Stories Archives - Page 8 of 20 - Mati News
Saturday, December 6

Stories

দৃষ্টিহীনের জন্য থার্ড আই

Stories
নবম শ্রেণিতে থাকতেই সন্ত্রাসীর ছোড়া এসিডে দগ্ধ হয়ে দৃষ্টিশক্তি হারান মাসুদা আক্তার মণি। তিনি এখন দেখতে পান না দেশ-মাটি, গাছ-পাখি, শরৎ-বসন্ত। তবে একটা জিনিস দেখেন ঠিকই— স্বপ্ন। আর সেই স্বপ্ন পূরণের সারথী হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে ওঠে সংগঠন থার্ড আই। জানাচ্ছেন কালবেলা’র চবি প্রতিনিধি রেদওয়ান আহমদ নানা বাধা পেরিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগে ভর্তি হতে পেরেছেন মণি। কিন্তু চিন্তা তো যায় না। কীভাবে পার করবেন বিশ্ববিদ্যালয় জীবন? তখনই মণির পাশে দাঁড়াল ‘থার্ড আই’ টিম। শ্রুতিলেখক হিসেবে লিখে দেওয়া এবং পাঠ্য রেকর্ড করে দেওয়াসহ বিভিন্নভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিল সংগঠনটি। এরপর মণিকে আর পিছু হটতে হয়নি একদমই। আংশিক বা পুরোপুরি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করে সংগঠনটি। ‘শেয়ার দ্য রেসপনসিবিলিটিস’ প্রতিপাদ্যে ২০১৯ সালের ১৬ জানুয়ারি মাসরুর ইশরাকের নেতৃত্বে আট স...
প্রাচীন মিশরে প্রাণীদের নিয়ে হুলুস্থুল কাণ্ড

প্রাচীন মিশরে প্রাণীদের নিয়ে হুলুস্থুল কাণ্ড

Stories
প্রাচীন মিশরীয়রা বিভিন্ন প্রাণীর পূজারি ছিল। এর মধ্যে কিছু প্রাণীর কদরই ছিল আলাদা।   গুবরে পোকার উপাসনা মিশরে জনপ্রিয় ছিল গুবরে পোকার কবচ। মিশরীয়রা তখন বিশ্বাস করত, এই পোকার জাদুকরী শক্তি আছে এবং তারা গোবর থেকেই জন্মায়। এ জন্য ওরা এ পোকার পূজাও করত। তারা তখনো জানত না যে, গুবরে পোকাও ডিম পাড়ে এবং সেই ডিম ফুটেই নতুন পোকা বেরিয়ে আসে। মিশরীয়রা আরও ভাবত, সূর্য হলো দেবতা গুবরে পোকার তৈরি একট বল। কুমিরের শহর মিশরের কোকডিলিপিলিস শহরটি ছিল ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের কেন্দ্রবিন্দু, যার মূলে ছিল কুমির দেবতা সোবেক। এখানে তারা একটি কুমির রাখত, যার নাম ছিল সুকুস। বিশ্বের নানা প্রান্তের লোকেরা এখানে আসত সুকুসকে দেখতে। কুমিরটিকে মিশরীয় দামি অলংকারে মুড়ে রাখত। ওটার ২৪ ঘণ্টা দেখাশোনার জন্য থাকত পুরোহিত। লোকজন কুমিরটির জন্য খাবার ও উপহার নিয়ে আসত। মারা গেলে তাকে বীরের সম্মান দেওয়া হ...
বগুড়ায় রহস্যঘেরা প্রাচীন পাণ্ডুলিপি

