class="post-template-default single single-post postid-149 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

একবার চেখে দেখুন

ঢাকার রেস্টুরেন্ট

রন্ধণ প্রণালীর বিশেষত্ব হচ্ছে এটির মনমাতানো সৌরভ ও মসলাদার সুগন্ধ। আর ঢাকার রেস্টুরেন্ট গুলো এর রসনাবিলাসে বৈচিত্র্য আনতে রাজধানী ঢাকায় আছে বেশ কিছু অন্যরকম রেস্টুরেন্ট। চলুন কিছু অন্যরকম ঢাকার রেস্টুরেন্টের ঠিকানা জেনে নেই।

আকর্ষণীয় ও বৈচিত্র্যে ভরপুর রসনার ইতিহাসের হাত ধরে বাঙালি রান্না এর বর্তমান রূপ পেয়েছে। অনেক ধরনের মসলাদার ঝোলের তরকারিসহ প্রায় সবকিছুই এখানে ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। মনমাতানো সৌরভ ও মসলাদার সুগন্ধ এখানকার রন্ধন প্রক্রিয়ার বিশেষত্ব; সাধারণত আলু, টমেটো, ডিমের সঙ্গে অনেক ধরনের মসলা ও শাক সহযোগে এসব রান্না হয়। আমরা এখানকার এমন পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন ভোজনশালার বর্ণনা দেব যেগুলোর খাবার না খেলে এই ব্যস্ত শহরে আপনার ভ্রমণ অপূর্ণই থেকে যাবে।


ঢাকার রেস্টুরেন্ট ইজুমি

অল্প কিছু পরিপাটি ও সুসজ্জিত ভুরিভোজের জায়গার মধ্যে অন্যমত এবং একমাত্র জাপানি খাবারের রেস্তরাঁ, যেখানে জাপান থেকে সু-প্রশিক্ষিত একজন বাবুর্চি আছেন। সুবিন্যাস্ত এই রেস্তরাঁর পরিবেশ একেবারেই মৌলিক, যা আর কোথাও দেখা যাবে না। প্রকৃতির সঙ্গে সখ্য রেখে খাবার উপভোগ করার জন্য রেস্তরাঁকে ঘিরে মনোরম বাগান ও সুসজ্জিত খোলা যায়গা আছে। জাপানি রেস্তরাঁর ঐতিহ্যের সঙ্গে সংহতি রেখে পরিবেশকেও রাখা হয়েছে একেবারেই ছিমছাম।
তাদের টুনা মাছ প্রতি সপ্তাহে একবার জাপানের রাজধানী টোকিওর বিখ্যাত সুকিজি বাজার থেকে আমদানি করা হয়; ইজুমির বেশিরভাগ কাঁচামলই জাপান থেকে আমদানি করা। আমদানিতে তারা শুধু উচ্চ মানসম্পন্ন এবং বানিজ্যিকভাবে স্বচ্ছ জোগানদারদের সঙ্গে কাজ করে। গিউ সেকি খেয়ে দেখতে পারেন যেটি ওয়সাবি দিয়ে তৈরি একটি বিফ স্টেক, যা খুবই রসালো এবং আপনার মুখের আলতো স্পর্শে গলে যাবে।

ঢাকার রেস্টুরেন্ট -১

সিজনাল টেস্টস
ঢাকার অভিজাত পাঁচ তারা হোটেল ওয়েস্টিনের এই রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে বিভিন্ন দেশের লোভনীয় সব আন্তর্জাতিক রান্না। এখানে আধুনিক শিল্পের স্পর্শে তৈরি পৃথিবীর মানচিত্রকে ঘিরে চমৎকার নীল হ্যালোজেনের আভা এক নজরকাড়া মোহনীয়তা সৃষ্টি করে। এখানকার বিশেষ খাবার হচ্ছে সকালের নাস্তা। ডিম, ওয়েফল ও তাজা ফলের নাস্তা জিবে জল এনে দেবে অতিথীদের।
দুপুরের খাবারে পাওয়া যাবে উচ্চ মানসম্পন্ন খাবারের সমাহার, বিভিন্ন প্রকারের ইতালিয়ান পাস্তা ও তেমপুরাস। নুডলস স্যুপ ও তাজা মাছের খাবারগুলো মিস করবেন না যেন। এখানকার বারবিকিউ কর্নার শহরের সেরা, স্টেক, ¯্রমিপ ও কালামারিতে আপনার বরবিকিউ নাইট হয়ে উঠবে স্মরণীয়।

