class="post-template-default single single-post postid-14720 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

ইমার্জেন্সি পিল আপনার জন্য কতটা নিরাপদ?

পিলঅনেকেই সঠিক জন্মনিয়ন্ত্রক ব্যবহারের ব্যাপারে সচেতন নয়। এজন্য হয়তো ইমার্জেন্সি বা আইপিলের ব্যবহার করছেন ইচ্ছেমতো। আইপিল হচ্ছে ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল, যা অরক্ষিত সহবাসের পর গর্ভধারণ এড়াতে সেবন করা হয়। ইমারজেন্সি পিল একটি হরমোনাল জন্মনিয়ন্ত্রক পদ্ধতি। এপিল প্রত্যেকটি অনিরাপদ সহবাসের পর বাচ্চা নিতে না চাইলে যত দ্রুত সম্ভব গ্রহন করা উচিত।এই পিল সাধারনত সফল ভাবে গর্ভ নিরোধ করে, তবে অন্য ঔষুধের মত এই পিলের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে।

* ইমারজেন্সি পিলের প্রভাবে দেহে হরমোনের আধিক্য ঘটে, যার কারনে মাসিক আগে বা পরে হতে পারে।

* এছাড়া অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যেমনঃ সাধারণত মাথা ব্যথা, মাথা ঘোরা, বমি, বমি বমি ভাব, পেটে মোচড় দেওয়া ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে।

* মাসিকে অনিয়ম, স্তনে অস্বস্তি, মাসিকে অধিক রক্তক্ষরন, দুর্বল লাগা, কারো কারো ক্ষেত্রে মাসিক দুই সপ্তাহও পিছাতে পারে, কারো আগেও হয়ে যায়। কিন্তু ঠিক কতদিন আগে পরে হবে, তা সঠিক বলা যাবেনা।

তবে এই সব গুলো উপসর্গ সবার ক্ষেত্রে দেখা যাবে এমনটি নয়। ইমার্জেন্সি পিল কোনো রেগুলার জন্মনিয়ন্ত্রক পিলনা। তাই, এপিল ঘন ঘন খাওয়া উচিত নয়। এই পিলের প্রভাবে আপনার মাসিক চক্র অনিয়মিত হয়ে পরতে পারে। যার ফলে ভবিষ্যতে আপনার গর্ভধারনের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃস্টি হতে পারে। সেজন্য, ভবিষ্যতে এই মূহূর্তে বাচ্চা নিতে না চাইলে কনডম অথবা অন্য যে কোন জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি অবলম্বন করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!