বগুড়ায় রহস্যঘেরা প্রাচীন পাণ্ডুলিপি

Stories
বগুড়ার উডবার্ন গণগ্রন্থাগারে কাচের বাক্সে বন্দি তিনটি পাণ্ডুলিপি আজও রহস্য হয়েই রয়েছে। তিনশ বছর হয়ে গেলেও করা যায়নি পাণ্ডুলিপির পাঠোদ্ধার। এসব পাণ্ডুলিপির কথা শোনার পর বহু দফা এসেছেন গবেষকরা; নেড়েচেড়ে দেখে আবার আসবেন জানিয়ে ফিরে গেছেন। কিন্তু কেউ আর ফিরে আসেননি। ফলে কাচের বাক্সেই বন্দি হয়ে আছে পাণ্ডুলিপিগুলো। সরেজমিন দেখা যায়, ধূসর বর্ণের কাগজের পাশগুলো অনেকটা পোকায় কাটা। তাতেই শোভা পাচ্ছে হাতের লেখা। লেখার ভাষা প্রাকৃত, পালি না সংস্কৃত—সেটিও নিশ্চিত করা যায়নি। যদিও ওই তিন পাণ্ডুলিপির মাথায় বাংলায় লেখা রয়েছে পৃথক তিনটি নাম। সেই নামগুলো হলো—পদ্মাপুরাণ, গোবিন্দ কথামৃত ও হিরণ্যকশিপুর। কাগজের ধরন দেখে গ্রন্থাগার সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এসব তুলট কাগজ। সে হিসেবে ন্যূনতম তিনশ বছরের প্রাচীন এসব পাণ্ডুলিপি। উডবার্ন গণগ্রন্থাগারের সহকারী গ্রন্থাগারিক আমির হোসেন জানান, ১৪ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য ও ৩ ইঞ্চ...
শিক্ষনীয় গল্প

শিক্ষনীয় গল্প

Stories
একদিন গাধা বাঘকে বলল — "ঘাসের রং নীল। " বাঘ উত্তর দিল — "না, ঘাসের রং সবুজ। " কিছুক্ষনের মধ্যেই দু'জনের আলোচনা তুমুল তর্কে পরিণত হলে, তারা জঙ্গলের রাজা সিংহের কাছে বিচারের জন্য উপস্থিত হল। রাজদরবারে সিংহের কাছে পৌঁছানোর আগেই গাধা ডাক ছাড়তে শুরু করে দিল — " মহারাজ, আপনিই বলুন ঘাসের রং নীল কি না?" সিংহ উত্তর দিল -- " হ্যাঁ, ঘাসের রং নীল।" গাধা তাড়াতাড়ি সিংহের কাছে পৌঁছালো এবং বলতে থাকল —" বাঘ আমার কথা মানছে না, তর্ক করছে এবং আমাকে বিরক্ত করছে। ওকে শাস্তি দিন।" সিংহ তখন ঘোষণা করল --" বাঘকে ৫ বছরের জন্য মৌন থাকার শাস্তি দেওয়া হল।" গাধা খুশিতে লাফাতে লাগল এবং বলতে বলতে চলে গেল — " ঘাসের রং নীল, ঘাসের রং নীল।" বাঘ শাস্তি মেনে নিল, কিন্তু সিংহকে জিজ্ঞাসা করল —" মহারাজ, আপনি আমায় শাস্তি দিলেন কেন যখন ঘাসের রং সত্যিই সবুজ।" সিংহ বলল —" ঠিক, ঘাসের রং সবুজ...
মালেক সাহেবের আত্মহত্যা  ও তার আগে

মালেক সাহেবের আত্মহত্যা ও তার আগে

Stories
সকালে শেভ করে আফটার শেভ মেখে নেন মালেক সাহেব। ভালো করে নাস্তা করেন। গোসল করেন। স্যুট টাই পরেন। চশমা পরেন। মিস্ত্রি ডাক দেন। ফ্যান ঠিকঠাক মতো স্ট্রং আছে কিনা সেটা পরীক্ষা করান। তিনি মিস্ত্রিকে বলেন তিনি আত্মহত্যা করবেন। মিস্ত্রি বিশেষ পাত্তা দেয় না। টাকা নিয়ে চলে যায়। এরপর মালেক অনলাইনে একটি আত্মহত্যার ভিডিও দেখেন। নির্বিকার। চশমা পরিষ্কার করেন। মালেক সাহেব দড়িটা সিলিং ফ্যানে লাগান। এতে তার খুব খাটনি হয়। মালেক সাহেব ফোন করেন বড় ছেলেকে। বলেন, তার কথা তার মনে পড়ছে। ছেলে বলবে বাবা তুমি চলে আসতে পারো আমাদের কাছে। মালেক সাহেব ফোন রেখে দেন। মালেক সাহেবের স্ত্রী ফোন ধরেন না। একজন দেনাদারকে ফোন করে বলেন, টাকা ফেরত দেওয়া নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না। তিনি আত্মহত্যা করবেন। দেনাদার ভয়ে ফোন রেখে দেয়। তারপর তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। মালেক সাহেব হাসেন।  মালেকের জানালার পাশে একটা...
অতিপ্রাকৃতিক সায়েন্স ফিকশন : স্থির অথবা সময়হীনতা