ঢাকার রেস্টুরেন্ট -২

হাজীর বিরিয়ানি

ঢাকার রেস্টুরেন্ট গুলোর মধ্যে হাজীর বিরিয়ানিকে সেরা বিরিয়ানি প্রস্তুতকারক হিসেবে বিবেচনা করা হয়, অত্যন্ত সাহসী দাবি বটে তবে যদি রেটিং করা হয় তাহলে সেটি সেরা থেকে খুব বেশি পিছিয়ে থাকবে না। দশকের পুরোনো পারিবারিক অতি গোপনীয় রান্নার প্রক্রিয়া এই বিরিয়ানিকে খ্যাতি দিয়েছে। এই রেস্তরাঁটি পুরান ঢাকায় অবস্থিত এবং ঢাকায় ঘুরতে আসা যে কারও এই রেস্তরাঁয় যাওয়া উচিত।

ঢাকার রেস্টুরেন্ট -৩

  বার বি কিউ টুনাইট
ঢাকায় এখন অনেক অভিজাত ও উচ্চ দামের রেস্তরাঁ আছে, কিন্তু বার বি কিউ টুনাইটে অনেক মজাদার কাবাব পাওয়া যায় এবং যেগুলোর জন্য আপনার পকেট থেকে খুব বেশি পয়সাও খরচ হবে না। সর্বাধিক জনপ্রিয় সব কাবাব এখানে অর্ডার করতে পারবেন এবং উষ্ণ দিনগুলোতে এখানে বাহিরে বসে খাওয়ার জন্য একটি অসাধারণ আউটডোর ব্যবস্থা আছে। রেস্তরাঁটি ঢাকার বিভিন্ন আবাসিক ও বানিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত। আমরা খিলক্ষেতের বার বি কিউ টুনাইটে যাওয়ার পরামর্শ দেব, এখনে এতো মজাদার ও উচ্চ মানসম্পন্ন কাবাব পরিবেশন করা হয় যে আপনি নিরাস হবেন না।

 

ঢাকার রেস্টুরেন্ট -৪

থাই ইমারেল্ড
ঢাকার রেস্টুরেন্টগুলোর সেরা থাই খাবারের রেস্তরাঁ এটি। তাদের অসাধারণ খাবারগুলো হচ্ছে, ফিস কেক, বিফ উইথ ওয়েস্টার সস, মর্নিং গ্লোরি, টম ইয়াং গং, সি ফুড সালাদ, কোকোনাট ক্রিম সিফুড স্যুপ এবং ক্র্যাব চিলি। সাজ সজ্জায় থাই ঐতিহ্যের ছাপ এক অনন্য অভিজ্ঞতা দেবে। এই রেস্তরাঁর ক্ষেত্রে আমরা আপনাকে একটি ডেজার্ট খেয়ে দেখার পরামর্শ দেব, ‘দ্য স্টিকি ম্যাঙ্গো রাইস’ এবং ‘কোকোনাট আইচক্রিম’ চমৎকার। পরিবারকে নিয়ে ভালো কিছু সময় কাটানোর জন্য থাই ইমারেল্ড একটি অসাধারণ জায়গা।

ঢাকার রেস্টুরেন্ট : মাটিফুড

পুরোপুরি অনলাইন ও হোম ডেলিভারি ভিত্তিক এই ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটে অর্ডার করলেই কম দামের মধ্যে ঘরে বসে পেয়ে যাবেন নদী ও সামুদ্রিক মাছসহ আরো অনেক কিছু।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!