময় আঁশসমৃদ্ধ ডাবের পানি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে কাজ করে। ২. বুক জ্বালাপোড়া কমায় কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো বুক জ্বালাপোড়া গর্ভাবস্থায় খুব প্রচলিত একটি সমস্যা। ডাবের পানি এ সমস্যা অনেকটা কমাতে সাহায্য করে। ডাবের পানি পান এসিডের মাত্রাকে কমায়। এতে হজমের সমস্যা ও বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা প্রতিরোধ হয়। ৩. কর্মক্ষম রাখে গর্ভাবস্...
ডাবের পানি যত উপকার

ডাবের পানি যত উপকার

Health and Lifestyle
ডাবের পানি নি:সন্দেহে শরীরের জন্য উপকারি তবে এটি নিয়ে মানুষের মনে যে ভ্রান্তধারণাগুলো আছে সেটি আজকের লেখাটিতে পরিষ্কার কারা চেষ্টা করা। ডাবের পানির অনেক উপকার ১. ডাবের পানি পান করলে ওজন কমে: বাজারচলতি জুস ও ড্রিংকস-এর তুলনায় ডাবের পানির ক্যালরি কম, এটা সত্য, তাই বলে এটা একেবারে পানির মতো ক্যালরিমুক্ত, চিনিমুক্ত পানীয় নয়। তাই ওজন কমাবে, এমন ধারণার কোনো ভিত্তি নেই। ডাবের পানি শুধু পানীয় হিসেবেই উপকারী তা নয়, ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ লবণ ও নানা রকম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, যা অনেক জটিল রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে। ২. ডাবে অনেক পটাশিয়াম: এটা ঠিক যে ডাবের পানিতে পটাশিয়াম আছে। কিডনিতে সমস্যাজনিত রোগীদের ডাবের পানি কম খেতে বলা হয়। কিন্তু এর চেয়ে বেশি পটাশিয়াম আছে এমন খাবার কিন্তু তাঁরা দিব্যি খেয়ে ফেলেন। ১০০ মিলিলিটার ডাবের পানিতে পটাশিয়ামের পরিমাণ ১৮৫ মিলিগ্রাম। ওদিকে একটা কলায় ৪২২...
ডাবের পানি শুধু উপকার নয়, করে অপকারও

ডাবের পানি শুধু উপকার নয়, করে অপকারও

Health and Lifestyle
ডাবের পানির উপকারিতা সকলেই জানে। ভাল স্বাস্থ্যের জন্য ডাবেরপানি যেমন উপকারী, তেমনই উজ্জ্বল ত্বকের জন্যও উপকারী ডাবের পানি। ফুটিফাটা রোদে হঠাৎ স্বস্তি দিতেও ডাবের পানির তুলনা নেই। তবে শুধু উপকারিতাই নয়, ডাবের পানির রয়েছে বেশ কিছু অপকারিতও।  ওয়েব ডেস্ক: ডাবের পানির উপকারিতা সকলেই জানে। ভাল স্বাস্থ্যের জন্য ডাবের পানি যেমন উপকারী, তেমনই উজ্জ্বল ত্বকের জন্যও উপকারী ডাবের পানি। ফুটিফাটা রোদে হঠাত্ স্বস্তি দিতেও ডাবের পানির তুলনা নেই। তবে শুধু উপকারিতাই নয়, ডাবের পানির রয়েছে বেশ কিছু অপকারিতও। জেনে নিন ডাবের পানির এমনই কিছু অপকারিতা- ক্যালরি বাড়ায় ডাব-এর পানি- যারা ওজন কমাতে চান তাদের ডাবের পানি বেশি না খাওয়াই ভাল। কারণ, ডাব-এর পানি শরীরে ক্যালরির মাত্রা বাড়ায়। অন্যান্য স্বাস্থ্যকরা পানীয় বা ফলের রসের তুলনায় ডাবের পানিতে চিনির পরিমান কম থাকে। তবুও ডাবের পানি খেলে নিমেষে ...
সুস্থ থাকুন এই গরমে

সুস্থ থাকুন এই গরমে

Health and Lifestyle
জেনে নিন গরমে সুস্থ থাকার জন্য কী করবেন প্রকৃতি জুড়ে এখন লু হাওয়ার মাতামাতি। প্রচণ্ড গরমে বাড়ে রোগবালাই ও হিট স্ট্রোক। এ সময় সুস্থতার জন্য সচেতন থাকতে হবে খাদ্যাভ্যাস ও আনুসাঙ্গিক অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে। জেনে নিন গরমে সুস্থ থাকার জন্য কী করবেন এবং কী করবেন না-   প্রচণ্ড দাবদাহে শরীর এমনিতেই গরম হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে এসময় দৈনন্দিন খাদ্য তালিকা নির্বাচন করুন বুঝেশুনে। অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। বেশি ঝাল মসলাযুক্ত খাবারও খাবেন না। পনির, মাখন ও চর্বিযুক্ত খাবার না খাওয়াই ভালো। প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। তাজা ফলের রসও সুস্থ রাখবে আপনাকে। লেমোনেড কিংবা অন্যান্য ড্রিংক পান করতে পারেন। তবে পানির বিকল্প হিসেবে নয়। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় পানি ও স্যালাইন সঙ্গে নিয়ে বের হবেন। কিছুক্ষণ পর পর মুখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিতে পারেন। ভেজা টিস্যু দিয়ে গলা ও ঘাড় মুছে নিলে...
মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া কি কোনো সমস্যা?

মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া কি কোনো সমস্যা?

Health and Lifestyle
একটি নির্দিষ্ট বয়সকালের পূর্বে যেমন মেয়েদের মাসিক শুরু হয়না তেমনি একটি নির্দিষ্ট বয়সকালের পর মেয়েদের মাসিক বন্ধ‌ও হয়ে যায়, আর এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বিভিন্ন কারণেও মেয়েদের মাসিক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই এই ঘটনাকে এড়িয়ে না গিয়ে মাসিক বন্ধ হবার সাথে সাথে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিৎ। প্রজননক্ষম নারীদের মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়াকে অ্যামেনোরিয়া বলা হয়ে থাকে। সাধারণত মেয়েদের ৮ থেকে ১৮ বছরের মধ্যবর্তী সময়ে প্রথম মাসিক দেখা দেয়। গড় হিসেবে ১২ বছর বয়সের মধ্যে অধিকাংশ মেয়েদের মাসিক শুরু হয়ে থাকে। কিন্তু ১৬ বছর হবার পরও মেয়েদের প্রথম মাসিক শুরু না হওয়াকে প্রাইমারি অ্যামেনোরিয়া বলে। অন্যদিকে নিয়মিত মাসিক থাকা অবস্থায় কোন মেয়ের পরপর তিন অথবা ততোধিক বার মাসিক না হলে সেটাকে সেকেন্ডারি অ্যামেনোরিয়া বলে। সাধারণত গর্ভাবস্থা ও দুগ্ধপানের সময় এই লক্ষণ দেখা দেয়। মেনোপজের পরেও মহিলাদের মাসিক হওয়...

Please disable your adblocker or whitelist this site!