অতিপ্রাকৃতিক সায়েন্স ফিকশন : স্থির অথবা সময়হীনতা

Stories
ধ্রুব নীলের অতিপ্রাকৃতিক সায়েন্স ফিকশন গল্প --- আজ রোববার। বাসের সুদীর্ঘ লাইন থাকার কথা আজও। গতকাল পর্যন্ত রাজধানী ছিল একেবারে নদীর মতো। বাস চলেছে নৌকার মতো তরতরিয়ে। কিন্তু ধূলোবালি গিলে বাসস্টপ পর্যন্ত যাওয়ার আগে আমি বিস্মিত হইনি। এসেই অবাক হলাম। লাইন নেই! বাস ফাঁকা। ড্রাইভার বসে আছে শুধু। একেবারে একা! আমি তড়িঘড়ি করে এক লাফে বাসে চড়লাম। বাস ছেড়ে দিল! একা আমাকে নিয়েই! সিটে বসামাত্রই চলতে শুরু করল। যেন এইমুহূর্তে কেউ একজন আমাকে কিডন্যাপ করলো। হালকা পাতলা ড্রাইভার কিডন্যাপার নয়। বাস চালানোতেই তার যাবতীয় মনযোগ। আরো অবাক হলাম, যখন দেখি কোনো সিগনাল নেই। সিগনালের ট্রাফিক পুলিশ ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। কাকতাড়ুয়ার মতো। কোথাও কোনো শব্দ নেই। কোনো রিকশাওয়ালা তার সহকর্মীকে মুখ খিঁচে গাল দিল না। শোনা গেল না অসহিষ্ণু কোনো গাড়ি চালকের ক্রমাগত হর্ন কিংবা হর্নের আড়ালে চাপা পড়া মোবাইল ফোনে কোনো তরুণীর বিরামহী...
আমার পুরনো কলকাতা : শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

আমার পুরনো কলকাতা : শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

Stories
তখন আমি তিন বা চার। কলকাতার সঙ্গে আমার প্রথম দেখা সেই গুটিগুটি বয়সে। সেটা হয়তো বা উনচল্লিশ বা চল্লিশ সাল। কে জানে আটত্রিশও হতে পারে। সেই বয়সেও কলকাতার যা মুগ্ধ করত আমাকে, তা হল ঘাসের সবুজ গালিচায় ডুবে থাকা ট্রামলাইন। নিঃশব্দে মসৃণ গতিতে যখন ট্রাম যেত তখন মনে হত যেন ঘাসের ওপর দিয়েই বয়ে যাচ্ছে কবিতার মতো। মনোহরপুকুরে আমাদের বাসার সামনেই ছিল একটা ঘোলা জলের পুকুর, তার চারপাশে অনেকগুলো ঢ্যাঙা তালগাছ। সারাদিন বেশ কয়েকটা মোষ জলেকাদায় শরীর ডুবিয়ে বসে থাকত। গাছ ছিল অনেক। আর মনে পড়ে খুব চিল আর শকুনের বাসা ছিল আশেপাশে বড়সড় গাছগাছালিতে। অবারিত আকাশে ছিল চতুর চিলের ধীরগতি মতলববাজ চংক্রমণ। দোকান থেকে শালপাতার ঠোঙায় খাবার আনা ছিল ভারী শক্ত, চিল ছোঁ দেবে কি দেবেই! কতবার যে আমার হাত থেকে তেলেভাজা বা মিষ্টির ঠোঙা কেড়ে নিয়ে গেছে তার হিসেব নেই। চৌরঙ্গি ছিল সাহেবপাড়া এবং সত্যিকারেরই স...
নিয়মের ধজা ওড়াতে একশ বছর আগে এসেছিল দাদাইজম

