জেলখানায় সদ্য আসা কয়েদীকে প্রশ্ন করা হচ্ছে, ‘কি অপরাধে তোমাকে এক বছরের জন্য এখানে পাঠানো হল?’
কয়েদী : জ্বী, এক টুকরো মানে হাত চারেকের মত দড়ি চুরি করার অপরাধে।
জেলার : এক টুকরো দড়ি চুরির জন্য এক বছর জেল! অসম্ভব!
কয়েদী : দড়িটার ও মাথায় একটা গরু বাঁধা ছিল যে!
বাবা : জানিস মাত্র দশ টাকা পকেটে নিয়ে এই ঢাকার শহরে এসেছিলাম। আর সেই দশ টাকা থেকে আমি এখন লাখপতি।
ছেলে : বল কি বাবা! মাত্র দশ টাকা থেকে লাখপতি কিভাবে হলে?
বাবা : কিভাবে মানে! দশ টাকা দিয়ে আমি আমার বাবার কাছে ফোন করে বললাম, ‘আব্বা আমি ঢাকার শহরে ব্যবসা করব। জলদি পঞ্চাশ লাখ টাকা পাঠাও।’
প্রথম বান্ধবী : জানিস, তুই যখন ধবধবে সাদা শাড়ি পরে কপালে একটা বড় লাল টিপ পড়িস, তখন তোমাকে কার মতো লাগে?
দ্বিতীয় বান্ধবী : না তো, কার মতো লাগে রে?
প্রথম বান্ধবী : না ইয়ে মানে এ্যাম্বুলেন্স এর মতো লাগে।
এক লোক বাজারে যাওয়ার সময় দেখল, অন্য আরেক লোক দেয়ালে কান পেতে অনেকক্ষন যাবৎ কি জানি শোনার চেষ্টা করছে। বাজার থেকে আসার পথেও লোকটা দেখল সেই লোকটা কান পেতে আছে। সে নিজেও দেয়ালে কান পেতে শোনার চেষ্টা করল, কিন্তু কিছুই শুনতে না পেয়ে লোকটাকে বলল, ‘কি শোনেন ভাই? আমিতো কিছুই শুনতে পাচ্ছি না।’
অন্য লোকটা বলল, ‘আমি ছয় ঘন্টা ধরে কান পেতে কিছু শুনতে পেলাম না। আর আপনি ছয় মিনিটেই শুনতে চান!’
লেখক : লেখার সময় আমি অন্যমনস্ক হয়ে ভুলে একটি কলম খেয়ে ফেলেছি। এখন আমি কি করব।
ডাক্তার : সমস্যা নাই। ভুলে কিছু কাগজ খেলে ফেলুন। সকালে উপন্যাস হয়ে বের হবে।
ম্যাডাম : তাহলে তোমরা বুঝতে পেরেছ যে ডিম খেতে হলে মুরগী লাগবেই।
ছাত্র : কিন্তু আমার মামার মুরগী লাগে না।
ম্যাডাম : কী রকম?
ছাত্র : সে হাঁসের ডিম খায়।
এক কেঁচো মা তার ছোট ছেলেকে জিজ্ঞেস করলো, ‘তোর বাবা কোথায় গেছে রে?’
ছেলে বললো, ‘এক লোকের সাথে মাছ ধরতে।’