নিয়মের ধজা ওড়াতে একশ বছর আগে এসেছিল দাদাইজম

Stories
কোনও কিছু গোছালো নয়। ভীষণ আগোছালো, যেন একটা কিছু বলতে চায়, আবার চায় না। চিৎকারের কারণে কান পাতা দায়। দর্শক, শ্রোতা কিংবা পাঠককে সেটা থেকে কিছু একটা বুঝে নিতে হয়। না বুঝলেও ক্ষতি নেই। কী হতে কী হয়ে যাবে তা কেউ জানে না। একটা কিছু হলেই হয়, না হলেও মন্দ নয়। আর এই গোলমেলে হওয়া না হওয়ার মাঝেও যে একটা নীরব-সরব বার্তা থাকে সেটাই ছিল দাদাইজম নামের এক শৈল্পিক বিপ্লবের অংশ। যার জন্ম আজ থেকে ঠিক একশ বছর আগে।  দাদাইজম কী? এর পরিশীলিত গোছালো কোনও সংজ্ঞা নেই। কারণ দাদা-বাদ মানেই হলো যাবতীয় গোছালো নিয়মকানুন ভেঙে দাও। কারও কোনও সংজ্ঞার তোয়াক্কা করো না। কিন্তু শিল্পের নামে কোনও বেলেল্লেপনা চলবে না এ ধারায়। মানে নিয়মের বাইরে যে জগত, সে জগতেও শিল্পের ধ্রুবকগুলোকে থাকতে হবে প্রায় অপরিবর্তিত। তাই কেউ যদি দাদাইজমকে ধারণ করে একটা কিছু ঘটাতে চান- হোক না সেটা ছবি আঁকা, কবিতা কিংবা নাটক সিনেমা, তাকে শিল্পের ক...
অতিপ্রাকৃতিক সায়েন্স ফিকশন থ্রিলার গল্প : দ্বিত

অতিপ্রাকৃতিক সায়েন্স ফিকশন থ্রিলার গল্প : দ্বিত

Stories
অতিপ্রাকৃতিক সায়েন্স ফিকশন থ্রিলার গল্প : দ্বিত : লেখক: ধ্রুব নীল আমি আবদুস সামাদের কানের কাছে ফিসফিস করে বললাম, মেটামরফসিস। আবদুস সামাদ প্রথমবার বুঝতে পারেনি। আমি আবার বললাম। আবদুস সামাদ বিব্রত হল। দ্বিতীয়বার শব্দটা ভেঙে ভেঙে বললাম। আবদুস সামাদ চোখ বুঁজে ফেলল। এক দুই তিন। দশ হাত পেছনে বিপরীত দিকে মুখ করে থাকা নুরুল আলম চিৎকার করে বলে উঠলো, মেটাফসফরাস! আমার চোখ বড় বড় হয়ে গেল। ঝট করে পেছনে দুই পা পেছালে বোধহয় সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু সহসা পা চলতে চাইল না। বিস্ময়ে এদিক ওদিক তাকালাম। দর্শকরা আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। আমার বিস্ময়ে মজা পেয়েছে খুব। কয়েক সেকেন্ড কিংবা বড়জোর এক মিনিট, কথা বললাম না। বিস্ময়টাকে পরাজয়ের মতো লাগলো। বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। জাদু এমন হতে পারে না! লোকটা প্রতারণা করছে না তো? সে তো খালি গায়ে দাঁড়িয়ে আছে! কানের আশপাশে কোনো গোপন মাইক্রোফোনও লুকানো নেই। কাঠি দিয়ে নিজের হ...
রোমান্টিক থ্রিলার গল্প : ছায়া এসে পড়ে : শেষ পর্ব

রোমান্টিক থ্রিলার গল্প : ছায়া এসে পড়ে : শেষ পর্ব

Stories
রোমান্টিক গল্প উপন্যাস: ছায়া এসে পড়ে শেষ পর্ব ১৬-২১ রোমান্টিক থ্রিলার ঘরানার বইটি মধ্যবয়সী পুরুষ তৈয়ব আখন্দকে ঘিরে। জীবন সংসারের প্রতি খানিকটা উন্নাসিক কিন্তু বুদ্ধিমান এ মানুষটা পালিয়ে বেড়াতে চায়। কিন্তু আচমকা টাঙন নদী ঘেঁষা গ্রাম পদ্মলতায় এসে সে আটকা পড়ে চাঁদের আলোয় ঝুলতে থাকা একটা লাশ আর লাবনীর জালে। তৈয়ব নিজেকে বের করে আনার চেষ্টা করে। চলতে থাকে জড়িয়ে পড়া ও ছাড়িয়ে আনার মাঝে এক সমঝোতা। রোমান্টিক প্রেমের গল্প ও একই সঙ্গে থ্রিলার স্বাদের উপন্যাস ছায়া এসে পড়ে । লেখক ধ্রুব নীল ছায়া এসে পড়ে পর্ব -১  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -২  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৩  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৪  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৫  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৬  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৭  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৮ ও ৯  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -১০  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব ১১-১২ ...
রোমান্টিক গল্প: ছায়া এসে পড়ে পর্ব- ১৩-১৫

রোমান্টিক গল্প: ছায়া এসে পড়ে পর্ব- ১৩-১৫

Stories
রোমান্টিক গল্প উপন্যাস: ছায়া এসে পড়ে পর্ব- ১৩-১৫ রোমান্টিক থ্রিলার ঘরানার বইটি মধ্যবয়সী পুরুষ তৈয়ব আখন্দকে ঘিরে। জীবন সংসারের প্রতি খানিকটা উন্নাসিক কিন্তু বুদ্ধিমান এ মানুষটা পালিয়ে বেড়াতে চায়। কিন্তু আচমকা টাঙন নদী ঘেঁষা গ্রাম পদ্মলতায় এসে সে আটকা পড়ে চাঁদের আলোয় ঝুলতে থাকা একটা লাশ আর লাবনীর জালে। তৈয়ব নিজেকে বের করে আনার চেষ্টা করে। চলতে থাকে জড়িয়ে পড়া ও ছাড়িয়ে আনার মাঝে এক সমঝোতা। রোমান্টিক প্রেমের গল্প ও একই সঙ্গে থ্রিলার স্বাদের উপন্যাস ছায়া এসে পড়ে । লেখক ধ্রুব নীল কুরিয়ারে হার্ড কপি পেতে এই পেইজে অর্ডার করুন ছায়া এসে পড়ে পর্ব -১  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -২  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৩  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৪  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৫  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৬  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৭  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৮ ও ৯  এর লিংক ছায়া এসে...
বাল্যবিয়ে ও এর কুফল নিয়ে নাটিকা

বাল্যবিয়ে ও এর কুফল নিয়ে নাটিকা

Stories
নাটক: বাল্যবিয়ে ও এর কুফল চরিত্র: ‍সুলতানা (২২), রিনির মা, রিনি ও তার স্কুলের ম্যাডাম   দৃশ্য-১ স্কুলের শব্দ। ছেলেমেয়েদের কথাবার্তা। খেলা। সুলতানা: এই রিনি। কীরে মনমরা ক্যান। ক্লাস করবি না? রিনি: না সুলতানাবু। আজকে থেইকা খেলাধুলা বন্ধ। সুলতানা: ক্যান, তোর অসুখ হইসে? পায়ে ফোসকা পড়সে? রিনি: বাড়ি থেকে নিষেধ আছে। সুলতানা: ঘটনাটা কী? রিনি: ঘটনা কওয়া যাইব না। লজ্জার বিষয়। সুলতানা: কী ঘটনা আমারে বল। কোনও পোলা তরে ডিসটার্ব করে? ইভ-টিজিং করে? সোজা পুলিশে ধরায়া দিবো। রিনি: না। কেউ ডিসটাব করে না। আমি যাই। আমার কিছু ভালা লাগতেসে না। সুলতানা: আজব মাইয়া। এই বয়সে এত টেনশন কীয়ের। তোর বয়সে তো আমি বান্দরের মতো লটকন গাছে     দৃশ্য-২ রিনির বাড়ি। রান্নাঘর। রান্নার শব্দ।   রিনির মা: মুখ এমন বান্দরের মতো করে রাখবি না। রিনি: মুখ কীসের মতো কই...
রোমান্টিক থ্রিলার : ছায়া এসে পড়ে পর্ব ১১-১২

রোমান্টিক থ্রিলার : ছায়া এসে পড়ে পর্ব ১১-১২

Stories
রোমান্টিক উপন্যাস: ছায়া এসে পড়ে পর্ব- ১১-১২ রোমান্টিক থ্রিলার ঘরানার বইটি মধ্যবয়সী পুরুষ তৈয়ব আখন্দকে ঘিরে। জীবন সংসারের প্রতি খানিকটা উন্নাসিক কিন্তু বুদ্ধিমান এ মানুষটা পালিয়ে বেড়াতে চায়। কিন্তু আচমকা টাঙন নদী ঘেঁষা গ্রাম পদ্মলতায় এসে সে আটকা পড়ে চাঁদের আলোয় ঝুলতে থাকা একটা লাশ আর লাবনীর জালে। তৈয়ব নিজেকে বের করে আনার চেষ্টা করে। চলতে থাকে জড়িয়ে পড়া ও ছাড়িয়ে আনার মাঝে এক সমঝোতা। রোমান্টিক প্রেমের গল্প ও একই সঙ্গে থ্রিলার স্বাদের উপন্যাস ছায়া এসে পড়ে । লেখক ধ্রুব নীল কুরিয়ারে হার্ড কপি পেতে এই পেইজে অর্ডার করুন ছায়া এসে পড়ে পর্ব -১  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -২  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৩  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৪  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৫  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৬  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৭  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৮ ও ৯  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে ...
রোমান্টিক উপন্যাস: ছায়া এসে পড়ে পর্ব- ১০

রোমান্টিক উপন্যাস: ছায়া এসে পড়ে পর্ব- ১০

Stories
রোমান্টিক উপন্যাস: ছায়া এসে পড়ে পর্ব- ১০ রোমান্টিক থ্রিলার ঘরানার বইটি মধ্যবয়সী পুরুষ তৈয়ব আখন্দকে ঘিরে। জীবন সংসারের প্রতি খানিকটা উন্নাসিক কিন্তু বুদ্ধিমান এ মানুষটা পালিয়ে বেড়াতে চায়। কিন্তু আচমকা টাঙন নদী ঘেঁষা গ্রাম পদ্মলতায় এসে সে আটকা পড়ে চাঁদের আলোয় ঝুলতে থাকা একটা লাশ আর লাবনীর জালে। তৈয়ব নিজেকে বের করে আনার চেষ্টা করে। চলতে থাকে জড়িয়ে পড়া ও ছাড়িয়ে আনার মাঝে এক সমঝোতা। রোমান্টিক প্রেমের গল্প ও একই সঙ্গে থ্রিলার স্বাদের উপন্যাস ছায়া এসে পড়ে । লেখক ধ্রুব নীল কুরিয়ারে হার্ড কপি পেতে এই পেইজে অর্ডার করুন   ছায়া এসে পড়ে পর্ব -১  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -২  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৩  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৪  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৫  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৬  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৭  এর লিংক ছায়া এসে পড়ে পর্ব -৮ ও ৯  এর লিংক   ১০ ...
ভালোবাসার গল্প : ভালবাসায় ভাল না বাসায়

ভালোবাসার গল্প : ভালবাসায় ভাল না বাসায়

Stories
নেহা অনেকদিন পর যেন একটু শ্বাস ফেলে বাঁচলো।বিয়ের ছয়মাস পেরিয়ে গেছে ওদের।অনিকের সাথে এখনো সহজ সম্পর্ক শুরু করতে পারেনি ও।স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক তো নয়ই। এজন্য নেহা কৃতজ্ঞ অনিকের কাছে।আসলে বাবার কথাতেই নেহা বিয়েটা করতে বাধ্য হয়েছে। গল্প : ভালবাসায় ভাল না বাসায়, লিখেছেন: মিমোসা মওলা নুপুর অনিক;নেহার বাবার বন্ধুর ছেলে।নেহার বাবা নাকি অনেক আগেই বিদেশে থাকা অনিকের সাথে নেহার বিয়ের পাকা কথা বলে রেখেছিল।অনিকের বাবা অসুস্থ হয়ে পড়ায় বেশ তড়িঘড়ি করেই ওদের বিয়েটা হয়ে যায়।আর বিদেশে ফিরে যায় নি অনিক।বাবার এতদিনের ইচ্ছে টা পূরণ করেছে সে। ওর বাবার ইচ্ছে ছিল,তাদের একমাত্র ছেলে যেন তাদের পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দেয়।তাই দিয়েছে অনিক।কিন্তু ভেতরে ভেতরে একটা চাপা অসন্তোষ রয়ে গেছে ওর।ডেনমার্ক এ খুব ভাল একটা অবস্থান তৈরি করে ফেলেছিল ও।এখন এভাবে সব ছেড়েছুড়ে ওর কাছে কেমন যেন অসহায় লাগছে।তার উপর বিয়ের রাতে...